খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-১৩

সংখ্যা: ২২৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

এখন কেউ যদি সত্যি উম্মত দাবি করে এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল পেয়ে সন্তুষ্ট থাকে এবং ইসলামকে দ্বীন হিসাবে পেয়ে সে সন্তুষ্ট হয়ে থাকে তাহলে তাকে তো ছবি তোলা হারাম মানতে হবে, এটাতো অস্বীকার সে করতে পারবে না। এখন ছবি তোলা হারাম জেনে কেউ যদি টিভি দেখে তাহলে সে ফাসিক ও গুনাহগার হবে, তবে ঈমানদার থাকবে। আর যদি কেউ মনে করে, বর্তমান যামানায় ছবির প্রয়োজন রয়েছে নাউযুবিল্লাহ! সে কাট্টা কাফির হয়ে যাবে। এইগুলো হচ্ছে আক্বাইদ উনার মাসয়ালা। এটা মনে রাখতে হবে। আক্বীদা যে আমরা বিশুদ্ধ করবো, এই বিষয়টা খুব ভালো করে স্মরণ রাখতে হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং  উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যা হালাল করেছেন তা হালাল জানতে হবে এবং যা হারাম করেছেন সেটাকেই হারাম জানতে হবে। ইসলাম যা দিয়েছেন সেটাই মেনে নিতে হবে। একমাত্র মনোনীত দ্বীন হলো-

ان الدين عند الله الاسلام

একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।

এজন্য আমরা এর ব্যাখ্যা, অর্থ করে থাকি- মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব উনার প্রতি ওহী উনার মাধ্যমে নাযিলকৃত একমাত্র মনোনীত পরিপূর্ণ সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত যে দ্বীন সেটা হলো পবিত্র ইসলাম যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব তিনি বললেন, তাহলে উনারা যা হালাল করেছেন তা হালাল জানতে হবে এবং যা হারাম উনারা করেছেন সেটাকে হারাম জানতে হবে। পবিত্র ইসলাম উনাকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব উনাকে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। তাই যদি হয় তাহলে এখন সেটা কোথায়? পর্দা করা ফরয; এখন মুসলমানরা পর্দার গুরুত্ব দিতে চায় না। ছবি তোলা হারাম সেটাও গুরুত্ব দিতে চায় না। খেলাধুলা হারাম।

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার উনার মধ্যে রয়েছে

كل لعب حرام

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, সমস্ত খেলাধুলা হারাম।

এখন মুসলমানরা খেলাধুলা করে থাকে; তাহলে এটা কি করে জায়িয হতে পারে। তাহলে সে কি করে মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব হিসেবে মানলো, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কি করে রসূল হিসেবে মানলো, পবিত্র ইসলাম উনাকে কি দ্বীন হিসেবে সে মানলো, কি করে এটা বুঝা যেতে পারে। এখন কেউ যদি খেলাকে হারাম জেনে তারপরও করে সে ফাসিক হবে, ঈমানদার থাকবে। আর যদি কেউ মনে করে বর্তমান যামানায় খেলাধুলার প্রয়োজন রয়েছে, সে কাট্টা কাফির হবে। গান-বাজনা পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উভয়ের দলীলের দ্বারা সেটা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে।

بعثت لكسر الـمزامير والاصنام

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমি প্রেরিত হয়েছি বাদ্যযন্ত্র ও মূর্তি ধ্বংস করার জন্য। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনাকে পাঠিয়েছেন বাদ্যযন্ত্র মূর্তি ধ্বংস করার জন্যে।

এখন যারা বলবে, গান-বাজনা জায়িয তাহলে তারা কি করে ঈমানদার সাব্যস্ত হবে। এখন কেউ যদি হারাম জেনে গান-বাজনা করে বা শুনে, সে ফাসিক হবে, ঈমানদার থাকবে, তবে হালাল মনে করলে সে কাট্টা কাফির হয়ে যাবে।

আপনারা সকলেই মনে রাখবেন। খুব সুক্ষ্ম বিষয়। এটা কিন্তু খুব সুক্ষ্ম বিষয়। নিজের ঈমান নিজের অজান্তেই চলে যায়। এখন যমীনে কিন্তু খুব ফখর করা যাবে, গায়ের জোর দেখানো যাবে, পয়সার জোড় দেখানো যাবে, ক্ষমতার জোর দেখানো যাবে, ধনবল, জনবল, মনবল, রাজ্যবল সব দেখানো যাবে যমীনের উপরে। মৃত্যুর পরে কিন্তু কোন জোর থাকবে না। কাজেই সেটা স্মরণ করতে হবে। সেটা স্মরণ করে  নিজেকে ইছলাহ করতে হবে। আক্বীদা বিশুদ্ধ করতে হবে। সম্মানিত শরীয়ত উনার যা আদেশ-নির্দেশ সেটাকে মানতে হবে। পালন করার চেষ্টা করতে হবে। ভুল হলে তাওবা করতে হবে। কিন্তু অস্বীকার করা যাবে না। এটা কিন্তু খুব কঠিন বিষয়। এখন উলামায়ে ‘সূ’ যারা রয়েছে, এই উলামায়ে ‘সূ’রা মানুষকে বিভ্রান্ত করে থাকে মিথ্যা ফতওয়া দিয়ে। এই মিথ্যা ফতওয়া কিন্তু কবরে যাবে না, সেখানে গিয়ে কান্নাকাটি করলে কাজ হবে না, এটা মনে রাখতে হবে। কাজেই আক্বাইদ অর্থাৎ আক্বীদা বিশুদ্ধ করা শর্ত। এটা শুদ্ধ করতেই হবে। এরমধ্যে চু-চেরা ক্বীল-ক্বাল যে করবে, সে ঈমানদার থাকবে না। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-

عن حضرت انس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ثلاث من كن فيه وجد بيهن حلاوة الايمان

হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিনটি বিষয় যার মধ্যে থাকবে সে ঈমানের স্বাদ পাবে। ঈমানদার হিসেবে সে সাব্যস্ত হবে। এক নম্বরে বলা হয়েছে-

من كان الله ورسوله احب اليه مما سواهما

ঐ ব্যক্তি যার কাছে মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনারা উভয়ে সমস্ত কায়িনাতের সমস্ত কিছুর চাইতে বেশি প্রিয় পছন্দনীয় সেই ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ পাবে। সুবহানাল্লাহ!

দু’ নম্বর বলা হয়েছে-

ومن احب عبدا لا يحبه الا لله

ঐ বান্দা যে আরেকজন বান্দাকে মুহব্বত করে একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি হাছিলের লক্ষ্যে। একজন মানুষ আরেকজন মানুষকে মুহব্বত করে উদ্দেশ্য হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্ট করা। উনাদের সন্তুষ্টির জন্য, উনাদের রেযামন্দীর জন্য, উনাদের মুহব্বতের জন্য ঐ বান্দা ঈমানের স্বাদ লাভ করতে পারবে। আর তিন নম্বর বলা হয়েছে-

ومن يكره ان يعود فى الكفر بعد ان انقذه الله منه كما يكره ان يلقى فى النار

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

ومن يكره ان يعود فى الكفر

ঐ ব্যক্তি যে কুফরীতে ফিরে যেতে পছন্দ করে না

بعد ان انقذه الله منه

যাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কুফরী থেকে ফিরিয়ে এনেছেন। একজন মানুষ কুফরী থেকে শিরকী থেকে তাওবা করে ঈমানদার হয়েছেন সে আর কুফরীতে যেতে পছন্দ করে না

كما يكره  ان يلقى فى النار

যেমন সে অপছন্দ করে থাকে তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা। ঠিক এমন অপছন্দ করে, সে যখন একবার ঈমানে ফিরে এসেছে কুফরীর দিকে প্রত্যাবর্তন করতে, ঐ ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ লাভ করতে পারবে। সুবহানাল্লাহ!

এখানে কি বলা হয়েছে?

এক নম্বরে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ লাভ করবে যে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সমস্ত কিছুর থেকে বেশি মুহব্বত করবে, এক নম্বর। মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করবে।

দু’ নম্বরে বলা হয়েছে, সে যদি কোন মানুষকে মুহব্বত করে তাহলে সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্যে করবে। মানুষের জন্যে নয়, গইরুল্লাহর জন্য নয়, মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য সে মুহব্বত করবে।

আর তিন নম্বরে বলা হয়েছে, যাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কুফরী থেকে, শিরকী থেকে তুলে এনেছেন। এখন সে আর কুফরী-শিরকীতে যাওয়া পছন্দ করে না। কেমন অপছন্দ করে? যেমন তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা সে পছন্দ করে না, ঠিক সে আবার কুফরীতে যেতে পছন্দ করে না, ঐ ব্যক্তি। এ তিনজন ব্যক্তি তারা ঈমানের স্বাদ লাভ করতে পারবে। সুবহানাল্লাহ!

এখন এর ব্যাখ্যাটা কি, একই তার ব্যাখ্যা। মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ  আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সবচাইতে বেশি মুহব্বত করতে হবে। অর্থাৎ উনাদের সমস্তকিছুকে প্রাধান্য দিতে হবে। এখন মহান আল্লাহ পাক উনার মত মুবারক অনুযায়ী মত পোষণ করতে হবে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথ মুবারক অনুযায়ী পথ অবলম্বন করতে হবে। এখন পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে আব্রাহাম লিংকনের গনতন্ত্র করবে, সেটা চলবে না। রাজতন্ত্র, সমাজতন্ত্র সেটাও চলবে না। কার্লমার্ক্সের মতবাদ, লেলিনের মতবাদ, মাও সেতুংয়ের মতবাদ, গান্ধির মতবাদ, সেটাও কিন্তু চলবে না। পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে সে হরতাল করবে, লংমার্চ করবে, ব্লাসফেমী আইন তলব করবে সেটাও চলবে না। যদি সে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সবচাইতে বেশি মুহব্বত করে এগুলো সব বাদ দিয়ে দিতে হবে। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫