খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  ১৯

সংখ্যা: ২১৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

স্বয়ং যিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

قال رسول الله صلى الله عليه وسلم سيدة النساء حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام بضعة منى فمن احبها فقد احبنى ومن ابغضها ابغضنى.

এখানে হাদীছ শরীফ-এর প্রথমে বলা হয়েছে, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি আমার গোশত মুবারক-এর একখানা টুকরা মুবারক-এর অন্তর্ভুক্ত। এরপর বলেন-

فمن احبها فقد احبنى

উনাকে যারা মুহব্বত করলো তারা যেনো আমাকেই মুহব্বত করলো। সুবহানাল্লাহ!

ومن ابغضها ابغضنى

আর উনার সাথে যারা বিদ্বেষ পোষণ করলো, উনাকে যারা অসন্তুষ্ট করলো তারা যেনো আমাকে অসন্তুষ্ট করলো। নাঊযুবিল্লাহ! আবার ঠিক হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে-

قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ان الله يغضب بغضب سيدة نساء اهل الجنة حضرت الزهراء عليها السلام ويرضى برضاءها.

স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি অসন্তুষ্ট হন, কখন? সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি যখন অসন্তুষ্ট হন। তিনি যার প্রতি অসন্তুষ্ট হন স্বয়ং যিনি খালিক্ব যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনিও তার প্রতি অসন্তুষ্ট হন।

ويرضى برضاءها

এবং তিনি যার প্রতি সন্তুষ্ট হন স্বয়ং খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি তার প্রতি সন্তুষ্ট হন। সুবহানাল্লাহ! এই যে বিষয়টা, এটাতো সূক্ষ্ম বিষয়। হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টা বুঝিয়েছেন, একদিক থেকে রেযামন্দী সন্তুষ্টি হাছিল করা আরেকদিক থেকে তিনি সমস্ত কায়িনাতকে তা’লীম দিলেন যে, দেখ  আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যিনি মূল উনার খিদমতের আঞ্জাম কিভাবে দিতে হবে? সমস্ত দিন দুনিয়া একদিকে অর্থাৎ সমস্ত দুনিয়াবী কাজ একদিকে রেখে যিনি সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার খিদমতের আঞ্জাম তিনি দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি অন্য কোন কাজ করেননি। শুধু উনার খিদমতের আঞ্জাম দিয়েছেন। তিনি যেহেতু বেহুঁশ অবস্থায় থাকতেন, উনার নামায কালাম ওযূ-গোসল, উনার কাপড়-চোপড় মুবারক, উনার খাবার দাবার সবকিছু তিনি ইনতিজাম করে উনার খিদমতের আঞ্জাম দিয়েছেন। যেহেতু এটা অন্য কারো পক্ষে করা সম্ভব ছিলো না। তিনি সেটা করতেন। একাধারা ছয়মাস পর্যন্ত তিনি সেটা করলেন। যেটার কোন মেছাল নেই। তিনি খিদমত করে প্রমাণ করে দিলেন যে, আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খিদমতের আঞ্জাম কিভাবে দিতে হয়? উনাদের খিদমতের আঞ্জাম হচ্ছে একদিকে, আর সমস্ত দুনিয়া একদিকে। সেটাই কিন্তু হাদীছ শরীফ-এ বলা হয়েছে-

كتاب الله واهل بيتى

একদিকে كتاب الله যিনি খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক উনার কিতাব। উনার হুকুম আঁকড়িয়ে ধরা। আরেকদিক থেকে واهل بيتى অর্থাৎ আমার আহলে বাইত। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

اذكركم الله فى اهل بيتى

তোমাদেরকে আমি সতর্ক করে দিচ্ছি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করো আমার আহলে বাইত সম্পর্কে। সুবহানাল্লাহ! এই বিষয়টাকে তিনি স্পষ্ট করে ফুটিয়ে দিলেন। তোমরা আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের খিদমত কতটুকু করবে? এই খিদমতের কোন শেষ নেই। বেমেছাল খিদমতের আঞ্জাম দিয়েছেন। তিনি সেটাই কিন্তু দিলেন। এবং যখন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার বিছাল শরীফ-এর সময় হয়ে গেলো। এটা কিন্তু আগেই বর্ণিত রয়েছে, কিতাবে সেটা ছিলো। তাফসীরে রয়েছে। যখন মালাকুল মউত হযরত আযরাইল আলাইহিস সালাম উনাকে বলা হলো- এখনতো সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে নিয়ে আসতে হবে। যিনি স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অপেক্ষা করছেন উনার আগমনের জন্য। উনার আগমনের জন্য তিনি অপেক্ষা করছেন। কাজেই উনাকে নিয়ে আসতে হবে। যখন খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত মালাকুল মউত আযরাইল আলাইহিস সালাম উনাকে আদেশ করলেন, তখন হযরত আযরাইল আলাইহিস সালাম তিনি কিন্তু সিজদায় পড়ে গেলেন। বললেন, বারে ইলাহী! অবশ্যই এটা আমার দায়িত্ব; অবশ্যই আমাকে আপনার আদেশ পালন করতে হবে তবে এখানে আমার কিছু কথা আছে। বারে ইলাহী! তিনি তো সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ স্বয়ং যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন-

بضعة منى

উনার সেই গোশত মুবারকসমূহের একখানা টুকরা মুবারক। উনার সন্তুষ্টিই আপনার সন্তুষ্টি। উনার অসন্তুষ্টিই আপনার অসন্তুষ্টি। উনার সন্তুষ্টিই যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সন্তুষ্টি। আর উনার অসন্তুষ্টিই যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অসন্তুষ্টি। সবকিছুই নির্ভর করছে যিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সন্তুষ্টি এবং অসন্তুষ্টির উপরে। এখন উনাকে যে আমি আনবো এখানে যদি আদবের খিলাফ কিছু হয়ে যায় তাহলে তো আমার সব বরবাদ হয়ে যাবে। তিনি আরো বললেন যে, হে বারে ইলাহী! আপনি যদি দয়া করে উনাকে কুদরতীভাবে নিয়ে আসতেন তাহলে আমার জন্য বিষয়টা অত্যন্ত ভালো হতো। কারণ আদবের ব্যাপার রয়েছে। তখন যিনি খালিক্ব যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, ঠিক আছে। যেহেতু মালাকুল মউত হযরত আযরাইল আলাইহিস সালাম তিনি বিষয়টা পালনের ব্যাপারে উজরখায়ী করছেন তাই স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক খালিক্ব মালিক তিনি বললেন, ঠিক আছে তাহলে আমি কুদরতীভাবে উনাকে নিয়ে আসবো। সত্যি স্বয়ং যিনি খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার রূহ মুবারক কুদরতীভাবে এনে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পৌঁছিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! এটা বেমেছাল উনার ব্যক্তিত্ব। বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা, ফযীলত যেটা খাছ কুদরতের অন্তর্ভুক্ত। স্বয়ং যিনি খালিক্ব যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রূহ মুবারককে সরাসরি কুদরতীভাবে এনে যথাস্থানে অর্থাৎ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে পৌঁছিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! বিষয়টা খুব সূক্ষ্ম বিষয়। কাজেই উনার মর্যাদা তাহলে কতটুকু হবে, উনার ফযীলত তাহলে কতটুকু হবে সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না।

এখন আজকাল বর্তমানে যেটা দেখা যাচ্ছে, কিতাবাদিতে যা রয়েছে, উনাদের বিষয়ে কিন্তু পর্যাপ্ত কিতাবাদি নেই। অনেকবার বলেছি, যারা হযরত পুরুষ ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের আলোচনা রয়েছে। হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা সকলেই পুরুষ ছিলেন। ঠিক আছে উনাদের জীবনী মুবারক রয়েছে। কিন্তু হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে পুরুষও ছিলেন মহিলাও ছিলেন। তাহলে যাঁরা হযরত মহিলা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের আলোচনা মুবারক কোথায়? আর বিশেষ করে, যেহেতু নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যখন আলোচনা আসবে তাহলে যাঁরা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের আলোচনা মুবারক কোথায় এবং হযরত নবী এবং রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা যাঁরা অতীত হয়েছেন উনাদের যাঁরা আহলিয়া আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের আলোচনা কোথায় একমাত্র হযরত লুত আলাইহিস সালাম এবং হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনাদের একজন করে আহলিয়া যাঁরা ঈমান আনতে পারেনি। এছাড়া অন্যান্য যাঁরা রয়েছেন হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যাঁরা আহলিয়া উনাদের আলোচনাটা কোথায়? আর অতীতে যদি কিতাবে উনাদের জীবনী মুবারক না পাওয়া যেয়েও থাকে তাহলে যাঁরা হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের আলোচনাটা কোথায়? সেটাতো উম্মতের জন্যে ফিকির ও চিন্তার বিষয়। এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মধ্যে আসলে অনেক মহিলা ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না রয়েছেন। পরবর্তীতে কোটি কোটি হযরত আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম যমীনে এসেছেন। পুরুষদের মধ্য থেকে এসেছেন, মেয়েদের মধ্য থেকেও এসেছেন। উনাদের জীবনী মুবারক কোথায়? সেগুলো তো মুসলমানদের জানার দরকার রয়েছে। পুরুষ এবং মহিলা সকলের জন্য সেটা জানার দরকার।

(অসমাপ্ত)

 

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫