“নির্বাচন কমিশন ধর্মব্যবসায়ী মাওলানাদের দ্বারা প্রতারিত, প্ররোচিত ও বিভ্রান্ত। মসজিদে মসজিদে ছবি তোলার পক্ষে প্রচারণা চালানো চক্রান্ত কুফরী ও শক্ত গুনাহ। জরুরী অবস্থার মধ্যে ইসলাম প্রবেশ করানো যাবে; কিন্তু জরুরী অবস্থা ইসলামের মধ্যে প্রবেশ করানো যাবেনা।” (দেখুন- দৈনিক আল ইহ্্সান, ৯জুন/২০০৭ ঈসায়ী সংখ্যা)
খেলাধুলাকে জায়িযকারী মাওলানারা উলামায়ে “ছূ” তথা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানা। তাদের পিছনে নামায পড়া হারাম। নামায পড়ে থাকলে দোহরায়ে পড়া ওয়াজিব। (দেখুন দৈনিক আল ইহ্সান, ১২ই জুন/ ২০০৭ ঈসায়ী)
এক বঙ্গবন্ধু খুনীর যদি ৩২ বছর পর বিচার হতে তবে লক্ষ লক্ষ বঙ্গসন্তান হত্যাকারী, ধর্ষণকারী এবং তাদের মাল-সম্পদ লুণ্ঠনকারী খারিজী, দেওবন্দী এবং জামাতী, রাজাকার, আলবদর হোতা- গো-আযম, নিজামী, মুজাহিদ-এর বিচার হবে না কেন? (দেখুন দৈনিক আল ইহ্্সান, ২১ জুন/ ২০০৭ ঈসায়ী)
ভারতের জমিয়েতে উলামায়ে হিন্দ ধর্মব্যবসায়ী দল তথা ঐতিহ্যগত কংগ্রেসের দালাল প্রতিভা পাতিলকে সমর্থন করে তারা প্রকাশ্য কুফরী করেছে। (দেখুন দৈনিক আল ইহসান, ২৪জুন/২০০৭ঈসায়ী)
ইসলামের দৃষ্টিতে ‘নাইট’ একটি ঘৃণিত খেতাব। মুরতাদ রুশদী নাইট উপাধি গ্রহণ করায় সে ইসলাম বিদ্বেষী ইহুদী ও খ্রিস্টানদের চিহিত গোলাম হিসেবে প্রমানিত হয়েছে। ইহুদী-খ্রিস্টানদের ঘৃণ্য এজেন্ট মুনাফিক লাদেনকে সাইফুল্লাহ উপাধি দান করে ও ব্রিটিশ রাণীর কুশপুত্তলিকা দাহ করে অজ্ঞ মহল ও ধর্মব্যবসায়ীরা তাদের অজ্ঞতা ও ধর্মহীনতা জাহির করছে। তাদের কারণেই ইহুদী ও খ্রিস্টান তথা বিধর্মীরা সুযোগ লাভ করেছে। (দেখুন- দৈনিক আল ইহ্সান, ২৬জুন/২০০৭ঈসায়ী)
“মসজিদে ছবি তোলার কথা বলতে হলে গির্জায় হযরত ঈস আলাইহিস সালাম, হযরত মরিয়ম আলাইহাস সালাম-এর বিরুদ্ধে এবং ইহুদী উপাসনালয়ে হযরত মূসা আলাইহিস সালাম ও হযরত উজাইর আলাইহিস্ সালাম-এর বিরুদ্ধে এবং মন্দিরে হিন্দুদের দেবদেবীর বিরুদ্ধে ও মঠে গৌতম বুদ্ধের বিরুদ্ধে বলতে হবে।” (দেখুন- দৈনিক আল ইহ্সান, ২৮ জুন/২০০৭ ঈসায়ী)
লাকি থারটিন, আনলাকি সেভেন আর লাকি সেবেন, আন লাকি থারটিন নয় (দেখুন- দৈনিক আল ইহ্সান ১ জুলাই/২০০৭ঈসায়ী)
পবিত্র ১৯ শে রমাদ্বান শরীফ বাংলা ভাষার আজাদী দিবস পালন করা কেন জরুরী