খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল,  সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ

সংখ্যা: ২০৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত,

বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে (১১)

পূর্ব প্রকাশিতের পর

فسكتوا

হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সকলেই চুপ থাকলেন। মেয়েদের জন্য কোন আমলটা সবচাইতে উত্তম। সকলেই চুপ করে বসে থাকলেন।

 فلما رجعت قلت لسيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام اى شىء خير للنساء

হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি আস্তে করে পিছন থেকে উঠে বাড়িতে চলে আসলাম। এসে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম-

اى شىء خير للنساء

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছেন, মেয়েদের জন্য কোন আমলটা সবচাইতে উত্তম? সকলেই চুপ করে বসে রয়েছেন? এখন আপনি দয়া করে আমাকে কি সেটা বলবেন? তিনি বললেন-

قالت لا يراهن الرجال ولا يرون هم

তিনি বললেন, মেয়েদের জন্য সবচাইতে উত্তম আমল হচ্ছে ওইটাই যে, কোন পুরুষ সে মহিলাকে দেখবে না এবং সে মহিলা কোন পুরুষকে দেখবে না। সুবহানাল্লাহ!

فذكرت ذلك للنبى صلى الله عليه وسلم

হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সেখান থেকে এটা শুনে সরাসরি যেয়ে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! মেয়েদের জন্য শ্রেষ্ঠ আমল হচ্ছে তারা কাউকে দেখবে না এবং তাদেরকে কেউ দেখবে না। এটা শুনে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন-

ممن

আপনি কার কাছ থেকে জেনে এটা বললেন?

قلت من سيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام

হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার থেকে আমি জেনে এটা বলেছি। সেটা শুনে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুশি প্রকাশ করলেন এবং বললেন-

فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم فاطمة بضعة منى.

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি তো আমার কলিজার টুকরা মুবারক, আমার বরকতময় গোশতসমূহের একটা টুকরা মুবারক-এর অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! সেজন্য তিনি আমার প্রশ্নের জবাবটা সঠিক দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!

اعلم النساء

“আ’লামুন নিসা” মহিলাদের মধ্যে সর্বাধিক জ্ঞানের অধিকারিণী তিনি। সুবহানাল্লাহ!

اتقى الناس

সবচেয়ে মুত্তাক্বী পরহেযগার মানুষদের মধ্যে, মহিলাদের মধ্যে

احب النساء الى رسول الله صلى الله عليه وسلم.

মানুষের মধ্যে, মেয়েদের মধ্যে তিনি উনার সবচেয়ে বেশি পছন্দনীয় ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!

উনার খুছূছিয়ত বৈশিষ্ট্য হলো যে, তিনি একজন মেয়ের পর্দার যে গুরুত্ব, খুছূছিয়ত সেই জিনসটা বুঝিয়ে দিলেন।

অন্য এক হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি পর্দার আয়াত শরীফ নাযিল হওয়ার পূর্ব থেকে পর্দা করতেন। সুবহানাল্লাহ! কোন জরুরত ব্যতীত তিনি কোথাও বের হতেন না এবং কারো সামনে তিনি যেতেন না। একদিন স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে বসে তিনি আলোচনা করছিলেন, এমতাবস্থায় হঠাৎ তিনি উঠে ভিতরের কামরায় গিয়ে কিছুক্ষণ পর আবার আসলেন। এখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো সব জানেন, এখন উম্মতদেরকে শিক্ষা দিতে হবে, বান্দা-বান্দীদেরকে শিক্ষা দিতে হবে। উনি যখন ফিরে আসলেন তখন স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জিজ্ঞাসা করলেন যে, আপনি উঠে চলে গেলেন কেন? তিনি বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এখানে তো হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এসেছিলেন সেজন্য উনাকে দেখে আমি চলে গেছি। বিষয়টাকে স্পষ্ট করার জন্য স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন কেন, তিনি তো আপনাকে দেখতেন না, যেভাবে অন্যান্য মানুষ দেখে থাকে। সেই দৃষ্টি শক্তি তো উনার মধ্যে নেই। তিনি তো আপনাকে দেখতেন না। তখন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি বললেন, তিনি আমাকে না দেখলেও আমি তো উনাকে দেখতাম! সেজন্য আমি উঠে চলে গেছি। সুবহানাল্লাহ! এখানেও স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেন যে, হ্যাঁ তিনি بضعة منى তিনি আমার বরকতময় গোশত মুবারকসমূহের একখানা টুকরা মুবারক। সুবহানাল্লাহ!

কারণ পর্দার যে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি পর্দার আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন- সূরা আহযাব, সূরা নূর, সূরা নিসা এবং সমস্ত হাদীছ শরীফ-এ পর্দার তাকিদ করা হয়েছে। এখন উলামায়ে ‘ছূ’দের কারণে মানুষ পর্দা থেকে মাহরূম হয়ে যাচ্ছে কিন্তু পর্দার কঠিন নির্দেশ রয়েছে। যেটা বেহেশতের দরজায় লিখিত রয়েছে-

الديوث لا يدخل الجنة

দাইয়ূছ কখনো বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না। দাইয়ূছ কে? যে তার অধীনস্থ মেয়েদের পর্দা করায় না, নিজে পর্দা করে না সে দাইয়ূছ। সে কখনো জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। নাঊযুবিল্লাহ!

এ বিষয়টা তিনি শিক্ষা দিলেন। এবং হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে-

عن حضرت الحسن رحمة الله عليه مرسلا قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لعن الله الناظر والمنظور اليه.

“হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসাল সূত্রে বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, যে দেখে এবং যে দেখায় উভয়ের প্রতি যিনি খালিক্ব যিনি মালিক মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। নাঊযুবিল্লাহ!

কাজেই, এই মাসয়ালাগুলো কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এর মাসয়ালা। এগুলো উনারাই তো আমাদেরকে শিক্ষা দিবেন এবং সেটাই তিনি শিক্ষা দিয়েছেন।

سيدة استاذ النساء

মেয়েদের তিনি শ্রেষ্ঠতম শিক্ষিকা, তা’লীম দেনেওয়ালী। কাজেই, তিনি সেটাই শিক্ষা দিয়েছেন উম্মতদেরকে, বান্দাদেরকে এবং বান্দীদেরকে। উনার সেটা মর্যাদা, উনারা খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্যের অন্তর্ভুক্ত। হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে-

عن حضرت ابى ذر رضى الله تعالى عنه انه قال وهو اخذ بباب الكعبة سمعت النبى صلى الله عليه وسلم يقول الا ان مثل اهل بيتى فيكم مثل سفينة نوح عليه السلام من ركبها نجا ومن تخلف عنها هلك.

হযরত আবূ যর গিফারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন-

انه قال وهو اخذ بباب الكعبة

তিনি কা’বা শরীফ-এর দরজা ধরেছিলেন সেটা তিনি বললেন-

سمعت النبى صلى الله عليه وسلم يقول

আমি শুনেছি স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেছেন, কি করেছেন?

الا ان مثل اهل بيتى فيكم

সাবধান হয়ে যাও! নিশ্চয়ই আমার যারা আহলে বাইত উনাদের মেছাল তোমাদের মধ্যে

مثل سفينة نوح عليه السلام

যেমন মেছাল হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতী

من ركبها نجا ومن تخلف عنها هلك

যিনি বা যাঁরা হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিশতীতে উঠেছেন উনারা নাজাত পেয়েছেন। আর যারা উঠেনি তারা ধ্বংস হয়ে গেছে।

একইভাবে যারা আমার আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করবে, উনাদের সাথে নিসবত-তায়াল্লুক স্থাপন করবে তারা সকলেই নাজাতপ্রাপ্ত হবে। সুবহানাল্লাহ! আর উনাদের প্রতি যারা বিদ্বেষ পোষণ করবে, চু-চেরা কিল-কাল করবে এরা সকলেই হালাক হয়ে যাবে। নাঊযুবিল্লাহ!

স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি স্পষ্ট করে বলে দিলেন যে, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার যে মর্যাদা-মর্তবা এর কোন মেছাল নেই। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬