খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৪)

সংখ্যা: ২৯৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

 (পূর্ব প্রকাশিতের পর)

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উনার উম্মতদের হক্কুল্লাহ ক্ষমা করা হলো। যারা খালেছ তওবা করবে ইস্তেগফার করবে তাদেরকে আমি ক্ষমা করে দিবো। সুবহানাল্লাহ! তবে হক্কুল ইবাদ যেটা রয়েছে সেটার কি ফায়সালা? সেটার জন্যেতো আমি পাকড়াও করবো। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে কত বড় রহমত স্বরূপ রহমাতুল্লিল আলামীন তিনি বললেন, বারে ইলাহী! যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে উল্লেখ্য যে, বান্দা কারো হক্ক নষ্ট করে ফেলেছে, সে বুঝতে পারেনি, যখন সে বুঝতে পারলো তখন সে তওবা করলো খালেছ। তাকে তওবা করতে হবে। এখন তা ধন-দৌলত হোক, টাকা-পয়সা হোক, স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। অথবা কারো উপর জুলুম করেছে, মেরেছে, কেটেছে নানাভাবে জুলুম করেছে, অত্যাচার করেছে। সে বুঝতে পারলো, সে তওবা করলো। কিন্তু তওবা করে সে পুরা হক আদায় করতে পারলো না। এমন অবস্থায় তার ইন্তেকাল হলো। তার কি ফায়সালা হবে? তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই বলেন, আয় মহান আল্লাহ পাক! তাই যদি হয়, সে ঈমানদার, না কাফির সেটা দেখতে হবে। যদি সে ঈমানদার হয়, যে মাজলুম। সে প্রসঙ্গে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আয় মহান আল্লাহ পাক তাহলে-

أَيْ رَبِّ إِنْ شِئْتَ أَعْطَيْتَ الْمَظْلُوْمَ مِنَ الْـجَنَّةِ

 তাহলে তো মহান আল্লাহ পাক সেই মজলুম ব্যক্তিকে জান্নাতে একটা নিয়ামত বৃদ্ধি করে দিতে পারেন এই শর্তে, যে তুমি সেই জালিমকে ক্ষমা করে দাও, তাহলে জান্নাতে তোমার নিয়ামত বৃদ্ধি করে দিবো। সে সেজন্য হয়ত সে মাফ করে দিবে। হে, মহান আল্লাহ পাক! এখন মজলুম ব্যক্তি যদি জান্নাতী হয় তাহলে তার একটা নিয়ামত বৃদ্ধি করে দেয়া হবে এই শর্তে যে, তুমি জালিম ব্যক্তিকে যে জুলুম করেছিল, সে তাওবা করেছে তাকে তুমি ক্ষমা করে দাও। মহান আল্লাহ পাক তিনি পরবর্তী সময় বললেন, ঠিক আছে তাহলে সেটাই করা হবে। সুবহানাল্লাহ! তাকে নিয়ামত বৃদ্ধি করে দেয়া হবে। আর যদি সে জাহান্নামী হয় এবং কাফির হয় তাহলে তার কি ফায়সালা? এখন ঈমানদার হলে তো তাকে নিয়ামত বৃদ্ধি করে দেয়া হবে, আর কাফির যদি হয় তাহলে কি হবে? তাহলে ঐ কাফিরকে বলা হবে তোমার দোযখের, জাহান্নামের একটা আযাব কামিয়ে দেয়া হবে তুমি সেই জালিমকে ক্ষমা করে দাও। তখন তার আযাব লাঘব করা হবে সেই লক্ষ্যে যে সে সেই জালিমকে ক্ষমা করে দিবে। সুবহানাল্লাহ! বিষয়টা কিন্তু অত্যন্ত সূক্ষ্ম বিষয়। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতের প্রতি কতটুকু দয়ালু। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন যে, আমি হক্কুল্লাহ ক্ষমা করে দিলাম। তিনি বললেন যে, হক্কুল ইবাদও ক্ষমা করে দিতে হবে। সুবহানাল্লাহ! সেটা কি করে সম্ভব। সেতো জুলুম করেছে। স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, আয় মহান আল্লাহ পাক তাহলে এক কাজ করা যেতে পারে, সেটা কি? যদি মজলুম জান্নাতী হয় তাহলে জান্নাতের একটা নিয়ামত বৃদ্ধি করে দিলে হয়। যে, তোমার নিয়ামত বৃদ্ধি করে দিচ্ছি তুমি জালিমকে ক্ষমা করে দাও। সে অবশ্যই ক্ষমা করে দিবে। আর যদি জাহান্নামী হয় তাহলে বলতে হবে, তোমার একটা আযাব কমিয়ে দিচ্ছি, লাঘব করা হচ্ছে তুমি ক্ষমা করে দাও। সে ক্ষমা করে দিবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি পরবর্তীত সেই শর্তে হক্কুল ইবাদও ক্ষমা করে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! বিষয়টা অত্যন্ত সূক্ষ্ম বিষয়। যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মতের প্রতি কতটুকু দয়ালু, সেটাই হাদীছ শরীফে স্পষ্ট হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানার্থে বান্দাদেরকে এভাবে ক্ষমা করে দিলেন। সেই আরাফার ময়দানে, মুজদালিফার ময়দানে ক্ষমা ঘোষণা করা হলো। সুবহানাল্লাহ!  যেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেছেন-

قُلْ يَا عِبَادِيَ الَّذِيْنَ أَسْرَفُـوْا عَلٰى أَنْـفُسِهِمْ لَا تَـقْنَطُوْا مِنْ رَّحْمَةِ اللهِ إِنَّ اللهَ يَغْفِرُ الذُّنُـوْبَ جَمِيْـعًا إِنَّهٗ هُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ

মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে স্পষ্ট ঘোষণা মুবারক দিয়েছেন, আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বান্দা-বান্দীদের, উম্মতদেরকে জানিয়ে দিন। হে মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দারা! যারা নফসের উপর জুলুম করেছো। মহান আল্লাহ পাক যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব তিনি বলেন-

لَا تَـقْنَطُوْا مِنْ رَّحْمَةِ اللهِ إِنَّ اللهَ يَغْفِرُ الذُّنُـوْبَ جَمِيْـعًا إِنَّهٗ هُوَ الْغَفُوْرُ الرَّحِيْمُ

মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না, নিশ্চয়ই তিনি সমস্ত গুনাহখতা ক্ষমাকারী, তিনি দয়ালু, তিনি করুণাময়। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ঘোষণা দিয়েছেন, উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদেরকে জানিয়েছেন। এখন সেই পরিপ্রেক্ষিতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, বারে ইলাহী! আপনিতো গফফার, সাত্তার, রহমান, রহীম। এখন মহান আল্লাহ পাক উনি গফফার, সাত্তার, রহমান, রহীম তিনি সেই লক্ষ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উম্মতদেরকে এভাবে ক্ষমা করে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! সেটাই পবিত্র হাদীছ শরীফে বলা হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَـعَالٰى عَنْهُ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ:” اَلتَّائِبُ مِنَ الذَّنْبِ كَمَنْ لَا ذَنْبَ لَهٗ

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তওবাকারী যেন কোন গুনাহ্ই করেনি। সুবহানাল্লাহ! সেজন্য হজ্জে মাবরূর যদি কারো নছীব হয়। অর্থাৎ কবুল হজ্জ যদি কারো নছীব হয় তবে তার জিন্দেগীর সমস্ত গুনাহখতা মাফ হয়ে এমনভাবে সে আসবে যেন সে মা’ছূম, নিস্পাপ। সুবহানাল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫