সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছছুল খাছ মুবারক নির্দেশে ও মুবারক তত্বাবধানেই সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কাফির-মুশরিকদের প্রতি বদদোয়া করে থাকেন

সংখ্যা: ২৪৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আখাছছুল খাছ মুবারক নির্দেশে ও মুবারক তত্বাবধানেই সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি কাফির-মুশরিকদের প্রতি বদদোয়া করে থাকেন


قل موتوا بغيظكم

অর্থ: “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি কাফিরদেরকে বলুন, তোমরা তোমাদের গোসসা এবং চক্রান্ত নিয়ে মৃত্যুবরণ করো। তথা ধ্বংস হয়ে যাও।”

কাফির মুশরিকদের মধ্য হতে অত্যধিক সীমালঙ্ঘনকারীদের নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বদদোয়া দিতেন। প্রেক্ষাপট অনুযায়ী বদদোয়ার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতেন।

ওহুদ যুদ্ধের পর বীরে মাউনাবাসীকে ইসলামের দাওয়াত দেয়ার জন্য সত্তর জন ক্বারী ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রেরণ করলেন। কিন্তু রিল, যাকওয়ান ও আসিয়্যা গোত্রের লোকেরা উনাদেরকে শহীদ করে। তখন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যধিক কষ্ট পেয়ে দীর্ঘ একমাস যাবৎ বদদোয়া করে বলেন-

اللهم العن رعلا وذكوان وعصية

“আয় আল্লাহ পাক! আপনি রিল, যাকওয়ান এবং আছিয়্যা গোত্রের উপর লা’নত বর্ষণ করুন।” (মুসলিম শরীফ)

অন্য হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-

اللهم اشدد وطأتك على مضر واجعلها عليهم سنين كسنى يوسف عليه السلام

“আয় আল্লাহ পাক! আপনি মুদ্বার গোত্রকে কঠোর শাস্তি দিন এবং তাদের উপর দুর্ভিক্ষ দিয়ে দিন। যেমনটি দুর্ভিক্ষ হযরত ইউসুফ আলাইহিস সালাম উনার সময়ে হয়েছিলো।” (তাফসীরে ইবনে কাছীর)

হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-

عن حضرت ابن عمر رضى الله تعالى عنه قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يدعو على رجال من الـمشركين يسميهم باسمائهم.

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নাম ধরে ধরে মুশরিকদের বদদোয়া দিতেন।

মূলত মহান আল্লাহ্ পাক উনার, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও সম্মানিত মুসলমান উনাদের বিরুদ্ধে চক্রান্তকারী, জুলুমকারী, অপবাদ লেপনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে বদদোয়া করা খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত। এমনকি ক্ষেত্রবিশেষ তা ফরয-ওয়াজিব। আর এজন্যই বর্তমান সময়ে মুসলমানদের উপর জুলুম-নির্যাতনের কঠিন সময়ে যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুসতাজাবুদ দা’ওয়াত রাজারবাগ শরীফ-উনার সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি কাফির-মুশরিকদের প্রতি বদদোয়া করতে গিয়ে মুনাজাত ও জুমুয়ার খুতবায় বদদোয়া করেন এভাবে-

اللهم اهلك الكفرة والفسقة والـمبتدعة والمشركين اللهم شتت شملهم اللهم مزق جمعهم اللهم دمر ديارهم واخذل من خذل المسلمين. واخذل من خذل دين حبيبنا صلى الله عليه وسلم

অর্থ: “আয় আল্লাহ পাক! আপনি কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন এবং বিদয়াতীদের ধ্বংস করুন। আয় আল্লাহ পাক! তাদের চক্রান্তসমূহ নস্যাৎ করে দিন। ইসলাম বিরোধীদের ঐক্য বিনষ্ট করে দিন। তাদের বাসস্থানগুলো গুঁড়িয়ে দিন। মুসলমানদের লাঞ্ছিতকারীদেরকে আপনি লাঞ্ছিত করুন। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দ্বীন তথা ইসলামকে হেয় প্রতিপন্নকারীদেরকে আপনি অপমানিত করুন।”

উল্লেখ্য, তিনি যে মকবুল দোয়া মুনাজাত মুবারক করে থাকেন, তা মূলত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নির্দেশে ও মুবারক তত্বাবধানে হয়ে থাকে, যা সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার আখাছছুল খাছ মুবারক কারামত।

গত ২৬ রবীউল আউওয়াল শরীফ ১৪৩৭ হিজরী, লাইলাতুল জুমুয়াহ কুল কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত অনন্তকালব্যাপী জারিকৃত সুমহান পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার আযীমুশ শান সম্মানিত মাহফিলে স্বয়ং সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি নিজেই অত্যন্ত বরকতপূর্ণ মহান একটি মুবারক পবিত্র ঘটনা বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, তিনি যখন মকবুল মুনাজাত শরীফ পরিচালনা করছিলেন তখন আমরা যারা মুরিদান আমাদের গাফলতির কারণে জোরে জোরে আমীন বলছিলাম না। বিষয়টিতে সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি একটু চিন্তিত ছিলেন। মুবারক মুনাজাতের মধ্যেই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হাবীবুল্লাহ নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনাকে বলেন, আপনি চিন্তিত হবেন না, আমিইতো আপনার সাথে আমীন আমীন বলছি। সুবহানাল্লাহ!

মূলত সাইয়্যিদুনা সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার প্রতিটি মকবুল পবিত্র দোয়া মুনাজাতে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমীন আমীন বলেন তথা সার্বিক তত্বাবধান করেন। সুবহানাল্লাহ!

সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি কাফির-মুশরিকদের প্রতি যে মকবুল বদদোয়া মুবারক করে থাকেন, তাতে শরীক থাকা পবিত্র সম্মানিত জিহাদ মুবারকে শরীক হওয়া সামিল।

আমারিকা প্রবাসী পীরভাই ডা. রাশেদুল আবেদীন তিনি একটি মুবারক স্বপ্ন দেখেন। তিনি দেখেন, একটি বিশাল ময়দানে যুদ্ধের প্রস্তুতি চলছে। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ তীর চালনা, ঘোড়দোর, তরবারী চালনা ইত্যাদি সামরিক প্রশিক্ষন নিচ্ছেন। সকলেই অত্যন্ত জজবার সাথে পবিত্র জিহাদ উনার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। কাফির-মুশরিকদের বিরুদ্ধে পবিত্র জিহাদ করে তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে।

কিছুক্ষনের মধ্যেই সেখানে তাশরীফ আনলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। চারিদিকে সীমাহীন নূর মুবারক উনার রওনকে আলোকিত হয়ে গেল। উনার দীদার মুবারক পেয়ে পীর ভাই সামনে এগিয়ে গেলেন এবং ক্বদম মুবারকে বুছা দিলেন।

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “আমার লখতে জিগার আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম, উনার মুরিদানদের জন্য তো বর্তমানে জিহাদ করা অত্যন্ত কঠিন হয়ে গেছে। এখন যদি তারা সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মকবুল মুনাজাতের সময় জোরে জোরে আমীন আমীন বলে তাহলেই বাতিল কাফির মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করার পূর্ণ ফযীলত তাদের অর্জন হবে।” সুবহানাল্লাহ।

বগুড়া নিবাসী একজন পীর ভাই পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসেই কুল কায়িনাতের সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত অনন্তকালব্যাপী জারিকৃত সুমহান পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার আযীমুশ শান সম্মানিত মাহফিলে উনার মধ্যে একটি মুবারক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন। যখন সাইয়্যিদুনা সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক মকবুল মুনাজাত শরীফ উনার মধ্যে কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত জালালী শান মুবারকে কঠোর বদদোয়া করছিলেন তখন পীরভাই দেখেন, সামনে পবিত্র সম্মানিত ‘রওযা শরীফ’। পবিত্র সম্মানিত ‘রওযা শরীফ’ উনার পবিত্র কুদরতী দরজা মুবারক খুলে গেল। সম্মানিত মুবারক ভেতর থেকে সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার ক্বদম মুবারক বের করলেন। অতপর তিনি নিজেই বের হয়ে দ্রুত গতিতে যাচ্ছিলেন।

মুবারক অবস্থা দর্শনে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক খিদমতে বিনীতভাবে আরজু করা হলো, ইয়া রসুলুল্লাহ্ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি কোথায় যাচ্ছেন? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুবারক দয়া, দান ইহসানে বললেন, “আমার মুবারক লখতে জিগার সর্বশ্রেষ্ঠ আওলাদ সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আযম আলাইহিস সালাম তিনি অত্যন্ত জালালী শান মুবারকে মকবুল মুনাজাত করছেন। তাই আমি উনাকে শান্তনা দেয়ার জন্য রাজারবাগ শরীফ যাচ্ছি। সুবহানাল্লাহ্।”

মূলত সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র মকবুল দুয়া-মুনাজাত মুবারক সহ সম্মানিত পবিত্র মুবারক সারা জীবনের প্রতিটি ক্ষণেই তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে সম্পৃক্ত ও সংযুক্ত। উল্লেখিত ঘটনা মুবারক দ্বারা তাই সুস্পষ্টরূপে প্রতীয়মান হয়।

বর্তমানে কতিপয় মূর্খ লোক কাফিরদের প্রতি বদদোয়া করাকে অনুচিত মনে করে, তাদেরকে তওবা করতে হবে। অন্যথায় পবিত্র সুন্নত অবজ্ঞার কারণে তারাও কাফির হিসেবে মৃত্যুবরণ করবে। পাশাপাশি, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র মকবুল মুনাজাতে শরীক হয়ে মুসলমানদের প্রতি যুলুমকারী যালিমদের বিরুদ্ধে কঠিন বদদোয়া করে উম্মাহর কল্যাণ সাধন এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুন্নত পালনে প্রতিটি মুসলমানকে সচেষ্ট হতে হবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আযম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সম্মানার্থে মুসলিম উম্মাহকে হিফাযত করুন। (আমীন)


-মুহম্মদ হাফিজুর রহমান খান।

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম