যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ¦লীফাতুল্লাহ, খ¦লীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নু’মা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার-  ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (১০)

সংখ্যা: ২৪৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

আর সেটাই ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, যিনি বিশিষ্ট তাবিয়ী ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত্ব ত্বরীক্বত হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-

انما الفقيه الزاهد فى الدنيا الراغب فى الآخرة البصير بذنبه الـمداوم على عبادة ربه الورع الكاف عن اعراض الـمسلمين العفيف عن اموالـهم الناصح لجماعتهم.

হযরত ইমাম হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, ফক্বীহ আলিম কে?

الزاهد فى الدنيا

যিনি দুনিয়া থেকে বিরাগ।

الراغب فى الآخرة

পরকালের দিকে রুজু হয়ে রয়েছেন।

البصير بذنبه

গুনাহর ব্যাপারে তিনি সতর্ক।

الـمداوم على عبادة ربه

সবসময়ই মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত বন্দিগীতে মশগুল।

الورع

যিনি পরহেযগার, সুন্নতের তাবে’।

الكاف عن أعراض الـمسلمين

মুসলমান উনাদের সম্পদের প্রতি যার মোহ নেই।

العفيف عن اموالـهم

মুসলমান উনাদের মাল থেকে যিনি নির্লোভ।

الناصح لجماعتهم

এবং মুসলমান উনাদেরকে যিনি নছীহত করেন।

এক কথায় এর অর্থ হচ্ছে আলিম তিনিই হবেন, যিনি গইরুল্লাহ থেকে বেঁচে সবসময় মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বতে গরক থাকবেন। উনাদের আদেশ নির্দেশের প্রতি সবসময় তিনি দৃঢ় থাকবেন। কোন অবস্থাতেই মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ নির্দেশ মুবারক থেকে তিনি চ্যূত হবেন না। তিনি পবিত্র সুন্নত উনার উপর ইস্তিক্বামত থাকবেন। এবং কখনই মুসলমান উনাদের মাল-সম্পদ, ধন-দৌলত, টাকা-পয়সা, গাড়ী, বাড়ি ইত্যাদির প্রতি উনার কোন দৃষ্টি থাকবে না লোভ থাকবে না, মোহ থাকবে না। এবং তিনি সবসময় মুসলমান উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের দিকে ধাবিত করার জন্য নছীহতে মশগুল থাকবেন। তিনি হচ্ছেন উলামায়ে হক্ব উনাদের অন্তর্ভুক্ত। এর খিলাফ যারা রয়েছে তারা উলামায়ে ‘সূ’। অর্থাৎ উলামায়ে ‘সূ’র বৈশিষ্ট হচ্ছে সে সবসময় দুনিয়াতে মশগুল থাকবে। পরকালের কথা সে ভুলেও স্মরণ করবে না এবং সে গুনাহকে কখনও পরওয়া করবে না। ইবাদত বন্দিগীতে সে গাফিল থাকবে। আর সুন্নত পালন করার ব্যাপারে কোন গুরুত্বই দিবে না। আর সবসময় ধন-দৌলত, টাকা-পয়সা, গাড়ী-বাড়ি, পরের সম্পদ আত্মসাতের জন্য প্রতারণা করে যেভাবেই হোক সেটা হাছিলের জন্য কোশেশ করবে এবং মুসলমান উনাদেরকে কখনও  সৎ মত সৎ পথে ধাবিত করার জন্য নছীহত করবে না, এটা হচ্ছে উলামায়ে ‘সূ’দের খাছলত বা বৈশিষ্ট। আর সে জন্যই হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-

ایک زمانہ بدنام علماء سوء بھتر  از  شصت سال طاعت بےریاء

কিছুক্ষণ সময় যারা দুনিয়াদার আলিম বা উলামায়ে ‘সূ’ এদের দোষ-ক্রুটি বর্ণনা করা হচ্ছে ষাট বৎসর নফল মকবুল ইবাদত থেকেও উত্তম। সুবহানাল্লাহ!

এখন সেই উলামায়ে ‘সূ’ এদের কারণে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছে। প্রথম উলামায়ে ‘সূ’ হলো ইবলীস। যে ইবলীসকে লালন-পালন করলেন, বড় করলেন, শিক্ষা দিলেন, তা’লীম দিলেন, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুয়াল্লিম হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে দায়িত্ব দিলেন এরপরও দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার বিরোধিতা করলো। নাউযুবিল্লাহ! আদেশ নিষেধের সে বিরোধিতা করলো এবং মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে সে তর্ক-বিতর্ক করলো। নাউযুবিল্লাহ! সে চরম বেয়াদব এবং গোমরাহ। তার অন্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার ভয়-ভীতি, উনার প্রতি আদব-তমিজ ইত্যাদির চিহ্ন মাত্র দেখা যায়নি। সেই ইবলীসই হচ্ছে প্রথম উলামায়ে ‘সূ’। যার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই তাকে বলেছিলেন-

قَالَ فَاهْبِطْ مِنْهَا فَمَا يَكُونُ لَكَ اَنْ تَتَكَبَّرَ فِيهَا فَاخْرُجْ اِنَّكَ مِنَ الصَّاغِرِينَ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ইবলীস তুই এখান থেকে নিচে নেমে যা। মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে দাঁড়িয়ে ফখর বা অহঙ্কার করার কোন অধিকার তোর নেই। কাজেই তুই এখান থেকে বের হয়ে যা। অবশ্যই তুই লাঞ্ছিত অপমানিত অবহেলিত এবং জাহান্নামী।

وَاِنَّ عَلَيْكَ لَعْنَتِى اِلٰى يَوْمِ الدِّيْنِ

নিশ্চয়ই অনন্তকাল ধরে তোর উপর লা’নত বর্ষিত হবে এবং তাই হচ্ছে।

এখন পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস শরীফে অনেক উলামায়ে ‘সূ’দের আলোচনা রয়েছে। এরমধ্যে প্রথম হচ্ছে ইবলীস। দ্বিতীয় যার কথা মশহূর রয়েছে সে হচ্ছে বণী ইসরাঈলের এক দরবেশ যার নাম বালয়াম বিন বাউরা। সে তিনশত বৎসর সাধনা করে কিছু হাছিল করেছিলো। তার সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে, তার দরবারে সবসময় দশ থেকে বারো হাজার আলিম তা’লীম নিতো। উপরের দিকে তাকালে সে ছিদরাতুল মুনতাহা দেখতে পেত। নিচের দিকে তাকালে সে তাহতাছছারা দেখতে পেত। কিন্তু তারপরও সে বিভ্রান্ত হয়ে যায় গোমরাহ হয়ে যায়। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আপনি সেটা জানিয়ে দিন।

وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا فَانْسَلَخَ مِنْهَا فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ. وَلَوْ شِئْنَا لَرَفَعْنَاهُ بِهَا وَلَـٰكِنَّهُ أَخْلَدَ اِلَى الْأَرْضِ وَاتَّبَعَ هَوَاهُ ۚ فَمَثَلُهُ كَمَثَلِ الْكَلْبِ اِنْ تَحْمِلْ عَلَيْهِ يَلْهَثْ أَوْ تَتْرُكْهُ يَلْهَثْ ۚ ذلِكَ مَثَلُ الْقَوْمِ الَّذِينَ كَذَّبُوْا بِآيَاتِنَا ۚ فَاقْصُصِ الْقَصَصَ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُونَ

মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে বালয়াম বিন বাউরার কথা বলেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে আমার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!

وَاتْلُ عَلَيْهِمْ نَبَأَ الَّذِي آتَيْنَاهُ آيَاتِنَا

আপনি ঐ সংবাদটা জানিয়ে দিন, বলে দিন যাকে আমি অনেক নিদর্শন নিয়ামত দিয়েছিলাম

فَانسَلَخَ مِنْهَا

 সে সেখান থেকে বের হয়ে গেলো, সে সেটার কদর বুঝলো না, রক্ষা করতে পারলো না।

فَأَتْبَعَهُ الشَّيْطَانُ

তার পিছনে শয়তান লেগে গেলো, শয়তান তাকে অনুসরণ করলো।

فَكَانَ مِنَ الْغَاوِينَ

 সে গোমরাহ, বিভ্রান্তদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেলো।

এরপর মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-

وَلَوْ شِئْنَا لَرَفَعْنَاهُ بِهَا

আমি যদি চাইতাম অর্থাৎ সে যদি হক্বের উপর থাকতো এই নিয়ামতের মাধ্যমে সে অনেক বড় মর্যাদা লাভ করতে পারতো।

وَلٰـكِنَّهُ اَخْلَدَ اِلَى الْأَرْضِ وَاتَّبَعَ هَوَاهُ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন বরং সে কি করলো, গইরুল্লাহর দিকে সে রুজু হয়ে গেলো, দুনিয়ার দিকে সে রুজু হয়ে গেলো এবং নফসের সে পায়রবী করা শুরু করলো। যার কারণে তার মেছাল হলো-

فَمَثَلُهُ كَمَثَلِ الْكَلْبِ

তার মেছাল হলো কুকুরের মতো।

اِنْ تَحْمِلْ عَلَيْهِ يَلْهَثْ اَوْ تَتْرُكْهُ يَلْهَثْ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, কুকুর এমন সে যদি দৌঁড়ায় তারপরও সে তার জিহ্বা বের করে সে হাপাতে থাকে, বসে থাকলেও সে হাপায় অর্থাৎ কুকুর তার জিহ্বা বের করে সবসময় সে হাপাতে থাকে। এটা কুকুরের খাছলত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, এই বালয়াম বিন বাউরা তার মেছাল হচ্ছে কুকুরের মতো অর্থাৎ সে কুকুর সাদৃশ্য হয়ে গেলো। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয:৩৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৯

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২