যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৮৫

সংখ্যা: ২১২তম সংখ্যা | বিভাগ:

মূলত যুগে যুগে মিথ্যাবাদী আর মুনাফিকরাই হক্বের বিরোধিতা করেছে, হক্বের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে। তাই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ-এ মুনাফিকদেরকে ‘কাযযাব’ বা মিথ্যাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আল্লাহ পাক সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, নিশ্চয়ই মুনাফিকরাই মিথ্যাবাদী।” (সূরা মুনাফিকুন: আয়াত শরীফ-১)

উক্ত আয়াত শরীফ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, যারা মুনাফিক তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। আবার যারা মিথ্যাবাদী তারাই মুনাফিক। কেননা হাদীছ শরীফ-এ মুনাফিকের যে আলামত বা লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে তন্মধ্যে একটি হল মিথ্যা কথা বলা।

মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার যারা বিরোধিতাকারী তারা উক্ত আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এরই পূর্ণ মিছদাক। অর্থাৎ তারা একই সাথে মুনাফিক ও কাট্টা মিথ্যাবাদী। তাই তারা মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্যে স্মরনিকা-বার্ষিকী, পত্র-পত্রিকা ও বক্তৃতার মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রতারণার আশ্রয় নেয়।

ধারাবাহিক

ওহাবী, খারিজী, লা-মাযহাবী, জামাতী তথা মুনাফিক গোষ্ঠী কর্তৃক প্রকাশিত মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ লিফলেটসমূহের

দলীলভিত্তিক খণ্ডনমূলক জাওয়াব

বাতিলপন্থী ওহাবী, খারিজী, লা-মাযহাবী, জামাতী তথা মুনাফিক গোষ্ঠী রাজারবাগ শরীফ-এর প্রতি মিথ্যা প্রচার করতে গিয়ে বিভিন্ন সময়ে যে সকল লিপলেট প্রচার করেছে সেগুলোর জবাবে আমরা যে সকল লিফলেট প্রকাশ ও প্রচার করেছি তন্মধ্য হতে কয়েকটি লিফলেট নিম্নে হুবহু উল্লেখ করা হলো-

(১)

রাজারবাগ শরীফ-এর সত্যতা ও মুনাফিক গোষ্ঠীর মিথ্যাচারিতার প্রমাণ

অবৈধ সন্তানতুল্য মুনাফিক গোষ্ঠীর অবৈধ লিফলেটের মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডার দাঁতভাঙ্গা জবাব ও প্রকাশ্য বাহাছের চ্যালেঞ্জ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, আমি পাপী বা দুষ্ট প্রকৃতির লোকদেরকে প্রত্যেক নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শত্রু বানিয়েছি। এ আয়াত শরীফ থেকে দু’টি বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠে যে, ১. প্রত্যেক হাদীরই বিরোধিতাকারী ছিল এবং থাকবে। ২. হাদীগণ উনাদের বিরোধিতা যারা করবে তারা অবশ্যই পাপী ও দুষ্ট প্রকৃতির লোক হবে।

মূলতঃ এ শ্রেণীর লোকগুলোই আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করেছিল, শুধু যে বিরোধিতা করেছিল তাই নয়, সাথে সাথে বহু মিথ্যা তোহমতও দিয়েছিল। যেমন তারা বলেছিল তিনি যাদুকর, জিনে ধরা রোগী, নির্র্বংশ ইত্যাদি। নাঊযুবিল্লাহ! এখানেই তারা থেমে যায়নি শেষ পর্যন্ত তারা উনার পবিত্রা আহলিয়া উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার প্রতিও মিথ্যা তোহমত দেয়। যা ইফকের ঘটনা হিসেবে মশহূর হয়ে আছে।

মুনাফিকের দল মিথ্যা তোহমত দিয়েছে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতিও। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নাকি স্বজনপ্রীতি করেছেন, খিলাফত ধ্বংস করে রাজতন্ত্র কায়িম করেছেন। নাঊযুবিল্লাহ! তারা মিথ্যা তোহমত দিয়েছে ইমামে আ’যম হযরত ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি, হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ই‏মাম গায্যালী রহমতুল্লাহি আলাইহি, সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি, আফযালুল আওলিয়া হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদেরসহ পৃথিবীর সমস্ত ইমাম-মুজতাহিদ ও আওলিয়ায়ে কিরামগণ উনাদের প্রতিও।

তারই ধারাবাহিকতায় অবৈধ সন্তান, নব্য মুনাফিক গোষ্ঠী ও দাজ্জালে কাজ্জাব গং বর্তমান যামনার মুজাদ্দিদ রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার প্রতি বিভিন্ন মাসিক, সাপ্তাহিক, এমনকি জাতীয় দৈনিকে বহুদিন যাবৎ এরা নানা মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা করে আসছে। সঙ্গতকারণেই পত্র-পত্রিকায় উক্ত প্রপাগাণ্ডার প্রতিবাদও পত্রস্থ হয়েছে। তবে ইফকের ঘটনা যেরূপ উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার সত্যতা ও পবিত্রতাকে আরো সুষ্পষ্টভাবে প্রমাণিত করেছে। তদ্রƒপ অবৈধ সন্তান, নব্য মুনাফিক গোষ্ঠীর মিথ্যা বক্তব্যগুলোও রাজারবাগ শরীফ-এর সত্যতা আরো জোড়ালোভাবে মানুষের কাছে প্রমাণ করার সুযোগ করে দিয়েছে। সম্প্রতি এরা নাম-ঠিকানাবিহীন একটি অবৈধ লিফলেট বের করেছে। নিম্নে তার জবাব দেয়া হলো-

অবৈধ সন্তান, মুনাফিক গোষ্ঠীর অবৈধ লিফলেট-এর দফাওয়ারী দাঁতভাঙ্গা জাওয়াব:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

৫. দেয়াল লিখন: আল বাইয়্যিনাতের নামে যে দেয়াল লিখন হয় তা অনুমতি গ্রহণ সাপেক্ষেই হয়।

৬. সি.এন.জি: সিএনজি সম্পর্কেও জাহিল ও অবৈধ সন্তানদের বক্তব্য কাট্টা মিথ্যা। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন মানেই হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সাথে সংশ্লিষ্টতা নয়। বিভিন্ন জনের কাজ থেকে ৩৫ লাখ টাকা গ্রহণের যে কথা বলা হয়েছে, তাও সম্পূর্ণ মিথ্যা। যদি তারা সত্যবাদী হয় তাহলে তাদের নাম/ঠিকানা ও স্বাক্ষরসহ ব্যক্তিগত অভিযোগ প্রকাশ করুক। পরের অর্থ আত্মসাৎকারী অবৈধ সন্তান, মুনাফিক ও মিথ্যাবাদীরা কখনই তা প্রমাণ করতে সক্ষম হবে না ইনশাআল্লাহ।

৭. গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, মসজিদের স্থানে মার্কেট: অবৈধ সন্তান, মুনাফিকদের এ সম্পর্কিত বক্তব্যও ডাহা মিথ্যা। কারণ যে জায়গাটি ওয়াক্ফ করা হয়েছিল তা শুধু মসজিদের জন্যই নয় বরং তা মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা, ঈদগাহ, জানাযা ইত্যাদি দ্বীনি কাজের জন্য ওয়াক্ফ করা হয়েছিল। তখন সেখানে বাড়ী ছিল আর বর্তমানে মাদরাসা রয়েছে। অতিসত্ত্বর সেখানে স্থায়ীভাবে মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা, ঈদগাহ ইত্যাদি স্থাপন করা হবে ইনশাআল্লাহ। কাজেই ওয়াক্ফকৃত জায়গায় মার্কেট তৈরীর প্রশ্নই উঠে না। উল্লেখ্য, মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা ইত্যাদির জন্য আনিত গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ তৎসংশ্লিষ্ট কাজের জন্যই ব্যবহৃত হচ্ছে। বাসস্থানের জন্য আদৌ নয়। আর ঘুষ দেয়ার প্রশ্নই উঠে না। প্রকৃতপক্ষে অবৈধ সন্তান, মুনাফিকরাই গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ বিল চুরি করে থাকে এবং ঘুষ দিয়ে থাকে।

৮. মাদরাসার ইয়াতীম ছাত্র: অবৈধ সন্তানদের অবৈধ লিফলেটের এ বক্তব্যও সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যমূলক ও কাট্টা মিথ্যা প্রচারণা। প্রকৃত সত্য এই যে, মাদরাসায় এক তৃতীয়াংশ ছাত্রও ফুল বেতন দিতে পারে না। বরং মোট ছাত্রের বেতনে মাদরাসার দৈনন্দিন বাজারের টাকাও উঠে না। অথচ এই মাদরাসায় বৎসর ব্যাপী নিয়মিত রুটিন অনুযায়ী সপ্তাহে প্রায় দু’তিন দিন পোলাও গোশত, বড় মাছ, খিচুড়ি ইত্যাদি খাওয়ানো হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর ভর্তুকী দিয়ে থাকেন হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম। অবৈধ সন্তানরা এত বড় জাহিল যে, তারা এটাও জানে না যে, মাদরাসায় শুধু ইয়াতীমরাই থাকে না বরং গরীব মিসকীন ছাত্রও রয়েছে তার সাথে মাদরাসার আনুসঙ্গিক বহুবিধ খরচও রয়েছে। সুতরাং যারা হারামখোর তারা এটা বুঝবে না।

৯. বিলাসিতা: হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আমলের ফলাফল নিয়তের উপর নির্ভরশীল। যেমন- হাদীছ শরীফ-এ প্রাণীর ছবি অঙ্কন নিষিদ্ধ, যার আধুনিক ছূরত ক্যামেরার ছবি যা অঙ্কনের মতোই হারাম। তদ্রুপ বাতাস খাওয়া সুন্নত, যার আধুনিক ছূরত হলো ইলেকট্রিক ফ্যান। এর আরো আধুনিক ছূরত হলো এসি। একইভাবে ঠাণ্ডা পানি পান করা সুন্নত, যার আধুনিক ছূরত হলো ইলেক্ট্রিক ফ্রীজ। বর্তমানে দরস-তাদরীস, তা’লীম-তালক্বীনের জন্য লাইট ব্যবহার ফরযের অন্তর্ভুক্ত। সুন্নত ও ফরয সুষ্ঠুভাবে আদায়ের জন্য জেনারেটরও সুন্নত ও ফরযের অন্তর্ভুক্ত। আর সময়ের আবর্তনে ঘড়ি ব্যবহার যেমন ফরয, তেমনি বাহন হিসেবে কেবল গাড়ী সুন্নতই নয় বরং পর্দা রক্ষার জন্য এখন গাড়ী ব্যবহার ফরয। বেপর্দা ও বেহায়া অবৈধ সন্তানেরা পর্দার মাসয়ালা বুঝবে না। এগুলো বিলাসিতা নয় বরং পূর্ণাঙ্গভাবে শরীয়ত পালনের জন্য অতিপ্রয়োজনীয়। আর নিত্যব্যবহার্য ও অতিপ্রয়োজনীয় মাল-সামানাসহ সফর করা খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। যারা ফকীর-মিসকীন, ভিক্ষা করে খায় তারা এটা বুঝবে না। প্রকৃতপক্ষে অবৈধ সন্তানদের বাহ্যিক লেবাসটিই তাদের মুখোশ।

দাঁতভাঙ্গা জবাব

(১২৯ পৃষ্ঠার পর)

১০. ব্রডওয়ে: অবৈধ লিফলেটে প্রকাশিত ব্রডওয়ে সম্পর্কিত বক্তব্যও সম্পূর্ণ মিথ্যা। ব্রডওয়ের মালিক, চেয়ারম্যান ও এমডি বা কোন ডাইরেক্টর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম নন। যদি তা না হয়ে থাকেন তবে ‘ব্রডওয়ে উনার মালিকানায় কি করে বলা যায়? ব্রডওয়ে চালুর সময় ছিল নেটওয়ার্ক ব্যবসার যুগ। সে প্রবাহে কয়েকজন মুরীদ একান্ত স্বচ্ছভাবে এ ব্যবসা চালুক করেন। যাবতীয় সরকারী কাগজ-পত্র ঠিক করেই এ ব্যবসা শুরু হয় এবং তা এখন চালু রয়েছে। উল্লেখ্য যে, থানায় জিডির দ্বারাই কোন বিষয়ে প্রতারণা প্রমাণিত হয় না। শত্রুতাবশত: থানায় সম্পাদিত জিডি দ্বারাই প্রতারণার অভিযোগ প্রমাণিত হয় কি? ব্রডওয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাইলে এখনও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে জানা যেতে পারে। অবৈধ সন্তানরাই প্রতারণার মাধ্যমে পরের অর্থ আত্মসাৎ করে।

১১. মহিলা সফর: এখানে মাহরাম শব্দের ব্যাখ্যা অনুধাবন করা আবশ্যক। শরীয়তের উছূল হলো যে, মহিলারা যদি কোন বিশেষ মহিলার অধীন হয় এবং উনার যদি মাহরাম থাকে সেক্ষেত্রে ঐ মাহরামই যথেষ্ট। যেমন বালিকা ও মহিলা মাদরাসা। এক্ষেত্রে অধ্যক্ষার অধীনে সমস্ত বালিকা, মহিলা ছাত্রী ও উস্তাদরা অবস্থান করে থাকে। শুধুমাত্র মাহরাম হলেই শরীয়তে সফর জায়িয হবে তাও নয়। কারণ, মাহরামের স্বভাব-চরিত্র যদি ভাল না হয় তবে সে যত নিকটাত্মীয়ই হোক না কেন, সে কখনোই মাহরাম হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবে না। রাজারবাগ শরীফ-এর পক্ষ থেকে যেসব মেয়ে ও মহিলাগণ সফর করে থাকেন তারা সবাই মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ বালিকা ও মহিলা মাদরাসার মুহতারামা অধ্যক্ষা, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত আম্মা হুযূর ক্বিবলা আলাইহাস সালাম উনার যাহিরী ও বাতিনী ছাত্রী। কাজেই রাজারবাগ শরীফ-এ যেমন তারা উনার অধীনে থাকেন, তেমনি সফরেও তারা উারই অধীনে থাকেন। এছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মহিলাদের সরাসরি মাহরাম থাকে। আর ইতিহাস সাক্ষী যে, উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের অধীনে এরূপ অনেক মহিলা সফর করতেন, যাদের কোন সরাসরি মাহরাম থাকতেন না। অতএব, মূর্খলোক সব সময়ই বিপদের কারণ। আর অবৈধ সন্তানরা আশাদ্দুদ দরজার জাহিল হয়ে থাকে। আর জাহিলরা শরীয়তের মাসয়ালা বুঝবে কি করে?

-মুফতী মুহম্মদ ইবনে ইসহাক

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৩

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১২

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২১

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩১