খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে (১০)

সংখ্যা: ২০৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

আর যেহেতু আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এ নির্দেশ করেছেন, হাদীছ শরীফ-এ বলেছেন-

عن حضرت ابى هريرة رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم قال الله تعالى انفق ابن ادم انفق عليك

হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আল্লাহ পাক তিনি বলেন কি বলেন? হে আদম সন্তান! তোমরা দান-খয়রাত কর, আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় তোমরা দান কর। যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব আল্লাহ পাক তিনিও তোমাদেরকে দান করবেন। সুবহানাল্লাহ! এখন এই সমস্ত আয়াত শরীফ, হাদীছ শরীফগুলো আমাদেরকে কে শিক্ষা দিবেন? উনারাই শিক্ষা দিবেন। সেটাই তিনি শিক্ষা দিয়েছেন। উনারা সেই বিষয়গুলি শিক্ষা দিয়েছেন যে, তোমরা এইগুলো কর অনেক ফযীলত পাবে। কারণ হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে-

عن حضرت ابى هريرة رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ما نقصت صدقة من مال

হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু  উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, দানে কিন্তু সম্পদ কখনো কমে না বরং সেটা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। সুবহানাল্লাহ! সেই বিষয়টাই সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি উম্মতদেরকে, বান্দাদেরকে, বান্দীদেরকে শিক্ষা দিলেন। সুবহানাল্লাহ! বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা, ফযীলতের বিষয়টা তিনি ফুটিয়ে তুললেন।

হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-

عن حضرت زيد بن ارقم رضى الله تعالى عنه قال ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال لحضرت على رضى الله تعالى عنه وسيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام والحسن والحسين عليهما السلام انا حرب لمن حاربهم وسلم لمن سالمهم

হযরত যায়িদ বিন আরক্বাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, একদিন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন। কি বললেন, হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে লক্ষ্য করে, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম, হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম, হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাদেরকে লক্ষ্য করে বললেন। কি বললেন উনাদের মর্যাদা-মর্তবা সম্পর্কে-

انا حرب لمن حاربهم وسلم لمن سالمهم

উনাদের সাথে যারা বিদ্বেষ পোষণ করে, বিরোধিতা করে, শত্রুতা করে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, প্রকৃতপক্ষে তিনিও ওই ব্যক্তিদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেন। সুবহানাল্লাহ! যারা উনাদের সাথে যুদ্ধ করে থাকে, বিরোধিতা করে থাকে তিনিও তাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করেন অর্থাৎ করেছেন এবং উনাদের সাথে যারা মুহব্বত স্থাপন করবে উনাদেরকে যারা মুহব্বত করবে নূরে মুজাসসাম, হাবীব্ল্লুাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আমিও তাদেরকে মুহব্বত করবো। সুবহানাল্লাহ! বিষয়টা তো খুব সূক্ষ্ম বিষয়। উনাদের মুহব্বত, মুহব্বত হাছিলের কারণ। সুবহানাল্লাহ! উনাদের অসন্তুষ্টি, অসন্তুষ্টি হাছিলের কারণ। নাউযুবিল্লাহ! যেটা কুরআন শরীফ-এ স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন-

ان الذين يؤذون الله ورسوله لعنهم الله فى الدنيا والاخرة واعدلهم عذابا مهينا

আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ان الذين يؤذون الله ورسوله

নিশ্চয়ই যারা আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব উনার সাথে এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কষ্ট দেয়

لعنهم الله فى الدنيا والاخرة

যিনি খালিক্ব, যিনি মালিক, যিনি রব আল্লাহ পাক তিনি ইহকাল পরকালে তাদের প্রতি লা’নত বর্ষণ করেন। নাঊযুবিল্লাহ!

وعدلهم عذابا مهينا

এবং তাদের জন্য লাঞ্ছিত শাস্তি, আযাব, গযব প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! অর্থাৎ নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অসন্তুষ্ট করা, কষ্ট দেয়া মানে আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব তিনি অসন্তুষ্ট হওয়া, তিনি কষ্ট পাওয়া। এখন উনাদেরকে যারা কষ্ট দিবে, অসন্তুষ্ট করবে সে প্রসঙ্গে স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এ বলে দিলেন, তাদের জন্য ইহকাল-পরকালে লা’নত এবং ইহকালে সবসময়ই তাদের জন্য লা’নত। খাছ করে তাদের জন্য পরকালে লাঞ্ছিত শাস্তি প্রস্তুত রয়েছে। নাউযুবিল্লাহ!

এখন আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে যারা মুহব্বত স্থাপন করলো উনাদেরকে যারা মুহব্বত করলো উনাদেরকে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুহব্বত করবেন। অর্থাৎ যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব আল্লাহ পাক তিনিও মুহব্বত করবেন। সুবহানাল্লাহ! আর উনাদের সাথে যারা বিদ্বেষ পোষণ করবে, চু-চেরা, কিল-কাল করবে উনাদেরকে যারা মুহব্বত করবে না তারা কিন্তু নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত পাবে না। অর্থাৎ আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব উনার মুহব্বত তারা পাবে না। শুধু এতটুকু নয় তিনি বলেন-

انا حرب لمن حاربهم

উনাদের সাথে যারা যুদ্ধ ঘোষণা করে, বিদ্বেষ পোষণ করে আমি তাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করি। নাঊযুবিল্লাহ। কত মর্যাদা উনাদের। সুবহানাল্লাহ! উনাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করলে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি বরদাশত করবেন না। বরং তিনি তাদের সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করবেন। নাঊযুবিল্লাহ। এখন তাহলে উনাদের কতটুকু মর্যাদা রয়েছে। সুবহানাল্লাহ! বেমেছাল মর্যাদা, মর্তবা, ফযীলত, খুছূছিয়তের অধিকারী উনারা। উনাদের প্রত্যেকটা আমলই তদ্রূপ। এখন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনি “আ’লামুন নিসা” মহিলাদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বিজ্ঞ, সর্বাধিক জ্ঞানী, ইলমের অধিকারিণী তিনি। এ মর্যাদা মর্তবা ফযীলত স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দিয়েছেন। যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব আল্লাহ পাক তিনি দিয়েছেন।

হাদীছ শরীফ এ বর্ণিত রয়েছে-

عن حضرت على رضى الله تعالى عنه  انه كان عند النبى صلى الله عليه وسلم فقال اى شىء خير للمرأة فسكتوا فلما رجعت قلت لسيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام اى شىء خير للنساء قالت الا يراهن الرجال ولا يرون هم فذكرت ذلك للنبى صلى الله عليه وسلم فقال ممن قلت من لسيدة نساء اهل الجنة حضرت فاطمة الزهراء عليها السلام فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم فاطمة بضعة منى.

হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, একদিন আমরা অনেক ছাহাবী বসে ছিলাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে দরবার শরীফ-এ দরবারে নববী শরীফ-এ তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জিজ্ঞাসা করলেন-

اى شىء خير للمرأة

মেয়েদের জন্য কোন আমলটা সবচেয়ে উত্তম? (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬