খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-১২

সংখ্যা: ২২২তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাজেই, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন সেটার উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে। এটাই মূলত ঈমান।

الايـمان بـما جاء به النبى صلى الله عليه وسلم من عند الله

ঈমান  হচ্ছে তা, যা মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এনেছেন তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। এর মধ্যে কোন চু-চেরা, কোন ক্বীল-ক্বাল করা যাবে না। কেউ যদি চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে তাহলে সে কখনও কস্মিনকালেও ঈমানদার হিসেবে সাব্যস্ত হবে না। বরং সে মুরতাদ হয়ে মৃত্যুদণ্ডের উপযুক্ত হবে, কতলের উপযুক্ত হবে। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি সাবধান করে বলে দিয়েছেন, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাবধান করে বলে দিয়েছেন। যে ঈমান আনবে, আমলে ছালিহ করবে, তার জন্যে নাজাত।

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ان الذين امنوا وعملوا الصلحت كانت لـهم جنت الفردوس نزلا. خالدين فيها لايبغون عنها حولا

নিশ্চয়ই যারা ঈমান এনেছেন, আমলে ছালিহ করেছেন, উনাদের জন্যে মেহমানদারী রয়েছে জান্নাতুল ফিরদাউসে। সেখানে উনারা অনন্তকাল ধরে অবস্থান করবেন। সেই জান্নাত থেকে উনারা বের হতে চাবেন না।

আর যারা কাফির, তাদের ব্যাপারে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

انا اعتدنا جهنم للكفرين نزلا

নিশ্চয়ই কাফিরদের জন্যে জাহান্নাম তৈরি করা হয়েছে, মেহমানদারী করার জন্যে অর্থাৎ শাস্তি দেয়ার জন্যে।

একজন মুসলমান তার ঈমানের জন্য যে বিষয়গুলো মানা দায়িত্ব সে বিষয়গুলো তাকে যথাযথ মানতে হবে। এর ব্যতিক্রম করা যাবে না। এজন্যে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-

عن حضرت عباس بن عبد الـمطلب رضى الله تعالى عنهما قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ذاق طعم الايـمان من رضى بالله ربا وبالاسلام دينا وبـمحمد صلى الله عليه وسلم رسولا

“হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, কি বলেন?

ذاق طعم الايـمان

ওই ব্যক্তি ঈমান উনার স্বাদ লাভ করতে পারবে, কে?

من رضى بالله ربا

যে মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব তায়ালা হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট রয়েছে।

وبالاسلام دينا

পবিত্র ইসলাম উনাকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে যে সন্তুষ্ট রয়েছে।

وبـمحمد صلى الله عليه وسلم رسولا

এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল হিসেবে পেয়ে যে সন্তুষ্ট রয়েছে; সে ব্যক্তিই শুধু ঈমানের স্বাদ লাভ করতে পারবে।

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বলেন, যদি কেউ সত্যি ঈমানদার হতে চায়, আর থাকতে চায় ঈমানদার হিসেবে তাহলে মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব তায়ালা হিসেবে পেয়ে তাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে, পবিত্র ইসলাম উনাকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। একথাটা কিন্তু সহজে বলা যায়। অল্প কথায় মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিষয়টা বুঝিয়েছেন। ঈমানদার হিসেবে সাব্যস্ত হতে হলে, ঈমানের স্বাদ পেতে হলে এ তিনটি বিষয়ে তাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। এর থেকে সে বাইরে যেতে পারবে না। মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব তায়ালা মানতে হবে। পবিত্র ইসলাম উনাকে দ্বীন মানতে হবে এবং যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল মানতে হবে। সেটাই যদি হয়, মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে যা আনা হয়েছে তা বিশ্বাস করতে হবে অন্তর থেকে। মুখে স্বীকার করতে হবে। এই বিষয়গুলো যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে যে মহান আল্লাহ পাক উনাকে মানবে না, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মানবে না এবং মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যা হারাম করেছেন সেটা হারাম মানবে না, যা হালাল করেছেন সেটা হালাল মানবে না তারা মুরতাদ হওয়া কারণে তাদের শাস্তি মৃত্যুদ-। অর্থাৎ তারা কতলের উপযুক্ত। এই বিষয়গুলো কিন্তু পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে স্পষ্ট করে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন মুসলমান মু’মিন যারা দাবি করবে, তাদের ফিকির করতে হবে, বুঝার চেষ্টা করতে হবে যে, মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে।

তাহলে বুঝা যাচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ছাড়া যত কিছু রয়েছে গইরুল্লাহ কাউকেই রুবূবিয়াতের মাক্বামে সে বসাতে পারবে না। একমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনাকে মেনে নিতে হবে। এরমধ্যে কোন চু-চেরা, ক্বীল ও ক্বাল সে করতে পারবে না। আর ঠিক একইভাবে পবিত্র ইসলাম ব্যতীত কোন তর্জ-তরীক্বা, নিয়ম-কানুন সে মানতে পারবে না, একমাত্র পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে মানতে হবে। আবার একমাত্র নবী এবং রসূল হিসেবে মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মানতে হবে। তিনি যা এনেছেন, বলেছেন, করেছেন সেটা বিশ্বাস করতে হবে। অন্তরে ও মুখে স্বীকার করতে হবে, আমলে আনতে হবে, তখনই সে মু’মিনে কামিল হতে পারবে। মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন সেটা বিশ্বাস করতে হবে।

এখন যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব হিসেবে মানতে হয় তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তো পর্দা করা ফরয করে দিয়েছেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই পর্দাকে ফরয করে দিয়েছেন, তাহলে এখন মুসলমানরা কি করে পর্দার খিলাফ করতে পারে, পর্দার খিলাফ করে বেপর্দা হতে পারে? ইসলামী শরীয়ত উনার মধ্যে যে পর্দার নির্দেশ দেয়া হয়েছে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে সেটা তো প্রত্যেক মুসলমানকে মানতে হবে যদি সে মুসলমান থাকতে চায়।

এটা হলো تصديق بالجنان অর্থাৎ অন্তরে সেটা মানতে হবে, আমলে সেটা আনতে হবে। বিশ্বাস করতে হবে পর্দা করা ফরয, ফরযে আইন। প্রত্যেক পুরুষ মহিলার জন্য পর্দা করা ফরয। কেউ বেপর্দা হতে পারবে না। একদিক থেকে অন্তরে মানতে হবে, মুখে সেটা স্বীকার করতে হবে, অস্বীকার করা যাবে না। এখন অনেকে বলে থাকে, এতো পর্দার দরকার নেই। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে তো দেখা যাচ্ছে, এ আয়াত শরীফ, হাদীছ শরীফ এবং ইজমা-ক্বিয়াস শরীফ অনুযায়ী এরা একজনও ঈমানদারের অন্তর্ভুক্ত নয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি যে বললেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যা হারাম করেছেন তা হারাম জানতে হবে, আর যা হালাল করেছেন তা হালাল জানতে হবে অথাৎ হালালকে হালাল জানতে হবে।

আবার হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একই কথাকে আবার ব্যাখ্যা করলেন এবং ইজমা-ক্বিয়াসে সে কথাটাই এসেছে যে, মহান আল্লাহ পাক উনাকে রব হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে; তাহলে কি করে একজন মুসলমান সে পর্দার খিলাফ করতে পারে। পর্দা ফরয তাকে জানতে হবে এবং মানতে হবে। এখন যদি পর্দা ফরয জেনে এরপরও সে বেপর্দা হয় তাহলে তার কবীরা গুনাহ হবে, ঈমান নষ্ট হবেনা সে ফাসিক হবে। কেউ যদি পর্দা ফরয জানার পরে সেটা করা প্রয়োজন কিন্তু নফসের কারণে সে পারতেছেনা, সে ফাসিক, গুনাহগার হবে, ঈমানদার থাকবে। আর যদি কেউ বলে এতো পর্দার দরকার নেই, নাউযুবিল্লাহ! সে কিন্তু ঈমানদার থাকবে না, সে কাট্টা কাফির হয়ে যাবে। ঠিক একইভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা হারাম করেছেন তা হারাম জানতে হবে। এখন ছবি তোলা হারাম, টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করা এবং দেখা হারাম, ভিডিও করা হারাম। এটা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ফতওয়া দিয়েছেন। সাধারণ ফতওয়া নয়, শক্ত ফতওয়া দিয়েছেন-

كل مصور فى النار

প্রত্যেক ছবি তোলনেওয়ালা, তোলানেওয়ালা জাহান্নামী। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫