খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-২২

সংখ্যা: ২৩২তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তো পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলেই দিয়েছেন-

عن حضرت ابى هريرة رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم الدنيا سجن المؤمن وجنة الكافر.

“হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঈমানদার উনাদের জন্য দুনিয়াটা হচ্ছে একটা কারাগার, কাফিরদের জন্য বালাখানা।”

এর অনেক ব্যাখ্যা। সহজ ব্যাখ্যা হচ্ছে কাফিররা যখন যা ই”ছা তাই করতে পারবে। বালাখানার মধ্যে সবকিছু করা যাবে সব পাওয়া যাবে এরা সেটাই করার চেষ্টা করবে। আর ঈমানদার উনাদের জন্য কারাগার অর্থ হচ্ছে একটা নিয়ম-নীতির মধ্যে তাকে থাকতে হবে, সে যা ইচ্ছা তাই করতে পারবে না। সম্মানিত শরীয়ত উনার আদেশ-নির্দেশ অনুযায়ী তাকে চলতে হবে। মহান আল্লাহ পাক উনার এবং  উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশ মুতাবেক তাকে চলতে হবে। সেটা কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেই দিয়েছেন মুসলমান উনারা যদি কাফিরদের এসব দেখে বিভ্রান্ত হয়ে যায় তাহলে তাদের ইহকাল পরকাল দুকালই নষ্ট হয়ে যাবে। এটা মহান আল্লাহ পাক তিনি কিন্তু পছন্দ করেন না। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে নিজেই বলেন-

وَلَوْلَا أَن يَكُونَ النَّاسُ أُمَّةً وَاحِدَةً لَجَعَلْنَا لِمَن يَكْفُرُ بِالرَّحْمَنِ لِبُيُوتِهِمْ سُقُفًا مِّن فَضَّةٍ وَمَعَارِجَ عَلَيْهَا يَظْهَرُونَ وَلِبُيُوتِهِمْ أَبْوَابًا وَسُرُرًا عَلَيْهَا يَتَّكِؤُونَ وَزُخْرُفًا وَإِن كُلُّ ذَلِكَ لَمَّا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَالْآخِرَةُ عِندَ رَبِّكَ لِلْمُتَّقِينَ  وَمَن يَعْشُ عَن ذِكْرِ الرَّحْمَنِ نُقَيِّضْ لَهُ شَيْطَانًا فَهُوَ لَهُ قَرِينٌ وَإِنَّهُمْ لَيَصُدُّونَهُمْ عَنِ السَّبِيلِ وَيَحْسَبُونَ أَنَّهُم مُّهْتَدُونَ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন। কি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَلَوْلَا أَن يَكُونَ النَّاسُ أُمَّةً وَاحِدَةً

(মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন) যদি সমস্ত মানুষ কাফির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা না থাকতো, কারণ মানুষ তো দুনিয়ার দিকে ঝুকে রয়েছে। যদি সকলেই কাফির হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকতো

لَجَعَلْنَا لِمَن يَكْفُرُ بِالرَّحْمنِ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যারা কাফির রয়েছে, মুশরিক রয়েছে বেদ্বীন রয়েছে, নাস্তিক রয়েছে আমি তাদের জন্য করে দিতাম। কি করে দিতাম?

لِبُيُوتِهِمْ سُقُفًا مِّن فَضَّةٍ وَمَعَارِجَ عَلَيْهَا يَظْهَرُونَ

তাদের বাড়ী ঘরের ছাদগুলি, সিঁড়িগুলি, রৌপ্য দিয়ে নির্মাণ করে দিতাম।

وَلِبُيُوتِهِمْ أَبْوَابًا وَسُرُرًا عَلَيْهَا يَتَّكِؤُونَ

এবং তাদের ঘর-বাড়ির দরজাগুলি, খাট-পালং, চেয়ার-টেবিল সমস্তকিছু আমি রৌপ্য দ্বারা নির্মাণ করে দিতাম।

وَزُخْرُفًا

এবং স্বর্ণের দ্বারাও। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সমস্ত মানুষ যদি কাফির হয়ে যাওয়ার ভয় না থাকতো, আশঙ্কা না থাকতো আমি কাফিরদেরকে মুশরিকদেরকে বেদ্বীনদেরকে নাস্তিকদেরকে তাদের ঘর-বাড়ীগুলি, ছাদ, সিঁড়ি, খাট-পালং, চেয়ার-টেবিল, দরজা-জানালা সম্পূর্ণ বাড়ীটা রৌপ্য এবং স্বর্ণের দ্বারা আমি নির্মাণ করে দিতাম।

وَإِن كُلُّ ذَلِكَ لَمَّا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, এগুলো সব দুনিয়াবী সম্পদ, এটা সম্পূর্ণই দুনিয়াবী সম্পদ আমি তাদেরকে দিয়ে দিতাম। কারণ তাদের তো পরকালে কিছুই নেই।

وَالْآخِرَةُ عِندَ رَبِّكَ لِلْمُتَّقِينَ

মুত্তাক্বীন যারা উনাদের জন্য তো পরকাল অর্থাৎ জান্নাত রয়েছে। আমি কাফিরদেরকে দুনিয়াবী সম্পদ বেশী করে দিয়ে দিতাম। অনেক দেয়া হয়েছে কাফিরদেরকে। মানুষ মনে করে থাকে কাফিরেরা তো কুফরী করার পরও অনেক কিছু পাচ্ছে। হ্যাঁ, তাদের দুনিয়াবী জিন্দিগীতেই শেষ, পরকালে তাদের কিছুই থাকবে না।

الدنيا سجن الـمؤمن وجنة الكافر

দুনিয়া ঈমানদারদের জন্য কয়েদখানা আর কাফিরদের জন্য জান্নাত। অর্থাৎ কাফিরদের জন্য দুনিয়া হচ্ছে বালাখানা, এখানে তারা সব পাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যা দেয়ার সবই দিয়ে দিয়েছেন আরো দিতেন যদি ঈমানদারগণ বিভ্রান্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা না থাকতো। তাহলে কাফিরদেরকে স্বর্ণ, মনি, মুক্তা, হীরা, জহরত দিয়ে বাড়ী-ঘর, দালান-কোঠা, চেয়ার-টেবিল, খাট-পালং সব করে দিতেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, এগুলো সমস্ত কিছু দুনিয়াবী সম্পদ। তোমরা এর মোহে আকৃষ্ট হয়ো না। ঈমানদার উনাদের জন্য পরকাল রয়েছে। সুবহানাল্লাহ! এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন-

وَمَن يَعْشُ عَن ذِكْرِ الرَّحْمَنِ نُقَيِّضْ لَهُ شَيْطَانًا فَهُوَ لَهُ قَرِينٌ

ঈমানদারগণ! সাবধান থাকো সতর্ক থাকো, যারা মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের থেকে গাফিল হয়ে যাবে তাদের জন্য একটা শয়তান নির্দিষ্ট হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ! ঐ শয়তানটা তাদের সঙ্গী হয়ে যাবে।

وَإِنَّهُمْ لَيَصُدُّونَهُمْ عَنِ السَّبِيلِ وَيَحْسَبُونَ أَنَّهُم مُّهْتَدُونَ

ঐ শয়তানটা তাদেরকে বিভ্রান্ত করতে থাকবে গোমরাহ করতে থাকবে, নেক কাজে বাঁধা দিবে তারা ধারণা করবে, তারা হিদায়েত লাভ করেছে অর্থাৎ হিদায়েত প্রাপ্ত। নাউযুবিল্লাহ!

মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিলেন দেখ, তোমরা দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নির্দেশ মুবারক উনার খিলাফ কাজ করো না। দুনিয়ার কিন্তু কোন মূল্য নেই।

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-

عن حضرت سهل بن سعد رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لو كانت الدنيا تعدل عند الله جناح بعوضة ما سقى كافرا منها شربة من ماء

হযরত সাহল ইবনে সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যদি দুনিয়ার মূল্য মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একটা মশার পাখার সমান হতো তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন কাফিরকে কোন বিধর্মীকে একঢোক পানিও দিতেন না। এখনতো ফিকির করতে হবে, লক্ষ কোটি মশা পড়ে মরে থাকে কেউ তো হিসাবে আনে না, গণনা করেনা, কোন মর্যাদা দেয় না। সেখানে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বলতেছেন যে দেখো, দুনিয়ার মূল্য যদি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে একটা মশার পাখার সমান হতো তাহলে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক তিনি কোন বিধর্মীকে একঢোক পানিও দিতেন না। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি সবই দিয়ে দিলেন তাহলে দুনিয়ার কোন ক্বদর নেই, মূল্য নেই। এই দুনিয়ার জন্য কেন ঈমান নষ্ট করবে। এই দুনিয়ার জন্য সে কেন মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে সরে যাবে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে সরে যাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি তো সেটাই বলেন, কেন তোমরা সেখান থেকে সরে যাবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট বলে দিয়েছেন।

(অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫