আল মুয়ায্যায, আল মা’ছূম, আল মু’তী, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতই সমস্ত কিছুর মূল

সংখ্যা: ২২১তম সংখ্যা | বিভাগ:

والله ورسوله احق ان يرضوه ان كانوا مؤمنين

অর্থ : “তারা যদি মু’মিন হয়ে থাকে তবে তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য হলো খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক ও উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সন্তুষ্ট করা। উনারাই সন্তুষ্টি পাওয়ার সমধিক হক্বদার।” (পবিত্র সূরা তওবা : পবিত্র আয়াত শরীফ ৬২)

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতই সমস্ত কিছুর মূল। স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার রুববিয়ত প্রকাশ থেকে শুরু করে তামাম মাখলুকাতের অস্তিত্ব লাভেরও মূল হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত ব্যতীত কোন কিছুর অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের মর্যাদা-মর্তবা তো প্রশ্নই উঠে না।

মূলত মাশুকে মাওলা, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত, মা’রিফাত, কুরবত লাভের মূল মাধ্যম; যা ব্যতীত দ্বিতীয় কোন মাধ্যম তালাশ করা সুস্পষ্ট কুফরী।

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

كنت  كنزا مخفيا فاحببت ان اعرف فخلقت الخلق لاعرف

অর্থ : “আমি গোপন ছিলাম। যখন আমার মুহব্বত হলো আমি প্রকাশ পাই, তখন আমি মাখলূক (আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নূর মুবারক) উনাকে সৃষ্টি করলাম।” (মওজুয়াতে কবীর)

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

اول ما خلق الله نورى وكل شىء من نورى

অর্থ : “খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার নূর মুবারক সৃষ্টি করেন এবং আমার নূর মুবারক থেকে সমস্ত কিছু সৃষ্টি করেন।” (নূরে মুহম্মদী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরও বলেন-

يا حبيببى صلى الله عليه وسلم انا وانت وما سواك خلقت لاجلك. قال يا رب انت وما انا وما سواك تركت لاجلك

অর্থ : “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! শুধু আমি এবং আপনি। এছাড়া যা কিছু রয়েছে সমস্ত কিছুই আপনার মুহব্বতে সৃষ্টি করেছি।” এর প্রত্যুত্তরে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “হে  আমার রব! কেবল আপনিই আমিও না। আপনি ব্যতীত যা কিছু রয়েছে, সমস্ত কিছুই আমি আপনার মুহব্বতে ছেড়ে দিয়েছি।” সুবহানাল্লাহ!

মূলত, মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘হাবীবুল্লাহ’ (হাবীব) হিসেবেই সৃষ্টি করেছেন। তাই সমস্ত মাখলুকাতের জন্য হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করা ফরয হয়ে গেছে। সেই কারণেই প্রথম নবী ও প্রথম রসূল হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সৃষ্টির পর নিজ অঙ্গুলি মুবারক উনার মধ্যে নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে দেখে মুহব্বতের সাথে চুম্বন করেন। সুবহানাল্লাহ!

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন,

وتعزروه وتعقروه

অর্থ : “তোমরা আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তা’যীম-তাকরীম কর, উনার খিদমত কর।”  (পবিত্র সূরা ফাতহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৯)

আর মুহব্বত ব্যতীত প্রকৃত তা’যীম-তাকরীম করা, খিদমত করা কস্মিনকালেও সম্ভব নয়।  খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আরও বলেন-

فاتبعونى يحببكم الله

অর্থ : “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন,) তোমরা আমাকে ইতায়াত কর; (মুহব্বত কর, অনুসরণ কর) তাহলে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৩১)

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

احبونى لحب الله

অর্থ : “তোমরা খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত পেতে হলে আমাকে মুহব্বত কর।” সুবহানাল্লাহ!

প্রকৃতপক্ষে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত ব্যতীত মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত লাভ কোনক্রমেই সম্ভব নয়। শুধু তাই নয় ঈমানদার হওয়াও সম্ভব নয় ।

ততক্ষণ পর্যন্ত কোন নবী আলাইহিস সালাম উনাকে নুবুওয়াত দেয়া হয়নি, কোন রসূল আলাইহিস সালাম উনাকে রিসালত দেয়া হয়নি, যতক্ষণ পর্যন্ত না মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত না করেছেন, উনার প্রতি ঈমান না এনেছেন। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এই ব্যাপারে সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের থেকে অঙ্গীকার গ্রহণ করেছেন, উনাদেরকে সাক্ষী বানিয়েছেন।

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

فاشهدوا وانا معكم من الشهدين

অর্থ : আপনারা সাক্ষী থাকুন, আমিও আপনাদের সাথে সাক্ষী রইলাম।” (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮১)

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলেন-

لا يؤمن احدكم حتى اكون احب اليه من والده وولده  والناس اجمعين. وفى رواية اخرى من نفسه.

অর্থ : “তোমরা ততক্ষণ পর্যন্ত পূর্ণ মু’মিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত আমাকে তোমাদের বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী, ভাই-বোন সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মুহব্বত করতে না পারবে।” (পবিত্র মিশকাত শরীফ)

অন্য বর্ণনায় এসেছে, “নিজের জানের চেয়ে বেশি মুহব্বত করতে না পারবে।”

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে বলেন-

ورفعنا لك ذكرك

অর্থ : “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনার মর্যাদাকে সমুন্নত করেছি।” (পবিত্র সূরা আলাম নাশরাহ শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করে নিজের নাম মুবারক উনার সাথে উনার নাম মুবারককে সংযুক্ত করে দিয়েছেন। সেজন্য কোন ব্যক্তি যদি ক্বিয়ামত অবধি

لا اله الا الله

পাঠ করে, তার পরেও সে ঈমানদার হতে পারবেনা; যতক্ষণ পর্যন্ত না সে

محمد رسول الله صلى الله عليه وسلم

না পড়বে।  সুবহানাল্লাহ! খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার কালাম পাক উনার মধ্যে বলেন-

انا اعطينك الكوثر

অর্থ : “আমি আপনাকে কাওছার হাদিয়া করেছি।” (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১)

‘কাওছার’ শব্দের লক্ষ-কোটি অর্থ রয়েছে, তার মধ্যে একটি হচ্ছে- خير كثير সমস্ত প্রকার ভালাই। অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে যা কিছুই সংশ্লিষ্ট হয়েছে তাই মর্যাদাবান হয়ে গেছে। সুবহানাল্লাহ!

হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মুহব্বত করে নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে উনাদের স্থান করে নিয়েছেন। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের  সম্পর্কে বলেন-

رضى الله عنهم ورضوا عنه

অর্থ : “খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট, উনারাও খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট।” (পবিত্র সূরা আল বাইয়্যিনাহ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৮)

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সর্বাধিক মুহব্বত করার কারণেই হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ‘আফযালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া’ হয়েছিলেন। উনার মুবারক শানে স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি একখানা আয়াত শরীফ উনার মধ্যে তিনটি ছিফত বর্ণনা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-

ثانى اثنين اذ هما فى الغار اذ يقول لصاحبه لا تحزن ان الله معنا.

অর্থ : “দুই জনের দ্বিতীয়, উনারা যখন গুহায় ছিলেন, তিনি উনার সাথীকে বললেন, আপনি ভয় করবেন না। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সাথে রয়েছেন।” (পবিত্র সূরা তওবা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৪০)

এখানে হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনাকে দুজনের ‘দ্বিতীয়’ বলা হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ‘সাথী’ বলা হয়েছে এবং এটাও বলা হয়েছে যে, ‘স্বয়ং আল্লাহ পাক তিনি হযরত আবু বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার সাথে রয়েছেন’। সুবহানাল্লাহ!

ইমামে আ’যম হযরত আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘ইমামে আ’যম’ হয়েছিলেন, তার মূলে হচ্ছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বত। হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম তিনিও হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের মধ্যে রসূল উনার মর্যাদা অর্জন করেছেন মুহব্বতের সাথে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অধিক ছোহবত মুবারক লাভের মাধ্যমে।

দুইশ বছর গুনাহখতা করার পরও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক চুমু খাওয়ার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার জলীলুল ক্বদর রসূল হযরত মুসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনাকে বনী ইসরাঈলের এক ব্যক্তির দাফন-কাফন করার জন্য ওহী মুবারক করেছিলেন এবং তাকে জান্নাতী করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ!

অনুরূপ বর্তমান যামানার মুজাদ্দিদ, আল মুজাদ্দিদুল আ’যম, রাহবারে আ’যম, আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি যেহেতু আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পরিপূর্ণ মুহব্বত করে থাকেন তাই তিনি যামানার ‘সাইয়্যিদুল আউলিয়া’। সুবহানাল্লাহ!

খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সকলকে মামদূহ মুর্শিদ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওসীলায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত করার তাওফীক দান করুন।  আমিন

-মুহম্মদ আবুল হাসান মুহম্মদ ওয়াজীহুল্লাহ

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আব্বাজান আলাইহিস সালাস ও আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনারা ফিতরাত যুগের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ও উনারা দ্বীনে হানীফার উপর কায়িম ছিলেন।

আল হাদ্বির ওয়ান নাযির, ছাহিবু লাওলাক, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব

সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ উনার শানে নুযূলকে কেন্দ্র করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ কুফরী বক্তব্য ও তার খণ্ডনমূলক জবাব

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খরচ করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক