সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে (৩)

সংখ্যা: ২০১তম সংখ্যা | বিভাগ:

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামূল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যাঁরা আওলাদ উনাদের বিষয়ে আজকে আমাদের আলোচনা। উনার যাঁরা আওলাদ ছেলে হিসেবে যাঁরা এসেছিলেন চারজন এবং মেয়ে চারজন। হযরত ক্বাসিম আলাইহিস সালাম, হযরত তইয়িব আলাইহিস সালাম, হযরত ত্বাহির আলাইহিস সালাম, হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম- এই চারজন হচ্ছেন ছেলেদের মধ্য থেকে। মেয়েদের মধ্য থেকে হচ্ছেন- হযরত যাইনাব আলাইহাস সালাম, হযরত রুকাইয়া আলাইহাস  সালাম, হযরত উম্মে কুলছূম আলাইহাস সালাম এবং হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম যিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ। হযরত সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ উনার খুছূছিয়ত, বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করবো। উনার বিলাদত শরীফ নিয়ে অনেক ইখতিলাফ রয়েছে। তারপরেও যেটা ছহীহ মত সেটা হচ্ছে তিনি ২০শে জুমাদাল উখরা জুমুয়ার দিন ছুবহি ছাদিকের সময় যমীনে আগমন করেন, বিলাদত শরীফ লাভ করেন। সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুনিয়াবী জিন্দেগীতে বয়স মুবারক তখন ৩৭ বৎসর সে সময় সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি যমীনে আগমন করেন।

উনার বিলাদত শরীফ-এর সময় লক্ষ কোটি ওয়াকিয়া সংঘটিত হয়েছে। তারমধ্যে বিশেষ যে বিষয়গুলি তা আজকে সংক্ষিপ্তই বলবো। এরপর পর্যায়ক্রমে যদি আল্লাহ পাক তিনি তাওফীক দান করেন উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তাওফীক দান করেন তাহলে আমরা আরো আলোচনা করবো। উনার বিলাদত শরীফ-এর সময় উনার যিনি মাতা হযরত খাদীজাতুল কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি নিজেই বলেন, উনার সন্তান সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি যখন যমীনে আসবেন তার পূর্বেই অনেককে সংবাদ দেয়া হয়েছিল খিদমতের জন্য। কিন্তু এখন যিনি খালিক্ব, যিনি মালিক, যিনি রব আল্লাহ পাক এটা উনার কুদরতী ফায়সালা কোন মহিলাই খিদমতের জন্য আসেননি। তিনি একটু চিন্তিত হলেন কি ফায়সালা হবে? হঠাৎ করে তিনি দেখতে পেলেন চারজন মহিলা উনার হুজরা শরীফ-এ তাশরীফ নিয়েছেন। হুজরা শরীফটা সবসময় তো সেটা নূরানী তারপরেও সেটা মনে হচ্ছে উনাদের নূর মুবারক-এর কারণে আলোকিত হয়ে গেলো। তিনি উনাদেরকে লক্ষ্য করলেন এই মহিলারা কারা? তিনি কাউকে স্বাভাবিকভাবে চিনতে পারলেন না। তিনি পরক্ষণে জিজ্ঞেস করলেন, আপনারা কারা? এখানে কি কারণে এসেছেন? উনারা বললেন, আমরা এসেছি খিদমতের জন্য। সুবহানাল্লাহ!

চারজন মহিলা প্রথম যিনি তিনি হচ্ছেন হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম, দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব তিনি হচ্ছেন হযরত আসিয়া আলাইহাস সালাম, তৃতীয় হচ্ছেন হযরত মরিয়ম আলাইহাস সালাম আর চতুর্থ যিনি তিনি হচ্ছেন হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার বোন হযরত উম্মে কুলসুম আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! এই চারজন মহিলা উনারা পরিচয় দিলেন, আমরা এসেছি আপনার সরাসরি খিদমত করার জন্য। যিনি আগমন করবেন তিনি হচ্ছেন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ। উনার সেই খিদমতের জন্য যিনি খালিক্ব, যিনি মালিক, যিনি রব আল্লাহ পাক তিনি আমাদের পাঠিয়েছেন। উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস  সালাম তিনি বলেন, এরপর আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব, মালিক, রব তিনি কুদরতীভাবেই সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার যমীনে আগমনের বিষয়টি ফায়সালা করেন। সুবহানাল্লাহ!

এখন উনার যে খুছূছিয়ত, উনার যে বৈশিষ্ট্য আমাদের কিতাবুল আলক্বাব- যে কিতাবটা বের হয়েছে তারমধ্যে উনার লক্বব মুবারক সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সেখানে যদিও ২০, ৫০, ১০০, ২০০ লক্বব মুবারক উল্লেখ করা হয়েছে। কিন্তু উনার লক্বব মুবারক কোটি কোটি, অসংখ্য অগণিত। যেটা কোন বান্দার পক্ষে, বান্দীদের পক্ষে, উম্মতের পক্ষে বর্ণনা করা কখনো সম্ভব নয়। উনার যে লক্বব মুবারক, খুছূছিয়ত, বৈশিষ্ট্য যেটা বর্ণনা করা হয়েছে উনি আসসাইয়্যিদাতু অর্থাৎ উনি সকলেরই প্রধান, শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারিণী। উনার লক্বব মুবারক হচ্ছে উনি বাতূল। যার অর্থ হচ্ছে তিনি সমস্ত দুনিয়াবি লোভ-লালসা, সবকিছু যিনি বর্জনকারিণী তিনি হচ্ছেন আল বাতূল। উনার লক্বব মুবারক হচ্ছে আত ত্বাহিরা অর্থাৎ পবিত্রা। এখন তিনি পবিত্রা যার কোন মিছাল নেই। যেটা কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, তিনি যে ত্বাহিরা সেটা সাধারণভাবে মানুষের পক্ষে ফিকির করা অত্যন্ত কঠিন।

সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার যাঁরা আওলাদ যমীনে আগমন করেছেন, উনাদের সম্পর্কে বলা হয়, উনারা বাদ আছর যমীনে আগমন করেছেন। তিনি আছর নামাযও পড়েছেন আবার উনারা আগমন করার পর তিনি মাগরিব নামাযও আদায় করেছেন। সুবহানাল্লাহ! সাধারণভাবে আল্লাহ পাক খালিক্ব, মালিক, রব এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যাঁরা মাতা হয়ে থাকেন তাঁদেরকে বিষয়টা রুখছত দিয়েছেন। অর্থাৎ মাতাদের সন্তান আগমনের পরে কিছুকাল কিছু ইবাদত বন্দেগী থেকে রুখছত দেয়া হয় বিশেষ কারণে। কিন্তু হযরত সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ তিনি আছর নামায পড়েছেন উনার সন্তান আলাইহিমুস সালাম উনারা আগমন করেছেন তিনি এরপর মাগরিবের নামাযও আদায় করেছেন। সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ উনাকে ইবাদত বন্দেগী থেকে রুখছত নিতে হয়নি। তিনি ত্বাহিরা আত্ত্বাহিরা। এত পবিত্রা তিনি, সেটা বেমেছাল। উনাকে যাহরা বলা হয়। অনেকে যোহরা বলে থাকে, আসলে শব্দটা কিন্তু যোহরা না। আযযাহরা অর্থ ফুল বা কলি, কুসুম, ফুল বলা হয়। এটা উনার খুছূছিয়ত, বৈশিষ্ট্য বুঝানোর জন্য। উনার মা’ছূমিয়াত, ইছমত, উনি যে নিষ্পাপ সে বিষয়টা উল্লেখ করা হয়েছে। এবং তিনি বাতিনী খুবছূরত হওয়ার সাথে সাথে যাহিরীও অত্যন্ত খুবছূরত যা মানুষের ভাষায় প্রকাশ করা অত্যন্ত কঠিন বা অসম্ভব।

আযযাকিয়া বলা হয়েছে। অর্থাৎ হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত রয়েছে-

عن حضرت معاوية رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من يرد الله به خيرا يفقهه فى الدين

হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ননা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, আল্লাহ পাক যিনি খালিক্ব, মালিক, রব তিনি যার ভালো চেয়ে থাকেন, তিনিতো সকলের ভালো চান, তাকে দ্বীনের ছহীহ সমঝ দান করেন। সেটা আযযাকিয়া অর্থাৎ তিনি সমঝদার। এখন উনাদের বুদ্ধিমত্তার যে বিষয়টা সেটাতো বলার অপেক্ষা রাখেনা। বেমেছাল উনারা, সমঝদারও বেমেছাল। উনার যে বিশেষ আরো খুছূছিয়ত, লক্বব তো শেষ নেই। আর রাদ্বিয়া ওয়াল মারদ্বিয়া উনারা সবসময়ই যিনি খালিক্ব, মালিক, রব আল্লাহ পাক এবং যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট উনারাও উনার প্রতি সন্তুষ্ট যার জন্য তিনি সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত তাই উনাকে মারদ্বিয়া বলা হয়।

উনার আরেকটা লক্বব হচ্ছে-

افقه نساء العالمين

মেয়েদের মধ্যে তিনি বিশেষ ফক্বীহ, সমঝদার। আরেকটা উনার লক্বব বলা হয়েছে-

الشبيهة من الرسول

অর্থাৎ ছূরত মুবারক, সীরত মুবারক উভয় দিক থেকে যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উনার মুশাবাহা এবং মিল ছিলো। সুবহানাল্লাহ!

উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি নিজেই বলেন, সাইয়্যিদাতু নিসা আহলিল জান্নাহ হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মুশাবাহা এত বেশি ছিল যে, অনেক সময় উনার আগমনের কারণে উনার আওয়াজ মুবারক এবং চাল-চলন মুবারক দূর থেকে দেখে মনে হতো হয়তো নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আসতেছেন। সেজন্য আমরা দাঁড়িয়ে তা’যীম-তাকরীমের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতাম। পরে লক্ষ্য করে দেখতাম তিনি হচ্ছেন সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! উনার চাল-চলন মুবারক, উঠা-বসা মুবারক, কথা-বার্তা মুবারক, আওয়াজ মুবারক এবং উনার সবকিছুই যিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুরূপ। অর্থাৎ তিনি উনার মুশাবাহা ছিলেন। সেজন্য

الشبيهة بالرسول، بضعة منى، البضعة بالرسول

স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই বলেন, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি উনার জিসিম মুবারক-এর একটা অংশ মুবারক, গোশত মুবারক-এর টুকরা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! কাজেই, উনার লক্বব মুবারক-এর শেষ নেই। বেমেছাল মর্যাদা-মর্তবা। আর তিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি হাযিহিল উম্মাহ, অর্থাৎ তিনি জান্নাতের মেয়েদের সাইয়্যিদা। সমস্ত আলমের মেয়েদের মধ্যে তিনি সাইয়্যিদা। উম্মতের মেয়েদের মধ্যে সাইয়্যিদা। সুবহানাল্লাহ!

কাজেই উনার লক্বব মুবারক-এর শেষ নেই। তবে বিশেষ বিশেষ এই লক্বব মুবারকগুলি কিতাবে উল্লেখ করা হয়ে থাকে। আমাদের কিতাবুল আলক্বাব-এ প্রায় ১০০ এর কাছাকাছি লক্বব উল্লেখ করা হয়েছে। তবে উনাদের লক্বব মুবারক কোটি কোটি। এখন মানুষ যতটুকু জানে, যতটুকু বুঝে, ঠিক ততটুকুই ব্যাখ্যা করে, প্রত্যেকেই তার ইলম অনুযায়ী।

(অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬