খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-২৩

সংখ্যা: ২৩৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

يا ايها الانسان ما غرك بربك  الكريم. الذى خلقك فسواك فعدلك فى اى صورة ما شاء ركبك.

হে মানুষেরা, ইনসানেরা, জিনেরা তোমরা সকলেই জেনে রাখো-

ما غرك بربك  الكريم

কোন জিনিস তোমাদেরকে যিনি দয়ালু গফফার সাত্তার মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে ফিরিয়ে দিলো, উনার সম্পর্কে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দিলো-

الذى خلقك فسواك فعدلك

যিনি তোমাদেরকে সুবিন্যস্ত ছূরতে, উত্তম ছূরতে, উত্তম আকৃতিতে সৃষ্টি করলেন। যে ছূরত মহান আল্লাহ পাক তিনি পছন্দ করে থাকেন। কাজেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে উত্তমভাবে পছন্দনীয় ছূরতে, আকার-আকৃতিতে সৃষ্টি করলেন। যিনি এতো কিছু তোমাদেরকে দান করলেন সেই দয়ালু, রহমান, রহীম, গফফার, সাত্তার মহান আল্লাহ পাক উনার সম্পর্কে কে তোমাদেরকে ধোকায় ফেললো। তোমরা কেন গইরুল্লাহর পেছনে ধাবিত হচ্ছো। মহান আল্লাহ পাক উনার যে আদেশ-নির্দেশ মুবারক রয়েছে তা কেন তোমরা পালন করছো না। মহান আল্লাহ পাক তিনি স্পষ্ট সেটা জানিয়ে দিলেন, বলে দিলেন। একজন মুসলমান পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা শরীফ ও ক্বিয়াস শরীফ উনাদের উপর থাকবে। সে যদি সরে যায়, সে কিন্তু ঈমানদার থাকতে পারবে না। এখন উলামায়ে ‘সূ’দের ফতওয়া শুনে কেউ যদি এই সমস্ত হারাম কাজগুলো করে, একটা হারাম কাজও করে সে কিন্তু রেহাই পাবে না। সম্মানিত শরীয়তে সাব্যস্ত একটা হালালকে হারাম করলেও সেটা কুফরী হবে, ঈমান নষ্ট হবে, সে মুরতাদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আমি যেটা অনেকবার বলেছি। আজকাল মানুষ হালাল খাওয়ার পরও, সৎভাবে জীবন-যাপন করার পরও সমস্তকিছু ঠিক থাকার পরও তার সন্তান কিন্তু অবৈধ হয়ে যেতে পারে। কিভাবে সে অবৈধ হবে? একটা লোক সবদিক থেকে ভালো, কোন খারাপি তার মধ্যে নেই। সে চুরি করেনা, ডাকাতি করে না, সে ঘুষ খায়না, সুদ খায়না, কোন অবৈধ কাজ সে করে না মুছল্লী, নামাযী সব; এরপরও তার সন্তান কিন্তু বৈধতার বাইরে চলে যেতে পারে। সেটা কিভাবে? মহান আল্লাহ পাক না করুন কেউ যদি কোন হারাম কাজ দেখে, গান-বাজনা শুনে, খেলাধুলা দেখে বলে যে, বর্তমানে এটা প্রয়োজন আছে। নাউযুবিল্লাহ! এতটুকু বললেই যথেষ্ট। কোন কুফরীকে সমর্থন করলেই তার ঈমানটা নষ্ট হয়ে যাবে। সে নিজেও জানবে না, তার আহলিয়াও জানবে না, তাদের অজান্তেই ঈমানটা নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাবে, তালাক হয়ে যাবে। সেতো জানে না তার আহলিয়াও জানে না। এখন তারাতো ঘর-সংসার করবে। তাদের পরবর্তী যারা আল-আওলাদ, বংশধর যারা আসবে, তারাতো একজনও বৈধ হবে না। কারণ, সেতো বৈধতা নষ্ট করে ফেলেছে, তার বিবাহ দোহরানো উচিত ছিলো। সেতো নিজেই জানে না, দোহরাবে কেন? তার অজান্তে সে কুফরী করে যাচ্ছে, হারাম কাজ করে যাচ্ছে, তাহলে এই সন্তানগুলি কি করে বৈধ হতে পারে। আর এই সন্তান যারা বৈধ হবে না, এরাই কিন্তু সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে, পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বলবে এবং এরাই বলে যাচ্ছে।

এখন এই যে উলামায়ে ‘সূ’রা এতো কিছু করে যাচ্ছে। এটাতো আশ্চর্যের বিষয়! আমাদের দেশে ৯৭% মুসলমান এই প্রায় ৯৭% মুসলমানের মধ্যে কি করে সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ কাজগুলো জারি থাকতে পারে। কি করে একজন মুসলমান বেপর্দা হতে পারে, কি করে একজন মুসলমান খেলাধুলা দেখতে পারে, কি করে একজন মুসলমান ছবি তুলতে পারে, কি করে একজন মুসলমান টিভি চ্যানেলে  মশগুল থাকতে পারে, একজন মুসলমান গণতন্ত্র করতে পারে, তন্ত্র-মন্ত্র এ সমস্ত করতে পারে, এটা কি করে সম্ভব? এটাতো কঠিন বিষয়! যেখানে ৯৭% মুসলমান আমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মানি, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মানি তাহলে আমাদের কথাগুলি মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের দিকে রুজু না হয়ে কি করে কাফিরদের দিকে রুজু হয়ে গেলো, আমরা কি করে সেদিকে ফিরে গেলাম এটা আমাদের ফিকির এবং চিন্তার বিষয়। একটা কাফিরের দেশে কখনও ইসলামী হুকুমত জারি হয়নি, এই আমেরিকা এখন ইলেকশন হবে, এরা ইলেকশনের জন্য এবং ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে বলে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! আমেরিকান সরকার, এরা প্রকাশ্য সন্ত্রাসী। এরা এক নাম্বার সন্ত্রাসী, এক নাম্বার খুনী। এরা প্রকাশ্যে বলে যাচ্ছে ইলেকশনে পাশ করলে এরা মুসলমানদের আক্রমণ করবে নাউযুবিল্লাহ! যদি সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম জারি থাকতো তাহলে তাদের প্রত্যেককে আদালতে হাযির করে মৃত্যুদ- দেয়া হতো। কেন তোমরা মুসলমান উনাদের হত্যার হুমকি দিলে। এরাতো হত্যার হুমকি দিচ্ছে মুসলমানদেরকে। মুসলমান কিন্তু কোন চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে না। আমেরিকাতে যে যত বেশী সম্মানিত দ্বীন ইসলাম  বিদ্বেষী হবে, কাফির মুশরিকদেরকে মুহব্বত করবে, ইহুদীদেরকে মুহব্বত করবে, তাকেই তারা ভোট দেয়। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে যে সমস্ত মুসলমানরা আমেরিকায় রয়েছে, তারা কি করে ইহুদী-নাছারাদেরকে সমর্থন করতে পারে। এটাতো মুসলমানরা একবারও ফিকির করলো না। কোন মুসলমান ফিকির করলো না যে, ইহুদী-নাছারা, কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন বদদ্বীনরা আমাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে যাচ্ছে, আমাদের ঈমান নষ্ট করার জন্য আমাদের বিরুদ্ধে বলে যাচ্ছে প্রকাশ্যে পেপার পত্রিকায়। তাদের সমস্ত চ্যানেলগুলোতে, সমস্ত মাধ্যমগুলোতে তারা বলে যাচ্ছে। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে মুসলমানদের বিরুদ্ধে। মুসলমান কোন চু-চেরা ক্বীল-ক্বাল করেনা। এরপরও মুসলমান আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, জাপান, ফ্রান্স তাদেরকে অনেক কিছু মনে করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে মুসলমানদের ঈমানটা কোথায় থাকলো। এদের ঈমানী কুওওয়াত কোথায় গেলো। এটাতো ফিকির করতে হবে। একজন মুসলমান কেন কাফিরকে সমর্থন করবে। কাফির তো আমাদের সমর্থন করে না। তাদের দেশে ভারতে, কুফরী স্থান ইউরোপ, আমেরিকাতে ইসলামের হুকুম জারি করেনা। তাহলে আমাদের দেশে কেন ইহুদী নাছারাদের আইন চলবে? আমাদের দেশে কেন ইহুদী নাছারাদের এই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চলবে? আমাদের দেশে কেন ইহুদী নাছারাদের শিক্ষানীতি ব্যবস্থা চলবে? এতে মুসলমানের সেই অনুভুতিটা কোথায়? প্রত্যেকটা তো কুফরী হচ্ছে। এই কুফরী থেকে মুসলমানদের বেঁচে থাকা উচিত ছিলো। এখন সেই সমঝ আক্বল কোথায় গেলো মুসলমানদের। এটাতো মুসলমানরা ফিকির করে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি তো বার বার বললেন। বার বার সে কথা বলে স্মরণ করিয়ে দিলেন। তোমরা এদের থেকে সরে যাও, এদের থেকে দূরে সরে থাকো। এটা কঠিন ব্যাপার। খুব ফিকির করতে হবে। কাফির মুশরিক বেদ্বীন বদদ্বীনরা কিন্তু মুসলানদের বিরোধিতা করে যাচ্ছে।  যার জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলেছেন, কি বলেছেন-

ان الدنيا ملعونة وملعون ما فيها الا ذكر الله وما والاه وعالـم ومتعلم

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

ان الدنيا ملعونة

নিশ্চয়ই দুনিয়া লা’নতগ্রস্ত।

وملعون ما فيها

এর মধ্যে যা কিছু আছে সব লা’নতগ্রস্ত।

الا ذكر الله وما والاه وعالم او متعلم

মহান আল্লাহ পাক উনার যিকির এবং যারা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনারা এবং যারা হক্কানী রব্বানী আলিম উনারা এবং যারা তলিবে ইলম উনারা ব্যতীত সকলেই লা’নতগ্রস্ত। নাউযুবিল্লাহ!

তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে মুসলমান কি করে বেদ্বীন-বদদ্বীন, ইহুদী-নাছারাদের অনুসরণ করতে পারে। একজন মুসলমান সে ইসলামী লিবাস পরতে লজ্জাবোধ করে। অথচ দেখা যায়, ইউরোপ, আমেরিকার কোন দেশে খেলাধূলা হলো সেখানে কোন আস্তিক, নাস্তিক, কাফির-মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন সে একটা লিবাস পরলো, মুসলমান ছেলেরা সেই লিবাসটাই পরে মনে করতেছে, তারা কিছু একটা হয়ে গেছে। নাউযুবিল্লাহ! আবার মুসলমানরাই তাদেরকে বাহবা দেয়। নাউযুবিল্লাহ! এটাতো কঠিন ব্যাপার। খুব সূক্ষ্ম ব্যাপার। এরা কিন্তু খুব সূক্ষ্মভাবে মুসলমান উনাদের ঈমান নষ্ট করে দিচ্ছে। ইহুদী, নাছারা, কাফির, মুশরিক, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুছী, ইত্যাদি সমস্ত বিধর্মীরা যারা রয়েছে, এরা সূক্ষ্মভাবে ঈমান নষ্ট করে দিচ্ছে। এদের কোন দেশে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার কোন হুকুম আহকাম জারী নেই। এরা যদি কোন মুসলমান উনাদের ঘ্রাণ পায়, সেখানে তারা কোন সুযোগ সুবিধা দিতে রাজি হয় না। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে মুসলমান উনাদের সর্বপ্রকার সুযোগ-সুবিধা বন্ধ করে দেয়। কিন্তু মুসলমান উনারা কেন তাদেরকে তা’যীম-তাকরীম করে, তাদেরকে মেনে থাকে, এটা মুসলমানদের ঈমানী কুওওয়াতের দূর্বলতা। এরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে না মেনে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে না মেনে তারা কাফির মুশরিকদের মেনে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! তার জন্যই মুসলমানদের এরূপ লাঞ্ছনা ও গঞ্জনা। নাউযুবিল্লাহ! অসমাপ্ত।

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫