যারা পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার করবেন, উনাদেরকে সবসময় গায়িবী মদদ করা হবে

সংখ্যা: ২৮০তম সংখ্যা | বিভাগ:

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ০৭ই যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “সময় তো সীমিত। একটা নির্দিষ্ট সময়ে মানুষকে যেতে হবে। এটাতো স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি নিজেই বলেছেন যে, ‘এই আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক কেন্দ্রটা ব্যাপক প্রচারের জন্য একটা পরিকল্পনা করতে হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে।’ এটা সময়ের ব্যাপার না? সারা দুনিয়ায় ছড়াতে হবে, সময় লাগবে। তাহলে তাড়াতাড়ি পরিকল্পনা করতে হবে। সারা বিশে^ ছড়িয়ে দিতে হবে। উনিতো বলেননি, শুধু ঐ এলাকায় ছড়াও, বাংলাদেশে ছড়িয়ে দাও। না; সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে হবে। এখন সুসংবাদ অনেক আছে। যে যতটুকু গ্রহণ করতে পারে। আর গ্রহণ না করলে তো কিছুই নেই। বুঝলে অনেক কিছু। আর যারা বুঝে না, তাদের জন্য কিছুই নেই।”

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২৮শে যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি নিজেই বলেছেন যে, ‘এই আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক কেন্দ্রটা ব্যাপক প্রচারের জন্য একটা পরিকল্পনা করতে হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে হবে।’ আর যাত্রাবাড়ীর পীর সাহেব আমার মহাসম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনি আমাকে একাধিক বার বললেন যে, ‘রূহানীভাবে সব ব্যবস্থা করা হচ্ছে, যাহিরীভাবে যেন ব্যবস্থা করা হয়।’ যারা যাহিরীভাবে পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারের কাজে নিয়োজিত রয়েছে, তাদরেকে সহযোগীতা করার জন্য উনারা রূহানীভাবে জায়গায় জায়গায় লোক নিয়োগ করতেছেন। গায়িবী মদদের জন্য উনারা রূহানী লোক নিয়োগ করতেছেন। এখন ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা হতে পারেন, রেজালুল গায়েব হতে পারেন, অতীতের আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা হতে পারেন, অনেকভাবে হতে পারে। সরাসরি উনি দীদার মুবারক দিয়ে আমাকে বললেন, জানলেন, খোঁজ-খবর নিলেন। তারপর উনি বললেন যে, আমরা তো ব্যবস্থা করতেছি, তাহলে যাহিরীটা কতটুকু হলো? যাহিরী আনজামটা কতটুকু হচ্ছে? রূহানীভাবে তো লোক নিয়োগ করা হচ্ছে, তাহলে যাহিরীটা কতটুকু হচ্ছে? রূহানীভাবে লোক নিয়োগ করা হচ্ছে অর্থাৎ যারা যাহিরীভাবে পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারের কাজে নিয়োজিত রয়েছে, তাদেরকে গায়িবী মদদ করা হবে। তারা দেখবে না, কিন্তু তাদেরকে সাহয্য করা হবে। এরকম উনি বললেন। আর উনি বলছেন যে, ‘এটা রূহানী জগতে খুব আলোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে, আলোচিত হচ্ছে, আলোড়িত হচ্ছে। কারণ কেউ তো সুন্নত মুবারক প্রচারের জন্য সার্বিক কোশেশ করেনি’।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই মুহররমুল হারাম শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফালইয়াফরহূ শরীফ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “পবিত্র সুন্নত মুবারক ব্যাপক প্রচার করতে হবে। এটা ফরযে আইন এখন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি নিজে বলছেন। তাহলে ব্যাপক প্রচার করতে হবে। রুহানীভাবে লোক নিয়োগ করা হচ্ছে। মানুষ এটা বুঝবে কিভাবে? আজকে দিনের বেলাও (১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার ১১ই মুহররমুল হারাম শরীফ ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ দিনেও) যাত্রাবাড়ীর পীর সাহেব আমার মহাসম্মানিত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার যিয়ারত মুবারক-এ উনি এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং বলেছেন, এখন মানুষকে সুন্নতী দ্রব্যগুলি খাওয়ানো উচিৎ বেশি বেশি। আমি বলেছি- হ্যাঁ; খাওয়াতে হবে। উনি নাবীয, তালবীনা আরো অনেকগুলি সুন্নতী খাবার মুবারক উনাদের নাম মুবারক বললেন যে, এগুলি বেশি বেশি প্রচার করা দরকার।

তাহলে পবিত্র সুন্নত মুবারক আরো বেশি প্রচার দরকার। একখানা পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করলে একশত শহীদের বেশি ফযীলত পাওয়া যাবে। তাহলে এটা কি সোজা জিনিস? মূর্খ, মুনাফিক্ব আর কাফেরেরা জীবনে এগুলি বুঝবে না। আর যেখানে হাজার হাজার সুন্নত মুবারক, তাহলে সেখানে ফযীলত কতো? কাজেই এখন এটা ব্যাপক প্রচার-প্রসারের জন্য কোশেশ করতে হবে। আর যেই বিষয়গুলি দ্বারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান-মান মুবারক প্রকাশ পায় সেটাই বেশি করা উচিৎ। (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

এ পর্যন্ত যাত্রাবাড়ীর পীর সাহেব ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনি পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচারের বিষয়ে আমাকে ৩ বার তাকীদ করলেন। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি প্রথম ১ বার বলেছেন। উনাদের পক্ষ থেকে যাত্রাবাড়ীর পীর সাহেব ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনি কাজ করাচ্ছেন। রুহানীভাবে লোক নিয়োগ করা হচ্ছে। যাঁরা পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার করবে, তাঁদের গায়িবী মদদ হবে, সাহায্য হবে। কাফির, মুশরিক, মুনাফিক্ব তো আছে ফেতনা করার জন্য, কিছু করতে পারবে না। হেফাযত করা হবে। (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

এখন এ সমস্ত বিষয়ে যারা গাফলতী করে, এদের নামগুলি বাদ দিয়ে দিলেই হয়। এদের দরকার নেই। আর যারা চূ-চেরা, ক্বীলও ক্বাল করে এরা মুনাফিক্ব, এদেরকে বাদ দিয়ে দিলেই হয়। এখন আমাদের মূল বিষয়টা হচ্ছে যে, যিনি মালিক যিনি খ্বলিক্ব যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনি এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি অর্থাৎ উনারা যদি ক্ববুল করেন, তাহলে আর কারো কোনো প্রয়োজন নেই। কোনো কিছুর প্রয়োজন নেই। কারো টাকা-পয়সারও দরকার নেই, কারো খিদমতেরও প্রয়োজন নেই। কুদরতী ফায়ছালা হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি রেজালুল গায়েব দিয়ে, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের দিয়ে কাজ করাতে পারেন। অনেক রকম হতে পারে। মানুষের ছূরতে এসে কাজ করে দিয়ে যান, কেউ বুঝতে পারে না। কতো জিন, রেজালুল গায়েব এবং হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আছেন, মানুষের ছূরতে কাজ করেন, অনেকেই চিনে না। সে মনে করে অমুক, আসলে তো সে না। অন্য কেউ অর্থাৎ জিন, রেজালুল গায়েব, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা। কতো রকম হতে পারে। (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

ঐ যে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হচ্ছে-

عَنْ حَضْرَتْ اِمَامِ الْاَوَّلِ سَيِّدِنَا حَضْرَتْ كَرَّمَ اللهُ وَجْهَهٗ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ اِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُوْلُ نَـحْنُ اَهْلُ بَيْتٍ طَهَّرَهُمُ اللهُ مِنْ شَجَرَةِ النُّبُوَّةِ وَمَوْضِعِ الرِّسَالَـةِ وَمُـخْتَلِفِ الْمَلَائِكَةِ وَبَيْتِ الرَّحْـمَةِ وَمَعْدِنِ الْعِلْمِ.

অর্থ: “ইমামুল আউওয়াল সাইয়্যিদুনা হযরত র্কারামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সবসময় ইরশাদ মুবারক করতেন, আমরা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের (আমাদেরকে) সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক উনার বৃক্ষ, সম্মানিত রিসালাত মুবারক উনার স্থান, বিভিন্ন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের, উনাদের দ্বারা সম্মানিত খেদমত মুবারক, সম্মানিত রহমত মুবারক উনার ঘর মুবারক এবং সম্মানিত ইলম মুবারক উনার খনি মুবারক (ইত্যাদি সমস্ত কিছু) থেকে পবিত্র রেখেছেন, ছমাদ তথা বেনিয়ায (অমুখাপেক্ষী) করেছেন।” সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে দুররে মানছূর ৬/৬০৬, ইবনে আবী হাতিম ৯/৩১৩৩)

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের শান মুবারক-এ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক-এ বলা হয়েছে, উনারা সবকিছু থেকে পবিত্র। নুবুওয়াতের বৃক্ষ, রিসালতের মূল হোক, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের খেদমত হোক, রহমত মুবারক উনার ঘর হোক, ইলমের খনি সবকিছু থেকে পবিত্র। তার অর্থটা কী? অর্থাৎ যিনি মালিক যিনি খলিক্ব মহান আল্লাহ পাক উনি কুদরতীভাবে ফায়ছালা করবেন। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! উনি ফায়ছালা করবেন। অসুবিধার কি আছে? এগুলি চিন্তার কোনো কারণ নেই। কুদরতী ফায়ছালা তো হচ্ছে। হয়নি? হচ্ছে তো। বন্ধ থাকলো কোন্টা? কোনোটা বন্ধ থাকেনি। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে, খালিছ নিয়তে আন্জাম দেয়া, খুলুছিয়াতের সাথে। তাহলে কুদরতী ফায়ছালা হবে। বিষয়গুলি ফিক্বির করতে হবে। ফিক্বির করলে বুঝতে সহজ হবে।” (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

কাজেই, যারা পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার করবেন, উনাদেরকে সবসময় গায়িবী মদদ করা হবে। (সুবহানা মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে আন্তর্জাতিক পবিত্র সুন্নত মুবারক প্রচার কাজে গোলামীর আনজাম মুবারক দেয়ার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন!

-মুফতী মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ছিদ্দীকুর রহমান।

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম