‘বর্তমানে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বের চরম নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের চির মুক্তি লাভের বিষয়ে’ সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়া মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক ভবিষ্যত বাণী

সংখ্যা: ২৩০তম সংখ্যা | বিভাগ:

পবিত্র বুখারী শরীফ ও পবিত্র মুসলিম শরীফ উনাদের মধ্যে এসেছে-

عَن حَضْرَتْ حُذَيْفَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالىٰ عَنْهُ قَالَ قَامَ فِيْنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَقَامًا مَا تَرَكَ شَيْئًا يَكُوْنُ فِىْ مقَامِهٖ اِلـٰى قِيَامِ السَّاعَةِ اِلا حَدَّثَ بِهٖ.

“হযরত হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা আমাদের মাঝে দাঁড়িয়ে তখন থেকে ক্বিয়ামত পর্যন্ত যা কিছু ঘটবে, সমস্ত কিছু সম্পর্কে স্পষ্টভাবে পবিত্র ভবিষ্যত বাণী মুবারক করেছেন; কোন কিছুই বাদ দেননি।”

ছাহিবে ইলমে গইব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ‘বর্তমানে বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বের চরম নির্যাতিত ও নিপীড়িত মানুষের চির মুক্তি লাভের বিষয়েও’ পবিত্র ভবিষ্যত বাণী মুবারক করেছেন । সুবহানাল্লাহ!

এই সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ حُذَيْفَةَ رَضْىَ اللهُ تَعَالىٰ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَكُوْنُ النُّبُوَّةُ فِيْكُمْ مَا شَاءَ اللهُ أَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالىٰ  ثُـمَّ تَكُوْنُ خِلَافَةً عَلـٰى مِنْهَاجِ النُّبُوَّةِ مَا شَاءَ اللهُ أَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالىٰ ثُـمَّ تَكُوْنُ مُلْكًا عَاضًّا فَتَكُوْنُ مَا شَاءَ اللهُ أَنْ تَكُوْنَ ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالىٰ  ثُـمَّ تَكُوْنُ مُلْكًا جَبْرِيَّةً فَيَكُوْنُ مَا شَاءَ اللهُ أَنْ يَكُوْنَ  ثُـمَّ يَرْفَعُهَا اللهُ تَعَالىٰ ثُـمَّ تَكُوْنُ خِلَافَةً عَلـى مِنْهَاجِ نُبُوَّةٍ.

“হযরত হুযায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি যতদিন ইচ্ছা করেন ততদিন আপনাদের মাঝে সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক পরিপূর্ণভাবে বিদ্যমান থাকবে। অতঃপর তিনি এক সময় তা তুলে নিবেন। তারপর দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত আ’লা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যতদিন ইচ্ছা করেন ততদিন দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত আ’লা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত  থাকবে। অতঃপর একসময় এই সম্মানিত খিলাফত মুবারক বিদায় নিয়ে এমন  শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হবে, যেখানে অত্যাচারী রাজা-বাদশাহরা ক্ষমতা লাভের জন্য একে অপরের সাথে কামড়াকামড়ি করবে এবং তা টিকিয়ে রাখার জন্য যে কোন উপায় বেছে নিবে। অর্থাৎ রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। তারপর হবে অত্যাচার, অবিচার, যুলুম-নির্যাতন, স্বৈরাচার, গুমরাহী, বিভ্রান্তি, পথভ্রষ্টতা ও বেইনসাফীতে পরিপূর্ণ শাসন ব্যবস্থা, জোর-জবরদস্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা, যুলুমতন্ত্র তথা সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র। মহান আল্লাহ পাক তিনি এক সময় তা মিটিয়ে দিবেন, নিশ্চিহ্ন করে দিবেন। অতঃপর পুনঃরায় দুনিয়ার যমীনে ‘সম্মানিত খিলাফত আ’লা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক’ প্রতিষ্ঠিত হবে।” সুবহানাল্লাহ! (মুসনাদে আহমদ শরীফ ৪/২৭৩, ত্বয়ালাসী ১/৩৪৯, বাযযার ১/৪২৮, বাইহাক্বী শরীফ ৬/৪৯১, আল মু’জামুল কাবীর ১/১৫৯, আহকামুশ শরী‘য়াহ ৪/৫২৫, মাজমা‘উঝ ঝাওয়াইদ ৫/২২৬, জামি‘উল আহাদীছ ৯/১৩২, খছাইছুল কুবরা ২/১৯৭, ইযালাতুল খফা ১/২৯৩, মিশকাত শরীফ ইত্যাদি)

এই পবিত্র হাদীছ শরীফখানা বিশুদ্ধ সনদ মুবারক-এ বর্ণিত হয়েছে। এই সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার  বিশ্বখ্যাত ইমাম হাফিয নূরুদ্দীন আলী ইবনে আবূ বকর হাইছামী রহমাতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘মাজমাউঝ ঝাওয়াইদ শরীফ’ উনার ৫ম খ-ের ২২৬ নং পৃষ্ঠায় বলেন, ‘এই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার সকল বর্ণনাকরী বা রাবীগণ উনারা প্রত্যেকেই হচ্ছেন, ছিক্বাহ (তথা চরম বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য)।’ অর্থাৎ এই পবিত্র হাদীছ শরীফখানা ছহীহ এবং তা বিশুদ্ধ সনদ মুবারক-এ বর্ণিত।

এমনকি বাত্বিলপন্থীরাও এই সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাকে ছহীহ হিসেবে মেনে নিয়েছে। যেমন- কাট্টা ওহাবী, গুমরাহ নাছিরুদ্দীন আলবানী সেও তার পুস্তকে এই সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনাকে ছহীহ হিসেবে উল্লেখ করেছে। (দলীল: আস সিলসিলাতুছ ছহীহাহ লিল আলবানী ১/৪)

সুতরাং এই পবিত্র হাদীছ শরীফখানা নিয়ে  চূ-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করার কোন সুযোগ নেই।  সুবহানাল্লাহ!

এই পবিত্র হাদীছ শরীফ থেকে সুস্পষ্টভাবে বুঝা যাচ্ছে, সম্মানিত  নুুবুওওয়াত মুবারক উনার পর তথা নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ মুবারক গ্রহণ করার পর সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক, সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক উনার পর রাজতন্ত্র, রাজতন্ত্রের পর অত্যাচার, অবিচার, যুলুম-নির্যাতন, স্বৈরাচার, গুমরাহী, বিভ্রান্তি, পথভ্রষ্টতা ও বেইনসাফীতে পরিপূর্ণ শাসন ব্যবস্থা, জোর-জবরদস্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা, যুলুমতন্ত্র তথা সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র, তারপর পুনঃরায় দুনিয়ার যমীনে ‘সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ’ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবহানাল্লাহ!

আর এই কথা দিবালোকের ন্যায় সুস্পষ্ট সত্য যে, সম্মানিত  নুুবুওওয়াত মুবারক উনার পর তথা নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করার পর দুনিয়ার যমীনে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ  মুবারক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক উনার পর এসেছে রাজতন্ত্র। রাজতন্ত্রের পর এসেছে অত্যাচার, অবিচার, যুলুম-নির্যাতন, স্বৈরাচার, গুমরাহী, বিভ্রান্তি, পথভ্রষ্টতা ও বেইনসাফীতে পরিপূর্ণ শাসন ব্যবস্থা, জোর-জবরদস্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা, যুলুমতন্ত্র তথা সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র। আর মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল ও করমে কাফির-মুশরিকদের প্রণীত হারাম গণতন্ত্র নিশ্চিহ্ন হয়ে যেয়ে পুনঃরায় দুনিয়ার যমীনে ‘সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ’ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবহানাল্লাহ!

আর বর্তমানে যেহেতু সারা বিশ্বে চলছে কাফির-মুশরিকদের প্রণীত হারাম গণতন্ত্র। অতএব উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার থেকে চির অকাট্য ও সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হলো যে, বর্তমান সময়টা হচ্ছে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার নির্দিষ্ট সময় এবং বর্তমান যামানায় অবশ্য অবশ্যই সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবেই হবে ইনশাআল্লাহ। সুবহানাল্লাহ!

সুতরাং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র ভবিষ্যত বাণী মুবারক উনার প্রতি বিন্দুমাত্র সন্দেহ পাষণ করা যেমন সুস্পষ্ট কুফরী, ঠিক তেমনিভাবে বর্তমান যামানায় যে, অবশ্য অবশ্যই সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠিত হবেই হবে, এই বিষয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ পোষণ করাটাও সুস্পষ্ট কুফরী।

এখন কথা হলো, তাহলে কে সেই সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেন? উনার পরিচয় কী? এই সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ جَابِرِ  ۨ الصَّدَفِـىّ ِ رَضِىَ اللهُ تَعَالىٰ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَكُوْنُ بَعْدِىْ خُلَفَاءُ وَبَعْدَ الْـخُلَفَاءِ اُمَرَاءُ وَبَعْدَ الْاُمَرَاءِ مُلُوْكٌ وَبَعْدَ الْـمُلُوْكِ جَبَابِرَةٌ وَبَعْدَ الْـجَـبَابِرَة ِ يـَخْرُجُ رَجُلٌ مّـِنْ اَهْلِ بَـيْتِـىْ يَـمْلَاُ الْاَرْضَ عَدْلًا.

“হযরত জাবির ছদাফী রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার পরে হযরত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের যুগ, হযরত খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের পর আমীর-উমরাদের যুগ, আমীর-উমারাদের পর রাজা-বাদশাহদের যুগ তথা রাজতন্ত্র। রাজতন্ত্রের পর হবে চরম অত্যাচারী, যালিম, স্বৈরাচারী, নাফরমান, গুমরাহ, পথভ্রষ্ট, বিভ্রান্ত, গুমরাহকারী, পথভ্রষ্টকারী, বিভ্রান্তকর শাসকদের শাসন ব্যবস্থা তথা জোর জবরদস্তিমূলক শাসন ব্যবস্থা, যুলুমতন্ত্র তথা সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্র। অতঃপর আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে আমার একজন আখাচ্ছুল খাছ আওলাদ, একজন মহান খলীফা আলাইহিস সালাম তিনি দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুাবরক নিবেন। তিনি দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ মুাবরক নিয়ে পুরো পৃথিবী, সারা কায়িনাত পবিত্র ইনসাফ মুবারক দ্বারা পরিপূর্ণ করে দিবেন তথা সারা বিশ্বে, সারা কায়িনাতে সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক প্রতিষ্ঠা করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (দায়লামী শরীফ ৫/৪৫৬, ইসতিয়াব ১/১৩৭)

আর সেই সুমহান ব্যক্তিত্ব মুবারকই হচ্ছেন, সাইয়্যিদুল খুলাফা, পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম। সুবহানাল্লাহ! কেননা তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে উনার একজন আখাচ্ছুল খাছ আওলাদ এবং পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ এবং পূর্ববর্তী আসমানী কিতাব মুবারক উনাদের মধ্যে বর্ণিত ১২ জন মহান খলীফা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্য থেকে অন্যতম একজন আখাচ্ছুল খাছ খলীফা তথা ১০ম খলীফা ‘হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম’। সুবহানাল্লাহ!

মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে সাইয়্যিদুল খুলাফা, মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম উনাকে খলীফা হিসেবে মেনে নেয়ার, উনার সম্মানিত হাত মুবারক-এ সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক উনার বাইয়াত হওয়ার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!

মাওলানা মুফতী মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আল আমীন।

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম