খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড।”

সংখ্যা: ১৮৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!

(ষষ্ঠ ভাগ)

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।

(ধারাবাহিক)

আরও ২৪৩ পৃষ্ঠা;

فهذه احاديث متواتره وفيها دلالة على صفة نزوله ومكانه.

“এই হাদিছগুলি মোতাওয়াতেরের দরজায় পৌঁছিয়াছে, ইহাতে হজরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর নাজেল হওয়ার ও উহার স্থানের বিবরণ আছে।

শরহে-ফেকহে-আকবর, ১৩৬ পৃষ্ঠা;

ونزول عيسى عليه السلام من السماء كما قال الله تعالى وانه اى عيسى لعلم للساعة اى علامة القيامة وروى غيره انه يدفن بين النبى صلى الله عليه وسلم والصديق رضى الله تعالى عنه.

“ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর আছমান হইতে নাজেল হওয়া (সত্য), যেরূপ আল্লাহতায়ালা বলিয়াছেন, নিশ্চয় উক্ত ইছা আলাইহিস্ সালাম কেয়ামতের আলামত। অন্য রেওয়াএত করিয়াছেন, ইছা আলাইহিস্ সালাম নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও আবু বকর ছি্িদ্দক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর মধ্যে মদফুন হইবেন।”

আকায়েদে নাছাফি,১২৪ পৃষ্ঠা;

ونزول عيسى عليه السلام من السماء ( الى ) حق.

“হযরত ইছা আলাইহিস্ সালাম-এর আছমান হইতে নাজেল হওয়া সত্য।” ইহার বিস্তারিত বিবরণ একখানা পৃথক কেতাবে লেখা হইবে।

মির্জা ছাহেব দাবি করিয়াছেন, মাহদী ও মছিহ একই ব্যক্তি, কিন্তু তাঁহাদের মানিত মোজাদ্দেদগণ উভয়কে পৃথক পৃথক ব্যক্তি বলেন।

এমাম এবনো-হাজার আস্কালানি ফৎহোল-বারির ৬/৩১৭ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;

وقال ابوالحسن تواترت الاخبار بان المهدى من هذه الامة وان عيسى يصلى خلفه ذكر ذلك ردا للحديث الذى اخرجه ابن ماجه عن انس وفيه ولا مهدى الا عيسى.

আবুল হাছান বলিয়াছেন, অসংখ্য (মোতাওয়াতের) হাদিছে আসিয়াছে যে, মাহদী এই উম্মত হইতে হইবেন এবং নিশ্চয় হযরত ইছা আলাইহিস্ সালাম তাঁহার পশ্চাতে নামাজ পড়িবেন। তিনি ইহা এবনো-মাজা আনাছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হইতে যে হাদিছ রেওয়াএত করিয়াছেন উহার প্রতিবাদে বলিয়াছেন যে হযরত মাহদী ও হযরত ইছা আলাইহিস্ সালাম এক।”

তৎপরে তিনি মছনদে-আহমদের এই রেওয়াএত বর্ণনা করিয়াছেন;

واذا هم بعيسى فيقال تقدم يا روح الله فيقول ليتقدم امامكم فليصل بكم.

“হঠাৎ তাঁহারা হযরত ইছা আলাইহিস্ সালামকে দেখিতে পাইবেন, তখন বলা হইবে, হে-রুহোল্লাহ, আপনি নামাজের এমাম হন, তিনি বলিবেন, তোমাদের এমাম অগ্রগামি হইয়া তোমাদের নামাজ পড়াইবেন।” (চলবে)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”