যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৪

সংখ্যা: ১৯১তম সংখ্যা | বিভাগ:

মূলতঃ যুগে যুগে মিথ্যাবাদী আর মুনাফিকরাই হক্বের বিরোধিতা করেছে, হক্বের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে। তাই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ-এ মুনাফিকদেরকে ‘কায্যাব’ বা মিথ্যাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “আল্লাহ পাক সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, নিশ্চয়ই মুনাফিকরাই মিথ্যাবাদী।” (সূরা মুনাফিকুন-১)

উক্ত আয়াত শরীফ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, যারা মুনাফিক তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। আবার যারা মিথ্যাবাদী তারাই মুনাফিক। কেননা হাদীছ শরীফ-এ মুনাফিকের যে আলামত বা লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে তন্মধ্যে একটি হলো মিথ্যা কথা বলা।

মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর যারা বিরোধিতাকারী তারা উক্ত আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এরই পূর্ণ মিছদাক। অর্থাৎ তারা একই সাথে মুনাফিক ও কাট্টা মিথ্যাবাদী, তাই তারা মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্যে স্মরণীকা- বার্ষিকী, পত্র-পত্রিকা ও বক্তৃতার মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রতারণার আশ্রয় নেয়। যেমন, যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সুলূলের বংশধর ও দাজ্জালে কায্যাব, খারিজীপন্থী ওহাবীদের আরেকটি মিথ্যা অপপ্রচার হচ্ছে,

(১৯)

বুযূর্গদের প্রশংসা করা সম্পর্কে মিথ্যাচারিতা

কায্যাবুদ্দীন লিখেছে, “………. তিনি বিভিন্ন বুযূর্গ সম্পর্কে অতি উচ্চ মাত্রায় বাড়াবাড়ি করে কিছু প্রশংসা করেছেন। ….. যেমন তিনি বলেন,

১.   কেউ যদি মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর লিখিত মাকতুবাত শরীফ পড়ে (পড়াকালীন সময়ে) যদিও সে নবী নয়, তবুও নবীদের দফতরে তার নাম থাকে। ………।”

২.    রাজারবাগ-এর পীর ছাহেব নিজেকে ‘গাউছুল আ’যম দাবি করেন। আর তার পত্রিকায় গাউছুল আ’যম বড় পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ) সম্পর্কে বলা হয়েছে, গাউছুল আ’যম সাইয়্যিদুল আওলিয়া মুহিউদ্দীন বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ) বলেছেন, “কোন চাঁদ উদিত হয় না কোন সূর্য অস্ত যায় না আমার অনুমতি ব্যতীত” … অতঃপর একটু সামনে গিয়ে রাজারবাগী ছাহেবও এরূপ ক্ষমতা রাখেন সেদিকে ইঙ্গিত করে পত্রিকাটিতে লিখা হয়েছে, “উল্লেখ্য এ ধরনের আখাস্সুল খাছ মর্যাদা-মর্তবার ওলী আল্লাহর ধারাবাহিকতায় বর্তমানে সমাসীন …… রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত পীর ছাহেব ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী।” (আল বাইয়্যিনাত ৭১তম সংখ্যা ১৩৯ পৃষ্ঠা)

কায্যাবুদ্দীন উক্ত বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মন্তব্য করতে গিয়ে লিখেছে, “চাঁদ, সূর্য অস্ত যাওয়া, উদিত হওয়ার মত প্রাকৃতিক পরিচালনা (تصرفات عالم) কোন মানুষের অনুমতি বা ইচ্ছায় সংঘটিত হয় বলে কেউ বিশ্বাস করলে সে নিশ্চিত কাফির হয়ে যায়। বিশেষতঃ সূর্যের ব্যাপারে স্পষ্টতঃ হাদীছ শরীফে এসেছে যে, সূর্য আল্লাহ পাক-এর আরশের নিচে সিজদায় পড়ে আল্লাহ পাক-এর কাছ থেকে অনুমতি প্রার্থনা করে অনুমতি লাভ হলে সে উদিত হয়। (বুখারী শরীফ)

“মিথ্যাচারিতার খণ্ডনমূলক জবাব”

পূর্ব প্রকাশিতের পর

 

মূলতঃ কারো প্রশংসা বর্ণনা করলে যদি নিজেই উক্ত মর্যাদার অধিকারী হওয়ার ইঙ্গিত বহন করে, তবে তো আল্লাহ পাক, নবী-রসূল ও ছাহাবায়ে কিরামদের প্রশংসা করা যাবে না। কারণ তাদের প্রশংসা করা এ ইঙ্গিতই বহন করে যে, সে অর্থাৎ প্রশংসাকারীও আল্লাহ পাক, নবী-রাসূল আলাইহিমুস্ সালাম ও ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের ন্যয় মর্যাদার অধিকারী! (নাউযুবিল্লাহ) কায্যাবুদ্দীনের উক্ত বক্তব্যের দ্বারা কি এটাই বুঝায় না?

সবশেষে বলতে হয় যে, কায্যাবুদ্দীনের মুরুব্বী পূর্ববর্তী দেওবন্দীদের অনেকের জিবনীতে বিশেষ করে থানবী ছাহেবের জীবনীতে উল্লেখ আছে যে, তারা লক্বব ব্যবহার ও প্রকাশ করেছে। নিজের স্বপ্ন ও মুরীদানদের স্বপ্ন বর্ণনা করেছেন এবং পূর্ববর্তী বুযূর্গদের প্রশংসা বর্ণনা করেছেন। যেমন এ প্রসঙ্গে থানবী ছাহেব তার নিজের লেখনীতে (থানবীর নির্বাচিত ঘটনাবলী ক্বারী আবুল হাসান, দেওবন্দ) নিম্নোক্ত ঘটনা সংকলন করেছেন:

হযরত সাইয়্যিদ আহমদ রেফায়ীর মর্যাদা

হযরত সাইয়্যিদ আহমদ রেফায়ী (রহঃ) তিনি বড় পীর আব্দুল কাদির জিলানী (রহঃ) এর সমসাময়িক বুর্যর্গ ছিলেন তাঁর কাছে তার এক মুরীদ জিজ্ঞাসা করল যে,আপনার মর্যাদাও কি বড় পীর ছাহেবের সমান? তিনি বলেন, তোমার শায়খকে বড় পীর ছাহেবের উর্ধ্বে মনে করো। মুরীদ বলল, তাহলে কি আপনি কুতুব? তিনি আবার বললেন, “তোমার পীরকে কুতুবেরও উর্ধ্বে মনে কর।…।”

কায্যাবুদ্দীনের কথা মতে কি এটাই ছাবেত হয় না যে, থানবী ছাহেব নিজের বুযূর্গী জাহির করার উদ্দেশ্যে উক্ত পন্থা বা কৌশল অবলম্বন করেছেন এবং শায়খ আহমদ রেফায়ীর প্রসঙ্গ টেনে থানবী নিজেই যে, বড় পীর ছাহেবের চেয়েও বড় তা প্রমাণ করেছেন। এক্ষেত্রে কায্যাবুদ্দীন কি জবাব দিবে?

তাছাড়া কায্যাবুদ্দীন নিজেই তার “ভ্রান্ত মতবাদে” পূর্ববর্তী অনেকের প্রশংসা বর্ণনা করেছে এবং অনেকের অনেক ঘটনা বর্ণনা করেছে। যেমন সে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর একটি ঘটনা বর্ণনা করেছে। ঘটনাটি নিম্নরূপ-

“হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী (রহঃ) এর দরবারে একজন লোক দশ বছর পর্যন্ত ছিলেন। এই দশ বছরের মধ্যে উক্ত লোকটি হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী (রহঃ) থেকে অলৌকিক কিছু ঘটতে দেখেননি। একদিন তিনি মনে মনে ভাবলেন, এই দশ বছর থাকলাম, অলৌকিক কিছু দেখলাম না, অতএব এখানে থেকে আর কী হবে? আগামীকাল চলে যাব। সকাল বেলায় মুজাদ্দিদে আলফে ছানী (রহঃ) তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বল তোমার মনে কি ইচ্ছা জেগেছে? তিনি বললেন, হযরত, এতদিন আপনার কাছে থেকে কোনই কারামত দেখলাম না। তাই আজ আমি চলে যাব বলে ইচ্ছা করেছি। হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী (রহঃ) বললেন, তোমার কি কারামত আছে? তিনি বললেন হুজুর! আমি ধ্যান করে কবরের মধ্যে ঢুকে যেতে পারি এবং মুর্দার সাথে কথা বলে তার খবরাখবর জেনে আসতে পারি। মুজাদ্দিদে আলফে ছানী (রহঃ) বললেন, তুমি ধ্যান করে কবরের ভিতর ঢুকে যেয়ে তাদের অবস্থা জানবে। আর আমি এখানে বসে ডাক দিলে সেরহিন্দের সব রূহ হাজির হয়ে যাবে।….।” (মাজালিসে হাকীমুল উম্মাত)

কায্যাবুদ্দীনে নিকট প্রশ্ন? তবে কি কায্যাবুদ্দীন উক্ত ঘটনা বর্ণনা করে এদিকেই ইঙ্গিত দিয়েছে যে, সেও অনুরুপ ক্ষমতার অধিকারী বা তার মর্যাদাও হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর অনুরূপ? (নাউযুবিল্লাহ)

তাছাড়া কেউ যদি সত্যিই লক্বব, স্বপ্ন ইত্যাদি প্রকাশ বা বর্ণনা করে নিজের বুযূর্গী বা মর্যাদা প্রকাশ করতে চায়, তবে তাতেই বা দোষ কোথায়? কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এর কোথাও কি নিজের বুযূর্গী বা মর্যাদা প্রকাশ করতে নিষেধ করা হয়েছে? নিষেধ করা হয়নি বরং কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে,

واما بنعمة ربك فحدث

অর্থ “তোমার রবের পক্ষ হতে প্রাপ্ত নিয়ামত প্রকাশ বা বর্ণনা কর।” (সূরা দুহা-১১)

এ আয়াত শরীফ-এর ভিত্তিতে অতীতের অনেক বড় বড় ও অনুসরনীয় ওলীগণ স্বপ্ন, ইলহাম, ইলক্বা ইত্যাদির মাধ্যমে প্রাপ্ত লক্বব বা বুযূর্গী প্রকশ করে দিয়েছেন। যদি এটা কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর খিলাফই হতো তবে তারা তা প্রকাশ বা বর্ণনা করতেন না।

অতএব, এতেই প্রমানিত হয় যে, নিজের বুযূর্গী বা মর্যাদা প্রকাশ করা যেরূপ জায়িয ও সুন্নত, তদ্রুপ নিজের বুযূর্গী প্রকাশের জন্যে লক্বব ব্যবহার করা স্বপ্ন বর্ণনা করাও জায়িয ও সুন্নত। কায্যাবুদ্দীন যদি এটাকে শরীয়ত বিরোধী মনে করে থাকে তবে তাকে দলীল পেশ করতে হবে। কারণ শরীয়তে বিনা দলীলে কোন কিছুই গ্রহণ যোগ্য নয়।

-মুফতী মুহম্মদ ইবনে ইসহাক, বাসাবো, ঢাকা।

মন্তব্য প্রতিক্রিয়া: ‘আল বাইয়্যিনাত যে কথিত ১২টি কালো তালিকাভুক্ত সংগঠন থেকে সম্পূর্ণ আলাদা সে সম্পর্কে কতিপয় ব্যক্তিদের উদ্ধৃতি: * হক্বের একমাত্র ঝাণ্ডাবিহীন ‘আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি অপবাদ দিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে -আওয়ামী ওলামা লীগ * ইসলামিক ফাউন্ডেশন-এর ডিজি’র প্রতিক্রিয়া- হযরত হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি, সাইয়্যিদ আহমদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর তরীক্বায়ই চলছে ‘আল বাইয়্যিনাত’। ‘আল বাইয়্যিনাত’ জামাতি-জঙ্গি, ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যে সাহসী পদক্ষেপে কাজ করছে তা আমরাও পারি না * স্থানীয় সাংসদ রাশেদ খান মেনন এমপি’র প্রতিক্রিয়া-‘আল বাইয়্যিনাত’ সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ স্থানীয় সাংসদের কাছে একবার জিজ্ঞাসা করারও প্রয়োজন মনে করেননি দীর্ঘদিন যাবত জঙ্গিবাদ, মৌলবাদের বিরুদ্ধে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর লেখালেখি দেখে আসছি- (বিস্তারিত পড়ৃন দৈনিক আল ইহসান-২৬.০৪.০৯ ঈসায়ী)

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্র যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক) মহোদয়-এর প্রতি- খোলা চিঠি বিষয়: ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী একমাত্র দরবার শরীফ, মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময় থেকেই জামাত-শিবিরের তীব্র বিরোধিতা ও দমনকারী, * গত দু’দশক ধরে জঙ্গি কওমী, ধর্মব্যবসায়ী তথা জামাত-জোটের বিরুদ্ধে দীপ্ত অবস্থান গ্রহণকারী, ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্তি করায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল, সুশীল সমাজ, ধর্মপ্রাণ মানুষ হতবাক ও বিস্মিত এবং বিশেষভাবে মর্মাহত। * পাশাপাশি সংবাদপত্রে প্রকাশিত ৩৪টি জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নাম না থাকলেও তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। * পক্ষান্তরে বাকি ২২টি জঙ্গি সংগঠনের দীর্ঘদিনের সক্রিয়তা থাকলেও তাদেরকে বাদ দিয়ে গত শুক্রবার মাত্র ১২টি কালো তালিকাভুক্ত করায় সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে বিশেষ জোরালো প্রশ্ন উঠেছে। এমনকি ২৬শে এপ্রিল-২০০৯ রোববারের ‘দৈনিক আমাদের সময়’ পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে যে, ‘বগুড়ার হিযবুল্লাহর নাম নেই কেন?’ অথচ তা একটি চিহ্নিত অস্ত্রধারী সংগঠন। * অপরদিকে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি বলা হবে ইতিহাসের সবচাইতে নির্মম অপবাদ এবং মহা মিথ্যাচার আর জামাতী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বরের প্রতি চরম ও গভীর ষড়যন্ত্র। কারণ, তাতে কওমী, জামাতী ও জঙ্গিরা তথা ধর্মব্যবসায়ীরাই মহা উপকৃত ও শক্তিশালী হবে যেহেতু ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর মতো কেউই ওদের হাক্বীক্বত উন্মোচন করতে পারবে না। * উপরোল্লিখিত সঙ্গতকারণে ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কথিত কালো তালিকা থেকে বাদ দেয়া প্রসঙ্গে।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬০

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-৯

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-২৮