খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার   ওয়াজ শরীফ   কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে  ১৫

সংখ্যা: ২১৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

 পূর্ব প্রকাশিতের পর

 এজন্য কিতাবে এসেছে-

حب اهل بيت رسول الله صلى الله عليه وسلم ايـمان وبغضوهم كفر

আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বত হচ্ছে ঈমান আর উনাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা হচ্ছে কুফরী।

কাজেই, এই বিষয়টা বান্দাদের জন্য, বান্দীদের জন্য, উম্মতদের জন্য খুব ভালো করে খেয়াল রাখতে হবে। বিষয়টা অত্যন্ত সুক্ষ্ম। কারণ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ বিষয়ে অনেক তাকিদ করেছেন।

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি যমীনে আগমন করেছেন বিশে জুমাদাল উখরা, জুমুয়ার দিন ছুবহি ছাদিক্বের সময়। আবার তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেছেন এগারই হিজরী ৩রা রমাদ্বান শরীফ সোমবার শরীফ বাদ আছর অর্থাৎ সেটা সোমবার শরীফই পড়েছে।

উনার এই ছূরতান দুনিয়াবী যিন্দেগী মুবারক অল্প সময় যদি সঠিকভাবে হিসাব করা হয় তাহলে উনার দুনিয়াবী যিন্দেগী মুবারক এ বয়স মুবারক ছাব্বিশ পার হয়ে সাতাইশে পড়েছিলো। সাতাইশ বৎসর বয়স মুবারক পুরা হয়নি। এর পূর্বে তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেন। এখন উনার এই দুনিয়াবী যিন্দেগী মুবারক-এ অল্প সময়ের মধ্যে তিনি যে আদর্শ যে খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট, যে মর্যাদা-মর্তবা, আমলসমূহ রেখে গেছেন সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সমস্ত কায়িনাত, জিন-ইনসান, পুরুষ-মহিলা সকলের জন্য তিনি আদর্শ রেখে গেছেন। সুবহানাল্লাহ! তিনি সরাসরি ক্বায়িম-মাক্বাম নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার। কাজেই, উনার প্রতিটি বিষয়ই কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! যে বিষয়টা হাদীছ শরীফ-এ এসেছে-

عن ام الـمؤمنين حضرت عائشة الصديقة عليها السلام قالت ما رأيت احدا اشبه سمتا وهاديا ودالا وفى رواية حديثا وكلاما برسول الله صلى الله عليه وسلم من سيدة نساء اهل الجنة حضرت الزهراء عليها السلام.

উম্মুল মুমিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন-

ما رأيت احدا اشبه

আমি কাউকে দেখিনি, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বেশি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুরূপ

سمتا وهاديا ودالا

চুপ থাকা, কথাবার্তা, তালীম-তালক্বীন মুবারক, ছূরত-শেকেল মুবারক, ছূরত-সীরত মুবারক, চরিত্র মুবারক, উনার ইতমিনান, ধীরস্থিরতা, চাল-চলন স্বভাব-চরিত্র মুবারক ইত্যাদি সর্বপ্রকারে।

وفى رواية حديثا وكلاما برسول الله صلى الله عليه وسلم من سيدة نساء اهل الجنة حضرت الزهراء عليها السلام.

এবং অন্য বর্ণনায় বলা হয়েছে, কথাবার্তা মুবারক, বলার যে তারতীব মুবারক এ বিষয়গুলো অর্থাৎ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি কথাবার্তা, চালচলন, আচার-ব্যবহার, উঠাবসা সমস্ত দিক থেকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এতো নিকটবর্তী অর্থাৎ উনার এতো অনুরূপ; যা বলার অপেক্ষা রাখে না। তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুবহু নকশা বা অনুরূপ ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই এ থেকে বুঝা যায়, উনার মর্যাদা, উনার মর্তবা-ফযীলত, উনার খুছূছিয়ত, উনার বৈশিষ্ট্য কত অপরিসীম। বিষয়টা তো সোজা বিষয় নয়। যিনি নূরে মুজাসসাম, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, যিনি খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুরূপ উনার সমস্ত কিছু ছিলো। এটা তো সোজা বিষয় নয়। এবং স্বয়ং যিনি উম্মুল মুমিনীন হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নিজেই এটা বলেন-

ما رأيت احدا اشبه

আমি কাউকে দেখিনি অনুরূপ। এতো মুশাবাহা, এতো মিল। এবং তিনি অনেক সময় অন্য হাদীছ শরীফ-এ বলেছেন, আওয়াজ শুনে আমরা মনে করতাম অথবা চালচলন মুবারক-এর শব্দ শুনে মনে করতাম হয়তো নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আসছেন। আমরা তাযীমের জন্য দাঁড়িয়ে যেতাম। লক্ষ্য করতাম, কিছুক্ষণ পর দেখতাম, তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সরাসরি নন। উনার লখতে জিগার সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!

এত বেমেছাল উনার মিল ছিলো। এখন কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন-

انا اعطينك الكوثر

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে কাওছার হাদিয়া করেছি। অর্থাৎ কাওছারের তো লক্ষ কোটি অর্থ, প্রধান যে দুটা অর্থ আমরা বলে থাকি- তা হচ্ছে, হাউজে কাওছার, যে হাউজে কাওছারের পানি পান করলে জান্নাতে প্রবেশ করা পর্যন্ত আর কেউ পিপাসিত হবে না। সুবহানাল্লাহ! আরেকটা অর্থ হচ্ছে খইরে কাছীর, সমস্ত ভালাই হাদিয়া করা হয়েছে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে। আরেকদিক থেকে উনার ছোহবতে আসার কারণে সবকিছুই উত্তম থেকে উত্তমতম হয়ে গেছে। সুবহানাল্লাহ!

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছোহবতের যে তাছীর, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, কুরআন শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে। কুরআন শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে, যিনি জলীলুল ক্বদর রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ওহী করলেন যখন উনার আহাল ও ইয়াল উনাদেরকে নিয়ে আসছিলেন। আগুনের প্রয়োজন হলো তখন তিনি রাত্রি বেলায় কাছে আগুন দেখতে পেলেন। সেখানে গেলেন আগুন আনার জন্য। নেদা হলো-

نودى يا موسى

আল্লাহ পাক নেদা করলেন, হে কালীমুল্লাহ হযরত মূসা আলাইহিস সালাম!

انى انا ربك فاخلع نعليك انك بالوادى الـمقدس طوى

মহান আল্লাহ পাক তিনি নেদা করলেন, হে হযরত কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম! আপনি এসেছেন আলোর জন্য, বাতির জন্য, আমি আপনার রব যিনি খালিক্ব মালিক আল্লাহ পাক। আপনি যে স্থানে এসেছেন সে স্থানটি একটা পবিত্র স্থান- তূর পাহাড়ের পাদদেশ। কাজেই, আপনি আপনার নালাইন শরীফ খুলে আসুন। এটা কুরআন শরীফ-এর আয়াত।

এর ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, কেন তিনি নালাইন শরীফ খুলে আসবেন? একজন জলীলুল ক্বদর রসূল উনার নালাইন শরীফ- এর তো অনেক মর্যাদা। যেহেতু উনার জিসিম মুবারক-এর স্পর্শে ধন্য, এটাতো অনেক মর্যাদার, এটা খুলে আসতে হবে কেন? মহান আল্লাহ পাক জানালেন, এখানে আরশে মুআল্লা, সম্মানিত আরশ, আরশে আযীম-এর যে নূর মুবারক রয়েছে, সেই নূর মুবারক-এর ৭০ হাজার ভাগের একভাগ তাযাল্লা এখানে যাহির হবে। সুবহানাল্লাহ!

সেই আরশে আযীম, আরশে মুআল্লা তার ৭০ হাজার ভাগের এক ভাগ নূর এখানে যাহির হবে, তূর পাহাড়ের পাদদেশে। কাজেই স্থানটা সম্মানিত। এখানেতো নালাইন শরীফ আনা যেতে পারে না। আপনি সেটা খুলে আসুন। সত্যিই তিনি খুলেই গেলেন।

এই যে বিষয়টা, আরশে আযীমের ৭০ হাজার ভাগের এক ভাগ নূর এখানে যাহির হবে। সেজন্য নালাইন শরীফ খুলে যেতে হবে। একজন জলীলুল ক্বদর রসূল উনার। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তো কোন মিছাল নেই। যেহেতু উনার মর্যাদা-মর্তবা, ফযীলত সম্পূর্ণ ভিন্ন। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫