আপনাদের মতামত : (শিরোনাম)

সংখ্যা: ২৮৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

 

এক দশকেও চিহ্নিত হয়নি অতিদরিদ্র। রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিত হচ্ছে দরিদ্র-অতিদরিদ্ররা। সরকারের উচিত দারিদ্র বিমোচনে রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি সম্মানিত যাকাত উনার চেতনা গ্রহণ করা।

****************************

যত্রতত্র গড়ে উঠছে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ।

তৈরী হচ্ছে মানহীন চিকিৎসক। চিকিৎসা শিক্ষায় ক্রমেই বাড়ছে বাজারিকরণ। সরকারের উচিত, এসবের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

****************************

অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে শ্রীলঙ্কা।

প্রকল্পনির্ভর উন্নয়ন, লাগামহীন বৈদেশিক ঋণই মূলত এর প্রধান কারণ। ক্রমাগত বৈদেশিক ঋণ ও অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ বাংলাদেশকেও এমন পরিস্থিতিতে ফেলতে পারে। সরকারের উচিত, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক পতন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা।

****************************

দক্ষিণ এশিয়ায় স্বাস্থ্য খাতে সবচেয়ে কম ব্যয় বাংলাদেশের। সরকারের চেয়ে ৩ গুন বেশি ব্যয় ব্যক্তি তথা জনগণের। স্বাস্থ্যে অতিব্যয়ে বছরে দরিদ্র হচ্ছে ৮৬ লাখ মানুষ। স্বাস্থ্যখাত সহনীয় রাখা কি সরকারের সাংবিধানিক কর্তব্যের বাইরে?

****************************

সম্ভাবনাময় কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বিপরীতে নেই কর্মসংস্থান। জীবিকার অভাবে অপরাধমূলক কাজে জড়াচ্ছে বেকাররা। শিক্ষাব্যবস্থায় কারিগরি শিক্ষা এবং গৎবাধা উচ্চশিক্ষার মনোভাবই এর জন্য দায়ী। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

চলচ্চিত্র নামক হারাম সংস্কৃতির ফাঁদে মুসলিম উম্মাহ। নাটক-সিনেমার মাধ্যমে মুসলিম প্রজন্মকে দ্বীন ইসলাম থেকে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে।

সিনেমার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটছে ইসলামোফোবিয়ার। পরকালের কথা স্মরণ করে মুসলিম উম্মাহকে বিধমীর্দের এসব ষড়যন্ত্র থেকে বের হয়ে আসতে হবে।

****************************

দেশের বরেন্দ্র অঞ্চলে চলছে পানি নিয়ে সামন্তবাদী ষড়যন্ত্র। একটি মহলের স্বেচ্ছাচারিতায় বিএমডিসির নলকূপগুলোর পানি পাচ্ছে না সাধারণ কৃষক। সেচের অভাবে অনাবাদী থাকছে ৪০ ভাগ জমি, কৃষি ছাড়ছে বরেন্দ্রের কৃষকরা। সরকারের উচিত, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

****************************

সুইডেনে পবিত্র কুরআন শরীফে দেয়া হচ্ছে আগুন, ফিলিস্তিনে চলছে মুসলিমদের উপর হামলা-নির্যাতন। বিশ্বজুড়ে বাড়ছে মুসলিম বিদ্বেষ, দ্বীন ইসলাম নিয়ে কটূক্তি। বিপরীতে মুসলিম বিশ্ব নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। মুসলিম উম্মাহর ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপই পারে এদের পর্যদুস্ত করতে।

****************************

শিশু পর্ণোগ্রাফিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৫ম। যা সংবিধানে রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম স্বীকৃত রাষ্ট্রে তথা ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দেশের জন্য চরম মর্মান্তিক এবং অবর্ণনীয় অকল্পনীয়। এরকম বীভৎস পরিস্থিতি সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের চরম উদাসীনতা, গাফিলতি এবং দায়িত্বহীনতা এবং দেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। পর্ণোগ্রাফি বন্ধ না করা হলে আগামী প্রজন্ম হবে পশুবৎ মানসিকতার পঙ্গু প্রজন্ম এবং অতিশীঘ্রই যাদের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হবে।

মজুতদারির বিরুদ্ধে শক্তিশালী আইন থাকলেও প্রয়োগ নেই।

মজুতদাররা পাচ্ছে আইনি ছাড়।

মজুতদারিতে অস্থির বাজার, অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হচ্ছে জনগণ।

মজুতদারি নিরসনে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার চেতনাই হতে পারে মূখ্য সমাধান।

পুকুর-খাল-কুপ খনন, গরুর প্রজনন, আলু ও ধান চাষ শেখা, লিফট দেখা ইত্যাদি অহেতুক প্রকল্পের নামে অপ্রয়োজনীয় বিদেশ ভ্রমণ।

রাষ্ট্রের অপচয় হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ, বাস্তব দক্ষতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তারা।

সরকারের উচিত, দেশের স্বার্থে অহেতুক বিদেশ ভ্রমণের লাগাম টেনে ধরা।

*******************

মুখের কথায় জমির মালিক বনে যাচ্ছে উপজাতিরা। নিজেদের জমি হারিয়ে গুচ্ছগ্রামে বসবাস করছে বাঙালীরা। সরকারের উচিত, বাঙ্গালীদের অধিকার আদায়ে শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

*******************

বহুজাতিক কোম্পানির ফাঁদে দেশের কৃষি ও কৃষক। চলছে উচ্চফলনশীল জাতের দোহাই দিয়ে ভেজাল রাসায়নিক ও হাইব্রিড বাণিজ্য।

এদের লাগাম টেনে না ধরলে দেশের কৃষি মহাবিপর্যয়ের সম্মুখীন হবে।

************

বাংলাদেশে দারিদ্রতা ও আয় বৈষম্য বিপদসীমার কাছাকাছি। মধ্যবিত্তরা দিন দিন দরিদ্র হচ্ছে এবং দরিদ্ররা আরো অতি দরিদ্রে পরিণত হচ্ছে। বিপরীতে ধনীরা আরো ধনী হচ্ছে।

সরকারের উচিত- আয় বৈষম্যের নিমূর্লীকরণ করে জনসাধারণের সর্বোচ্চ উন্নয়ন করা।

*************

ডান্ডির নেশায় বুদ লাখ লাখ পথশিশু।

শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে রোগব্যাধীতে, নেশার টাকা যোগাতে জড়াচ্ছে ভয়ংকর অপরাধে। পথশিশুদের হক্ব আদায়ে সরকারকে সম্মানিত ইসলামী অনুশাসন মোতাবেক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

*************

ফেনী নদীকে ‘আন্তর্জাতিক’ প্রমাণের ষড়যন্ত্র করছে ভারত।

বাস্তবায়িত হলে তিস্তার মতো ফেনীর পানি থেকেও বঞ্চিত হবে দেশ।

পাশাপাশি, বাংলাদেশের অংশে কৃত্রিম ভাঙ্গনের সৃষ্টি করছে ভারত।

সরকারের উচিত, স্বদেশপ্রেমে উজ্জিবিত হয়ে এ বিষয়ে শক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

*************

ব্যক্তিখাতের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ছে দেশের বিদ্যুৎ খাত।

বিদ্যুৎ ক্রয়ে ক্রমশ বাড়ছে ব্যয়, বার বার বাড়ছে মূল্য।

সরকারের উচিত, দেশের বিদ্যুৎখাতকে পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রনে রাখা।

*************

অস্বাভাবিক পরিবহন ব্যয় ঝুঁকি বাড়াচ্ছে রপ্তানিতে।

ভাড়া বাবদ বিদেশি জাহাজ কোম্পানিগুলোর পকেটে যাচ্ছে ৫০ হাজার কোটি টাকা।

অথচ দেশীয় পণ্যবাহী জাহাজ বৃদ্ধির মাধ্যমে এই অর্থ দেশেই রাখা সম্ভব

সরকারের উচিত এ বিষয়ে সক্রিয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

*************

বাংলাভাষায় মুসলমানদের অবদান ১২০১ সাল থেকেই।

বাংলা ভাষার মূল্যায়নে ইসলামী মূল্যবোধের উজ্জ্বীবন ঘটাতে হবে।

ভাষা শহীদ তথা ইসলামী চেতনায় গ্রোথিত ও প্রতিফলতি করতে হবে।

*************

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির চাপে পিষ্ট সাধারণ ভোক্তারা।

দিশেহারা হয়ে মধ্যবিত্তরাও দাড়াচ্ছে টিসিবির লাইনে।

দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকার ও ব্যবসায়ী উভয়েরই দায়বদ্ধতা ও কর্তব্য আছে।

*************

চাহিদার বেশি উদ্বৃত্ত সত্ত্বেও ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি অব্যাহত।

নেপাল-ভুটান থেকে বিদ্যুৎ কিনে বেশি দামে বাংলাদেশকে দিচ্ছে ভারত।

বাড়ছে ব্যয়, খেসারত দিতে হচ্ছে জনগণকে।

সরকারের উচিত, আমদানি পরিহার করে দেশীয় বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত করা।

*************

বিদেশি বিনিয়োগ নির্ভর হতে যাচ্ছে সরকার।

বিপরীতে বাধা আর বৈষম্যে স্থবির দেশীয় বিনিয়োগ।

বিদেশি বিনিয়োগের নাম দিয়ে জনগণের অর্থে বিদেশে সম্পদে পাহাড় তৈরী হবে।

অথচ দেশীয় বিনিয়োগে দেশের অর্থ দেশেই থাকে, জিডিপি শক্তিশালী হয়।

সরকারের উচিত, দেশীয় বিনিয়োগে যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা করা।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৭

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৬

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৫

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৫ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ‘সংবিধানের প্রস্তাবনা’, ‘মৌলিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা’ ‘জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা’ এবং ‘জাতীয় সংস্কৃতি’ শীর্ষক অনুচ্ছেদের সাথে- থার্টি ফার্স্ট নাইট তথা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন সরাসরি সাংঘর্ষিক ও সংঘাতপূর্ণ’। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।সংবিধানের বহু গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ স্পর্শকাতর অনুচ্ছেদের প্রেক্ষিতে ৯৫ ভাগ মুসলমানের এদেশে কোনভাবেই থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ভ্যালেন্টাইন ডে পালিত হতে পারে না।পারেনা গরিবের রক্ত চোষক ব্র্যাকের ফজলে আবেদও ‘নাইট’ খেতাব গ্রহণ করতে। পারেনা তার  নামের সাথে ‘স্যার’ যুক্ত হতে। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।