খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-২৪

সংখ্যা: ২৩৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

ইরাক নিয়েছে, আফগানিস্তান নিয়েছে, ইরান নিয়েছে এখন আরো দেশ নেয়ার জন্য তারা কোশেশ করে যাচ্ছে। এরা মুসলমান উনাদের জায়গার মধ্যে ইহুদীদের জন্য একটা রাষ্ট্র বানিয়েছে, যার নাম দিয়েছে ই¯্রাইল। অথচ কোন চূ-চেরা ক্বীল-ক্বাল নেই।

কাজেই, ফিকির করতে হবে। এবং মুসলমান উনাদের ঈমান হিফাযত করতে হবে। কাজেই, পর্দা করা ফরয মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, আপনারা মনে রাখবেন। পর্দা করতেই হবে। এ বিষয়ে কোন চূ-চেরা চলবে না। যদি কেউ করতে না পারে সে তওবা করবে, সে ইস্তিগফার করবে, বেপর্দা হারাম জানবে, ঈমানদার থাকবে। আর যদি উলামায়ে “সূ”দের সাথে মিলে মনে করে, এতো পর্দার দরকার নেই। তাহলে সে ঈমানদার থাকতে পারবে না। তার কোন সন্তান বৈধ হবে না। সে মুরতাদ হবে। ঠিক ছবি তোলা, রাখা, আঁকা হারাম। এটা সরকার কেন, চৌদ্দ সরকারও যদি জায়িয বলে, আমেরিকা, রাশিয়াও যদি জায়িয বলে, যারাই বলুক না কেন তা কখনও গ্রহণযোগ্য হবে না। কোন উলামায়ে ‘সূ’র ফতওয়া গ্রহণযোগ্য হবেনা। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছবি নিষেধ করেছেন, ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম।

ان اشد الناس عذابا عند الله الـمصورون

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ক্বিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি হবে যারা ছবি তুলে থাকে। ছবি এঁকে থাকে। এদের কঠিন শাস্তি হবে। কাজেই, এটা মানা যাবে না। এটা হারাম। এটা বিশ্বাস করতে হবে এবং এর মধ্যে ইস্তিক্বামত থাকতে হবে। আর যদি কেউ হারাম জেনে করে তাহলে সে ঈমানদার থাকবে। ফাসিক হবে। এটা হালাল মনে করলে সে কাফির হবে। সমস্ত খেলাধুলা হারাম। কোন প্রকার খেলাধুলা জায়িয নেই। কেউ হারামকে হালাল মনে করলে, সেও কাফির হবে। কেউ যদি খেলাধুলা করে সে যেন হারাম জেনে করে, সে জেন হালাল জেনে না করে। তারা ঈমানদার থাকবে, ফাসিক হবে। টিভি চ্যানেল সম্পূর্ণ হারাম।

যদি কেউ টিভি চ্যানেল মনে করে ইসলামী শিক্ষার জন্য টিভি চ্যানেল দেখবে। নাউযুবিল্লাহ! এটা আরো কুফরী।

মুসলিম শরীফ উনার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

انظروا عمن تأخذون دينكم

তোমরা লক্ষ্য করো, কার কাছ থেকে দ্বীন শিক্ষা করতেছো। কাজেই উলামায়ে ‘সূ’রা টিভি চ্যানেলে প্রোগ্রাম করে এদের ঈমান নষ্ট হয়ে গেছে অনেক আগেই। এদের থেকে সম্মানিত ইসলাম শিক্ষা গ্রহণ করার কোন প্রয়োজন নেই। এদের থেকে শিক্ষা করা আর কাফির মুশরিকদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা একই হুকুম। কাজেই এর থেকে ইস্তিগফার তওবা করতে হবে, আর কখনও টিভি দেখা যাবে না। যদি কেউ হারাম জেনে দেখে তবে সে ঈমানদার থাকবে, ফাসিক হবে, হালাল মনে করে দেখলে সে কাট্টা কাফির, চির জাহান্নামী হয়ে যাবে। এটা মনে রাখতে হবে। আপনারা এই মাসয়ালাগুলো মনে রাখবেন। ঈমানদার হিসেবে সাব্যস্ত হওয়ার জন্য, ঈমানের সহিত ইন্তিকাল করার জন্য এই মাসয়ালা জানতে হবে, বুঝতে হবে, বিশ্বাস করতে হবে। তন্ত্র-মন্ত্র, গণতন্ত্র সব হারাম। এ বিষয়গুলি সম্মানিত ইসলাম উনার নামে যদি হালাল ফতওয়া দেয় তবে সে কাট্টা কাফির, সে চির জাহান্নামী হবে, মুরতাদ হবে, তার সমস্ত আল আওলাদ সব অবৈধ হবে। এগুলো মনে রাখতে হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন। খুব কঠিন বিষয়। উলামায়ে ‘সূ’রা নিজেরা গোমরাহ হচ্ছে, মানুষদেরকে গোমরাহ করছে। এটা কিন্তু সাধারণ লোক বুঝতেছে না। যেমন পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন, কি বলেন-

لولا ينهاهم الربانيون والاحبار عن قولهم الاثم واكلهم السحت لبئس ما كانوا يصنعون.

মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলতেছেন যে, আফসুস! বাণী ইসরাঈলের সেই আহবার এবং রোহবানদের জন্য। রোহবান হচ্ছে দরবেশ, সূফী, আহবার হচ্ছে আলিম উলামা।

এরা এদের সময় যারা মিথ্যা বলতো, হারাম খেতো তাদেরকে তারা নিষেধ করেনি।

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, তারা অত্যন্ত মন্দ কাজ করেছে, তারা নিকৃষ্ট কাজ করেছে। কেন তাদেরকে তারা বাধা দিলো না।

সেটাই আবার পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তিনি বলেন-

عن حضرت عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لـما وقعت بنوا اسرائيل فى المعاصى نهتهم علمائهم فلم ينتهوا فجالسوهم فى مجالسهم واكلوهم وشاربوهم فضرب الله قلوب بعضهم ببعض فلعنهم على لسان حضرت داود عليه السلام و حضرت عيسى ابن مريم عليه السلام ذلك بما عصوا وكانوا يعتدون.

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, কি বলেন-

لـما وقعت بنوا اسرائيل فى الـمعاصى

যখন এই বনী ইসরাইলরা হারাম কাজে অর্থাৎ কুফরীর মধ্যে মশগুল হয়ে গেলো, হারাম হালাল একাকার করে দিলো তখন মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে এবং হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের তরফ থেকে বলা হলো, যারা আলিম উলামা রয়েছো তোমরা এটা বাধা দাও। আলিম উলামাদেরকে ছূফী দরবেশদেরকে বলা হলো, তোমরা এটা বাধা দাও,

نـهتهم علمائهم

প্রথমে আলিমরা বাধা দিলো

فلم ينتهوا

আম লোক কিন্তু সেটা শুনলো না। কারণ এদের নিজেদের আমলই শুদ্ধ নয় শুনবে কোথা থেকে। নিজেরা ছবি তোলে এবং ছবির বাপারে ক্বীল-ক্বাল করে থাকে। এদের অপছন্দ হলেই নিজেরা হারাম কাজ করে এবং নিজেরাই অবস্থা অনুযায়ী ফতওয়া দিয়ে থাকে, এদের কথা কিভাবে মানুষ মানবে। ঠিক বানী ইসরাঈলের এই আলিমরা এদের বলা হলো তোমরা নিষেধ করো, তারা নিষেধ করতে থাকলো। কিন্তু মানুষ সেটা শুনলো না।

فلم ينتهوا

তারা বিরত হলো না। তারা উল্টা বললো, সেই আলিমদেরকে বললো, তোমরা কেন বাধা দিচ্ছো। সাধারণ লোক দুনিয়াবী ফায়দা লাভ করতেছে, অনেক কিছু লাভ করতেছে। তোমরাও তাদের সাথে শরিক হয়ে যাও। তোমরাও দুনিয়ার একটা অংশ লাভ করবে। নাউযুবিল্লাহ!

نـهتهم علمائهم فلم ينتهوا فجالسوهم فى مجالسهم واكلوهم وشاربوهم

যখন আম লোকরা বললো হে আলিম ছাহেবরা! তোমরা কেন বাধা দিচ্ছ? তোমরাও এর একটা অংশ নিয়ে নাও। তোমরাও মন্ত্রী মিনিস্টার হও, তোমরাও এমপি হও, প্রেসিডেন্ট পারলে হয়ে যাও। অসুবিধার কি আছে। তোমরা একটা দায়িত্ব নিয়ে নাও। তোমরাও দল মত করো। আম লোক দলমত করে তন্ত্র মন্ত্র কুফরী করে, তোমরাও করো, অসুবিধার কি আছে। তোমরাও দুনিয়াবী সম্পদ লাভ করতে পারবে। তখন এই উলামায়ে ‘সূ’রা এদের সাথে মিলে গেলো। মিলে গিয়ে

فجالسوهم فى مجالسهم

তাদের সাথে উঠাবসা করতে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!

واكلوهم وشاربوهم

এদের সাথে খাওয়া, পান করা শুরু করে দিলো। নাউযুবিল্লাহ! এদের সাথে উঠাবসা করে এদের সাথে সমস্ত হারাম কাজে শরিক হয়ে যায়। তন্ত্র মন্ত্র করে, গান-বাজনা করে, বেপর্দা হয়, ছবি তোলে। যেমন এখন বেগানা মেয়ে লোকের পায়ের তলে তলে এরা ঘুরে থাকে। যেমন তারা শুরু করে দিলো।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

فضرب الله قلوب بعضهم ببعض

এদের একজনের গোমরাহী আরেকজনের মধ্যে ক্রিয়া করে এদের প্রত্যেকের অন্তরটা নষ্ট হয়ে গেলো। নাউযুবিল্লাহ! একজনের দ্বারা আরেকজন কলূষিত হলো অন্তরটা নষ্ট হয়ে গেলো এরা গুনাহে মশগুল হয়ে গেলো। হারামে মশগুল হয়ে গেলো। মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে, মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল উনাদের থেকে তারা মাহরূম হয়ে গেলো, দূরে চলে গেলো। দুনিয়ায় তারা মশগুল হয়ে গেলো। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫