খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  ১৬

সংখ্যা: ২১৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

 

কাজেই সেই হিসেবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা।

অতএব, উনাকে ব্যতীত উনার পরবর্তী যারা নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম রয়েছেন, উনাদের মধ্যে ফিকির করলে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি একজন বিশিষ্ট ‘উলুল আযমি মিনার রসূল’ জলীলুল ক্বদর রসূল। কিতাবের দিক থেকে হোক, অন্যান্য দিক থেকে হোক। কিন্তু এতো বড় রসূল। এরপরও উনার না’লাইন শরীফ খুলে আসতে হলো। কারণ সেখানে আরশে মুআল্লার ৭০ হাজার ভাগের একভাগ নূর যাহির হবে।

আর যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে কী হুকুম করা হয়েছে। সমস্ত উম্মত ইজমা হয়েছে, সেই ইজমা হচ্ছে কী?

ان التربة التى اتصلت الى اعظم النبى صلى الله عليه وسلم افضل من الارض والسماء حتى العرش العظيم

এর ব্যাখ্যায় অনেকে বলে থাকে যে, রওযা শরীফ-এর যে মাটি মুবারক নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জিসিম মুবারক-এর সাথে, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মুবারক-এর সাথে স্পর্শ করে আছে, সেই মাটি মুবারক-এর মর্যাদা-

افضل من الارض والسماء

যমীন থেকে, আসমান থেকে

حتى العرش العظيم

এমনকি আরশে আযীম তার ওজূদ মুবারক থেকেও লক্ষ কোটিগুণ বেশি সম্মানিত। সুবহানাল্লাহ!

আর এক ইজমার মধ্যে বলা হয়েছে-

ما ضم اعضاء عليه الصلوة والسلام فانه افضل مطلقا حتى من الكعبة والعرش والكرسى

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ মুবারক যে জায়গায়, যে পদার্থ, যে বস্তু স্পর্শ করেছে, সেটা মাটি হোক অথবা অন্য কোন কিছু হোক, সেই পদার্থ বা স্থানের মর্যাদা কত!

فانه افضل مطلقا

ওই পদার্থ বা জায়গার মর্যাদা হচ্ছে-

حتى من الكعبة والعرش والكرسى

এমনকি কা’বা শরীফ, আরশে আযীম, কুরসী সবকিছুর চাইতেও লক্ষ কোটিগুণ বেশি সম্মানিত। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই, বিষয়টা খুব সুক্ষ্ম বিষয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার স্পর্শ মুবারক-এর কারণে যদি মাটি, প্রকৃতপক্ষে মাটির তো কোন কদরই নেই; সেই মাটির মর্যাদা যদি স্বয়ং আরশে আযীম থেকেও বেশি সম্মানিত হয়ে যায়, তাহলে উনার যারা লখতে জিগার, যিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মর্যাদা কত হবে, সেটা কিয়ামত পর্যন্ত কেন, অনন্তকাল ধরে সমস্ত কায়িনাত ফিকির করলেও তারা বুঝতে পারবে না। সুবহানাল্লাহ! হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-

عن حضرت الـمصر بن مخرمة رضى الله تعالى عنه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال سيدة حضرت فاطمة عليها السلام بضعة منى

হযরত মিছর ইবনে মাখরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, কি বলেন? সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি উনার জিসিম মুবারক-এর গোশত মুবারক-এর টুকরাসমূহের একখানা টুকরা মুবারক। সুবহানাল্লাহ!

তাহলে উনার মর্যাদা ফযীলত কতটুকু? তা মানুষ কি ফায়ছালা করবে। মানুষ আলোচনা করতে পারবে। কিন্তু অনুধাবন করা অত্যন্ত কঠিন। উনার ফযীলত, উনার যে বুযুর্গী। উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি যে হাদীছ শরীফ-এ বলেছেন-

ما رأيت احدا كان اشبه سمتا وهديا ودالا وفى رواية حديثا وكلاما برسول الله صلى الله عليه وسلم من سيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام

অর্থ: আমি অপর কাউকে দেখিনি, নূরে মুজসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে অধিক সাদৃশ্যপূর্ণ আচার-আচরণে, চাল-চলনে এবং চরিত্র মহিমায়, অপর এক রেওয়ায়েতে আছে, আলোচনায় ও কথাবার্তায় সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার চাইতে বা উনার থেকে।

তিনি যে বললেন, সমস্ত কিছু উনার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুরূপ। সুবহানাল্লাহ! সেই হাদীছ শরীফ-এ তিনি বলেন-

كانت اذا دخلت عليه قام اليها فاخذ بيدها فقبلها واجلسها فى مجلسه وكان اذا دخل عليها قامت اليه فاخذت بيده فقبلته واجلسته فى مجلسها

হযরত সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মর্যাদা-মর্তবার কারণে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সাথে কী ব্যবহার করেছেন, কতটুকু করেছেন, সে বিষয়টা এখানে বলা হচ্ছে, উনার সাথে উনার মুয়ামিলাত কেমন ছিলো। সে বিষয়টা এখানে বলা হচ্ছে-

كانت اذا دخلت عليه

অর্থাৎ সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি যখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে যেতেন, সাক্ষাত করার জন্য

كانت اذا دخلت عليه قام اليها فاخذ بيدها فقبلها

উম্মুল মু’মিনীন হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, যখন তিনি সাক্ষাতে যেতেন স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এতো মুহব্বত ছিলো উনার প্রতি, এতো মুহব্বত তিনি করতেন যে, উনার মুহব্বতের কারণে তিনি দাঁড়িয়ে উনার নিকটবর্তী হয়ে উনার হাত মুবারক নিয়ে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কী করতেন? হাত মুবারক চুম্বন করতেন, বুছা দিতেন। সুবহানাল্লাহ!

فقبلها واجلسها فى مجلسه

চুম্বন করে বুছা দিয়ে উনাকে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার আসনে উনাকে বসাতেন। সুবহানাল্লাহ!

আবার ঠিক একইভাবে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি বিপরীতটা করতেন। যেমন হাদীছ শরীফ-এ এসেছে-

وكان اذا دخل عليها  قامت اليه فاخذت بيده فقبلته واجلسته فى مجلسها

যখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার সাক্ষাতে যেতেন তখন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি তা’যীম করে, তাকরীম করে, মুহব্বত করে তিনি দাঁড়িয়ে তাড়াতাড়ি এসে উনার হাত মুবারক নিয়ে বুছা দিয়ে উনাকে উনার স্থানে তা’যীম-তাকরীম-এর সহিত বসাতেন। সুবহানাল্লাহ!

এই যে বিষয়টা, এ বিষয়টা স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আর কারও সাথে এ রকম ব্যবহার করতেন না। সুবহানাল্লাহ!          (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫