খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে-ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-১৪

সংখ্যা: ২২৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

এখন এরা পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে গণতন্ত্র করে, সমাজতন্ত্র করে, রাজতন্ত্র করে, জুলুমতন্ত্র করে থাকে। আসলে এরা পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে হরতাল, লংমার্চ এগুলো করে থাকে, কুশপুত্তলিকা তৈরি করে মূর্তি বানায় এবং সেটা পোড়ায়, ব্লাসফেমী আইন তারা চেয়ে থাকে। কিন্তু এখানে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কি বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করতে হবে। তাহলে সে ঈমানের স্বাদ পাবে। সে যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে বাদ দিয়ে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বাদ দিয়ে ইসলাম উনাকে বাদ দিয়ে, ইহুদী-নাছারাদের তর্জ-তরীক্বা অনুসরণ করে অনুকরণ করে, সেও কস্মিনকালেও ঈমানের স্বাদ পাবে না। এরপর বলা হয়েছে, কেউ যদি কাউকে মুহব্বতই করতে চায় তাহলে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য করতে হবে, গইরুল্লাহর জন্য নয়। গইরুল্লাহর জন্য কাউকে মুহব্বত করা যাবে না। মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য করতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য করতে হবে। এজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলে দিয়েছেন স্পষ্টভাবে

من احب عبدا لا يحبه الا الله

অর্থাৎ কেউ যদি কোন বান্দাকে মুহব্বত করতে চায় তাহলে সে মুহব্বত যেন মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য হয়, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য হয় তখন সে ঈমানের স্বাদ পাবে। গইরুল্লাহুর জন্য করা যাবে না। কোন অবস্থাতেই গইরুল্লাহু জন্য মুহব্বত করা যাবে না। আর কুফরীকে এত খারাপ জানতে হবে যে, একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করলে সে মারা যাবে, আগুন তাকে জ্বালিয়ে দিবে, সে কষ্ট পাবে এটা সে পছন্দ করে না। এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীকে। এখন যদি সেটাই হয়ে থাকে কুফরীকে অপছন্দ করতে হবে, তা হলে কি করে সে বেপর্দা হবে, সে কি করে ছবি তুলবে, টিভি চ্যানেল সে কি করে দেখবে, সে কি করে গান-বাজনা শুনবে, কি করে সে খেলাধুলা করবে, কি করে সে মূর্তি বানাবে, যদি সত্যিই সে কুফরীকে অপছন্দ করে। এখন একটা মানুষকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে এটাকে সে যত বেশি অপছন্দ করে, এর চেয়েও বেশি অপছন্দ করতে হবে কুফরীর মধ্যে পতিত হওয়ার ব্যাপারে। সে কুফরীতে কোন মতেই যাবে না। সে বেশি অপছন্দ করবে আগুনে পড়ার চাইতে। সেটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে। মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, যদি কতলও করা হয়, শহীদ করা হয়, আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয় তোমরা কুফরী কখনও কর না। তাহলে ফিকির করতে হবে, একজন মুসলমান তাকে কিরূপ ঈমান পোষণ করতে হবে তার আক্বীদাটা তাহলে কিরূপ হতে হবে, তার আমল কতটুকু শুদ্ধ হতে হবে। এটা খুব ফিকির করতে হবে। এখন একজন মানুষ সব আমল হয়তো সে করতে পারবে না। হ্যাঁ, এটাই স্বাভাবিক। একদিনে সব আমল করাও সম্ভব নয়। যেমন- একটা মিছাল দিলে সহজেই বুঝা যাবে, দাড়ি কাটা হারাম, দাড়ি রাখা ফরয। এখন একটা লোক নিয়ত করলো, আজকে সে দাড়ি রাখলো, এখন নিয়ত করলেই তো দাড়ি হয়ে যাবে না, ১০ দিন ১৫ দিন ২০-২৫ দিন একমাস লাগবে দাড়ি হতে। এর আগে তো তার দাড়ি ছোট থাকলে মানুষ মনে করবে সে হয়তো দাড়ি ক্লিন করে থাকে, সে তো গুনাহগার হবে, ফাসিক হবে। তবে এজন্য বলা হয়েছে, আক্বীদাটাকে একদিনে শুদ্ধ করতে হবে। আক্বীদা একদিনেই শুদ্ধ করতে হবে, তবে আমল হয়তো সময় লাগবে। এজন্য অন্তরে বিশ্বাস করতে হবে, মুখে স্বীকার করতে হবে, বাস্তবে সেটা আমলে আনার জন্য কোশেশ করতে হবে, হয়তো সময় লাগবে।

তবে কিন্তু এটা কোশেশ করতে হবে। হারামকে হারাম, হালালকে হালাল জানতে হবে। এরমধ্যে কোন চু-চেরা করা যাবে না। কেউ যদি করে, সে ঈমানদার হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। খুব কঠিন ব্যাপার। এজন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন, কি বলেছেন? মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ان الذين كفروا لن تغنى عنهم اموالهم ولا اولادهم من الله شيئا واولئك وقود النار

“নিশ্চয়ই যারা কাফির-

لن تغنى عنهم اموالهم ولا اولادهم من الله شيئا

তাদের মাল সম্পদ দিয়ে, তাদের ধনদৌলত, টাকা-পয়সা দিয়ে, ছেলে-মেয়ে দিয়ে, ধনবল-মনোবল-রাজ্যবল দিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছ থেকে কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না। অর্থাৎ নিশ্চয়ই যারা কাফির এরা কাফির হওয়ার কারণে এদের ধনবল-মনোবল-রাজ্যবল কোন বল দিয়ে তারা কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না।

واولئك وقود النار

এরা হচ্ছে জাহান্নামের ইন্ধন।”

নমরূদ শাদ্দাদ ফিরআউন তাদের ইতিহাস তো আমরা জানি। পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে রয়েছে, এরা তো মাল-সম্পদ দিয়ে ফায়দা লাভ করতে পারেনি।

আরেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে হুবহু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ان الذين كفروا لن تغنى عنهم اموالهم ولا اولادهم من الله شيئا اولئك اصحاب النار هم فيها خالدون.

প্রথম আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি যা বলেছেন; এই আয়াত শরীফ উনার মধ্যেও তদ্রƒপ বললেন, যারা কাফির এদের ধন-সম্পদ টাকা পয়সা, গাড়ি-বাড়ি দিয়ে অর্থাৎ ধন-বল, জনবল-মনোবল-রাজ্যবল দিয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার কাছ থেকে কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না। যেমন- ফিরআউন চারশত বছর রাজত্ব করেছে, শাদ্দাদ একহাজার বছর রাজত্ব করেছে, নমরূদ সতেরশ বছর রাজত্ব করেছে। কুফরী করেছে, অনেক হারাম কাজ করেছে, মহান আল্লাহ পাক উনার সরাসরি বিরোধিতা করেছে। মহান আল্লাহ পাক উনার যাঁরা রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিরোধিতা করেছে। ফলে তাদের ধনবল, জনবল, রাজ্যবল তাদের কোন ফায়দা দিতে পারেনি। এখন তারা জাহান্নামের কীট হয়েছে। এখন জাহান্নামের আযাব-গযব ব্যতীত তাদের কোন উপায় নেই। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, তোমরা কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না। প্রথম আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে জাহান্নামের ইন্ধন, লাকড়ি। পরের আয়াত শরীফ উনার মধ্যে বললেন-

اولئك اصحاب النار هم فيها خالدون.

এরা হচ্ছে জাহান্নামের অধিবাসী। অনন্তকাল ধরে সেখানে থাকবে। অনন্তকাল ধরে সেখানে থাকবে যারা কুফরী করবে। কুফরী করে মারা যাবে। এটা মনে রাখবেন, খুব কঠিন বিষয়। খুব সূক্ষ্ম বিষয় নিজের ঈমানকে হিফাযত করা।

যেটা অন্য আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন-

ان الذين كفروا وماتوا وهم كفار فلن يقبل من احدهم ملء الارض ذهبا ولو افتدى به اولئك لهم عذاب اليم و مالهم من نصرين.

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ان الذين كفروا وماتوا وهم كفار

নিশ্চয়ই যারা কাফির এবং কুফরী করে মারা গেছে তাদের অবস্থা কি? মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলতেছেন-

فلن يقبل من احدهم ملء الارض  ذهبا و لوافتدى به

তারা যদি যমীন থেকে আসমান পরিপূর্ণ স্বর্ণ এই কুফরীর বিনিময় কাফফারা বাবদ দেয় তবুও মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা কবুল করবেন না।

اولئك لهم عذاب اليم وما لهم من نصرين

তাদের জন্য কঠিন শাস্তি রয়েছে এবং তারা কোন সাহায্যকারী পাবে না।

যমীন থেকে আসমান পরিমাণ যদি স্বর্ণ কেউ কাফফারা বাবদ দেয় সেটাও কিন্তু কবুল করা হবে না তাকে এই কুফরীর শাস্তি ভোগ করতেই হবে। নাউযুবিল্লাহ! কাজেই বিষয়টা খুব ফিকির করতে হবে। আমরা মুসলমান আমরা ঈমানদার দাবি করে থাকি। কাজেই ঈমানদার দাবি করার সাথে সাথে ঈমান উনার যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা জেনে তারপর ইস্তিকামত থাকতে হবে। এই বিশ্বাসের উপর ইস্তিকামত থাকতে হবে। কোন অবস্থাতেই এই বিশ্বাস থেকে নড়া যাবে না। যদি কেউ এই আকাইদের কোন একটা বিষয় থেকে সরে যায় সে কিন্তু ঈমানদার থাকবে না। সেটা আমি অনেকবার বলেছি। অতীতেও বলেছি। একটা লোক পুরুষ-মহিলা, বাবা-মা, দাদা-দাদি হতে পারে, নানা-নানি হতে পারে। অনেকে বলে থাকে, সন্তানরা কথা শুনে না। এর লক্ষ-কোটি কারণ থাকতে পারে, তবে এরমধ্যে একটা বড় কারণ সেটা হচ্ছে, এই বাবা-মা যারা রয়েছে তারা কিন্তু তাদের অজান্তেই কুফরী করে থাকে। কুফরী করাটা কঠিন ছিল। এখনতো মানুষের জন্য সেই কঠিন যে ব্যাপারটা, সেটা দূর হয়ে গেছে। এখন উলামায়ে ‘সূ’ যারা রয়েছে, এরা হারাম কাজ করে থাকে। এরা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে। সাধারণ মানুষ মনে করে, টিভি চ্যানেলে ইসলাম শিক্ষা করা যায়। অর্থাৎ জায়িয। নাউযুবিল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫