বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৭ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

সংখ্যা: ১৯৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

বর্তমানে ইসলামের নামে বা মুসলমানের ছূরতে ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতি সাধনে বা মুসলমানদের ঈমান আমল নষ্ট করণে ইহুদী-নাছারাদের খাছ দালাল বা এজেন্ট হয়ে যারা কাজ করছে তারা হলো-   ১. কাদিয়ানী ২. শিয়া, ৩. ওহাবী।

ওহাবী বাতিল ফিরক্বা

বর্তমানে ইসলামের ছূরতে মুসলমানের ঈমান-আমলের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে যে দলটি, সেটি হচ্ছে- ‘ওহাবী ফিরক্বা’। অর্থাৎ ইবনে ওহাব নজদীর অনুসারীরা। আমাদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ফতওয়া মুতাবিক ওহাবীরা বাতিল ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত। কারণ তাদের আক্বীদা ও আমল আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের খিলাফ।

ইবনে ওহাব ইহুদী দালাল

ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপারের স্বীকারোক্তি

শয়তান যে মানুষকে নেক সুরতে ধোঁকা দেয়, এ বিষয়টি ভালভাবে অনুধাবন করেছিল শয়তানের অনুচর ইহুদী এবং খ্রিস্টানরা। মুসলমানদের সোনালী যুগ এসেছিল শুধু ইসলামের পরিপূর্ণ অনুসরণের ফলে। শয়তানের চর ইহুদী খ্রিস্টানরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ, অনৈক্য, সংঘাত সৃষ্টি করতে পারলেই ইসলামের জাগরণ এবং বিশ্বশক্তি হিসেবে মুসলমানদের উত্থান ঠেকানো যাবে। আর তা করতে হবে ইসলামের মধ্যে ইসলামের নামে নতুন মতবাদ প্রবেশ করিয়ে। শুরু হয় দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা যার মূলে থাকে খ্রিস্টীয় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ। জন্ম হয় ওহাবী মতবাদের। ওহাবী মতবাদ সৃষ্টির মূলে থাকে একজন ব্রিটিশ গুপ্তচর হেমপার। মিসর, ইরাক, ইরান, হেজাজ ও তুরস্কে তার গোয়েন্দা তৎপরতা চালায় মুসলমানদের বিভ্রান্ত করার জন্য। “ঈড়হভবংংরড়হ ড়ভ ইৎরঃরংয ঝঢ়ু ধহফ ইৎরঃরংয বহসরঃু ধমধরহংঃ ওংষধস” গ্রন্থ হচ্ছে হেমপারের স্বীকারোক্তিমূলক রচনা। মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এর মতামত বিভাগে ১২৪তম সংখ্যা থেকে ১৭৭তম সংখ্যায় তা বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। নিম্নে সংক্ষিপ্তভাবে কিছু বিষয় উল্লেখ করা হলো-

আব্দুল ওহাবের চরিত্রহীনতা

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

এটা কি করে সম্ভব যে, শরাব আল্লাহ প্রদত্ত এক ধর্মে হালাল আর অপর ধর্মে হারাম। এসব ধর্ম কি মহা সত্য এক আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত নয়? আমাদের নিকট রেওয়াতী প্রমাণ আছে যে, হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ওই সময় পর্যন্ত শরাব পান করেছেন (এ বক্তব্য শুদ্ধ নয় এটা হ্যামপারের নিজস্ব মনগড়া বানানো বক্তব্য) যে পর্যন্ত এ আয়াত  শরীফ অবতীর্ণ না হয়েছে-

انما يريد الشيطان ان يوقع بينكم العداوة والبغضاء فى الخمر والميسر ويصدكم عن ذكرالله وعن الصلوة فهل انتم منتهون

æঅবশ্যই শয়তান মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে চায় এবং তোমাদেরকে আল্লাহ পাক-উনার স্মরণে ও নামাযে বাধা দিতে চায়। তোমরা কি শরাব ও জুয়া থেকে বিরত থাকবে না”? (সূরা মায়িদা-৯১ নম্বর আয়াত শরীফ)

যদি শরাব হারাম হত, তাহলে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে শরাব পানের কারণে শাস্তি প্রদান করতেন। কিন্তু উনাকে শাস্তি প্রদান না করাই এ কথার প্রমাণ যে, শরাব হারাম নয়। ইবনে আবদুল ওহাব অত্যন্ত মনোযোগের সাথে আমার কথাবার্তা শুনেছিলো। হঠাৎ সম্বিত ফিরে পেলো আর বললো, বর্ণিত আছে যে হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি শরাবে পানি মিশিয়ে পান করতেন, যাতে নেশার ঘোর থাকতোনা। তিনি বলতেন শরাবের নেশা হারাম, মূলতঃ শরাব হারাম নয়। ওই শরাব যাতে নেশা হয়না, তা হারাম নয়। ইবনে আব্দুল ওহাব হযরত উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-উনার দৃষ্টিভঙ্গীকে এ আয়াত শরীফ-এর আলোকে সঠিক বলে মনে করতো। সেখানে বলা হয়েছে- যদি শরাবের মস্তী ও নেশা না থাকে তাহলে পানকারীর উপর তার প্রভাব কার্যকর হবে না। আর এ কথার প্রতিধ্বনি করা হয়েছে। আমি ইবনে আব্দুল ওহাবের সাথে শরাব প্রসঙ্গেয় কথা সুফিয়ার কানে পৌঁছিয়ে দিলাম। আর তাগিদ দিলাম, সুযোগ পেলেই ইবনে আব্দুল ওহাবকে নেশায় চুর করে দেবে। আর যত পার শরাব পান করাবে। পরের দিন সুফিয়া আমাকে জানাল যে, সেদিন ইবনে আব্দুল ওহাব প্রাণ ভরে শরাব পান করেছে। এমন কি সে আত্মহারা হয়ে চিৎকার করতে থাকে।

   – মুহম্মদ আবুল হাসান, ঢাকা।

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্র যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক) মহোদয়-এর প্রতি- খোলা চিঠি বিষয়: ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী একমাত্র দরবার শরীফ, মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময় থেকেই জামাত-শিবিরের তীব্র বিরোধিতা ও দমনকারী, * গত দু’দশক ধরে জঙ্গি কওমী, ধর্মব্যবসায়ী তথা জামাত-জোটের বিরুদ্ধে দীপ্ত অবস্থান গ্রহণকারী, ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্তি করায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল, সুশীল সমাজ, ধর্মপ্রাণ মানুষ হতবাক ও বিস্মিত এবং বিশেষভাবে মর্মাহত। * পাশাপাশি সংবাদপত্রে প্রকাশিত ৩৪টি জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নাম না থাকলেও তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। * পক্ষান্তরে বাকি ২২টি জঙ্গি সংগঠনের দীর্ঘদিনের সক্রিয়তা থাকলেও তাদেরকে বাদ দিয়ে গত শুক্রবার মাত্র ১২টি কালো তালিকাভুক্ত করায় সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে বিশেষ জোরালো প্রশ্ন উঠেছে। এমনকি ২৬শে এপ্রিল-২০০৯ রোববারের ‘দৈনিক আমাদের সময়’ পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে যে, ‘বগুড়ার হিযবুল্লাহর নাম নেই কেন?’ অথচ তা একটি চিহ্নিত অস্ত্রধারী সংগঠন। * অপরদিকে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি বলা হবে ইতিহাসের সবচাইতে নির্মম অপবাদ এবং মহা মিথ্যাচার আর জামাতী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বরের প্রতি চরম ও গভীর ষড়যন্ত্র। কারণ, তাতে কওমী, জামাতী ও জঙ্গিরা তথা ধর্মব্যবসায়ীরাই মহা উপকৃত ও শক্তিশালী হবে যেহেতু ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর মতো কেউই ওদের হাক্বীক্বত উন্মোচন করতে পারবে না। * উপরোল্লিখিত সঙ্গতকারণে ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কথিত কালো তালিকা থেকে বাদ দেয়া প্রসঙ্গে।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬০

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-৯

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-২৮

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৯ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল