আর্কাইভ: ‘বিশেষ ব্যানার হেডিং’ বিভাগ

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার (খইরে কাছির) দান করেছি।’ পবিত্র ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ তথা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ বা সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর।যা পালন করা মুসলমানদের জন্য তো অবশ্যই বরং সমস্ত কায়িনাতের জন্য ফরয-ওয়াজিব। তাই সকলকে এখন থেকেই তা যথাযথভাবে তা’যীম-তাকরীমের সহিত পালন করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আয় আল্লাহ পাক! হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে হাদী ও হিদায়েতপ্রাপ্ত করুন এবং তাঁর দ্বারা লোকদের হিদায়েত দান করুন। হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শুধু ছাহাবীই নন, বরং মর্যাদাপূর্ণ, জলীলুল ক্বদর কাতিবে ওহী ও গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী এবং ন্যায় পরায়ন খলীফাও ছিলেন। সুতরাং আশুরার আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে সাবধানে কথা বলতে হবে। নচেৎ কুফরী করে ঈমান হারা হয়ে মৃত্যুবরণ করতে হবে। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, তোমরা সম্মিলিতভাবে আল্লাহ পাক-এর রজ্জুকে আঁকড়িয়ে ধর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। ইসরাইল ফিলিস্তিনে নির্বিচারে মুসলমানদের শহীদ করছে; অথচ কোন মুসলিম দেশই এর আদৌ প্রতিবাদ করছে না। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, সব মুসলমান মিলে একটা দেহের ন্যায়, দেহের কোন এক স্থানে আঘাত পেলে তা সারা দেহেই সংক্রমিত হয় তাই ইসলাম ও শরীয়তের দৃষ্টিতে ফিলিস্তিনে মুসলমানদের উপর নির্যাতন বন্ধে পৃথিবীর ২৫০ কোটিরও বেশি মুসলমানের প্রত্যেকের এগিয়ে আসা ফরয-ওয়াজিব। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আমি তাঁদের (নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণের) প্রতি ওহী পাঠাতাম। আশুরা উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা বলে থাকে যে, আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত যাকারিয়া আলাইহিস সালাম আল্লাহ পাক-এর নির্দেশ ব্যতীতই হিজরত করেছেন এবং গাছের নিকট আশ্রয় চেয়েছেন। তাই তিনি গযবস্বরূপ গাছের মধ্যে করাতের দ্বারা দ্বিখণ্ডিত হয়েছেন। (নাঊযুবিল্লাহ) আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের দৃষ্টিতে তাদের এ বক্তব্য ও আক্বীদা সম্পূর্ণভাবেই কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এরূপ কুফরী আক্বীদা থেকে তওবা করা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, আমি তোমাদের নিকট রিসালত-এর দায়িত্ব পালনের কোন প্রতিদান চাই না। তবে আমার আত্মীয়-স্বজনদের ও বংশধরদের সাথে সদাচরণ করবে। আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আমার আহলে বাইতগণকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য। খাছ আহলে বাইত-এর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শরীয়তের দৃষ্টিতে আহলে বাইতগণকে মুহব্বত করা ফরয আর বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন- কোন প্রাণকে অন্যায়ভাবে হত্যা করো না, যাকে আল্লাহ পাক হারাম করেছেন আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- আজকের এ দিন যেমন পবিত্র তেমনি প্রতিটি মুসলমানের জান-মালও পবিত্র শরীয়তের দৃষ্টিতে স্বাধীনতাবিরোধী, রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীরা  যালিম ও দোষী আর সংবিধান মতে রাষ্ট্রদ্রোহী। তাই ৯৫ ভাগ মুসলমানের দেশ বাংলাদেশের সরকারের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে যালিম যুদ্ধাপরাধী ও রাষ্ট্রদ্রোহীদের বিচার করে ইনছাফ কায়িম করা -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আল্লাহ পাক মানুষের মধ্য থেকে নবী-রসূল মনোনীত করেন। উম্মতের দৃষ্টিতে ছিক্বাহ রাবী বা বিশুদ্ধ হাদীছ শরীফ বর্ণনাকারী হওয়ার জন্য যদি এতটুকু পবিত্রতা শর্ত হয় তবে- মহান আল্লাহ পাক-এর পবিত্র কালাম বর্ণনাকারী হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ-এর জন্য কতটুকু মা’ছূম বা পবিত্র হওয়া প্রয়োজন তা ফিকির করতে হবে -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে বাঁকা চাঁদ সম্পর্কে প্রশ্ন করে, আপনি বলুন- এটি মানুষের আরবী মাসও ইবাদতের সময় এবং হজ্জের সময় নির্ধারণ করার মাধ্যম। সউদী আরবসহ অনেক মুসলিম দেশে প্রশাসনিক কাজ-কর্মের জন্য আগাম রচিত চাঁদের ক্যালেন্ডার থাকার পরেও মাস শুরু নিয়ে বিভ্রান্তি দেখা দিচ্ছে। আরবী মাসের তারিখ শুরু নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনের একমাত্র উপায় চাঁদ দেখে মাস শুরু করা যা কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর নির্দেশ। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘তোমরা আল্লাহ পাক-এর সাথে কোন কিছুকে শরীক করো না।’ হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘অশুভ বা কুলক্ষণ বলতে কিছু রয়েছে, ছোঁয়াচে রোগ বলতে কোন রোগ রয়েছে, পেঁচা ও ছফর মাসের মধ্যে অশুভ ও খারাবী রয়েছে- বিশ্বাস করা শিরক-এর অন্তর্ভুক্ত।’ এরূপ কুফরী, শিরকী আক্বীদা থেকে বেঁচে থাকা সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওকত সম্পর্কে অবগত হও কেননা উনারা হিদায়েত ও ‘ছিরাতুল মুস্তাক্বীম’-এর উপর দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত। কারণ উনারা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণের পর সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী। তাই মুসলমানদের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- মুর্হরমুল হারাম মাসে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের ফাযায়িল-ফযীলত ছানা-ছিফত বর্ণনা করা ও মুহব্বত প্রকাশ করা। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘যারা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণকে উত্তমভাবে অনুসরণ করে; আল্লাহ পাক তাদের প্রতি সন্তুষ্ট।’‘ আখিরী চাহার শোম্বাহ’ পালন করা সুন্নতে ছাহাবা-এর অন্তর্ভুক্ত। এটাকে বিদ্য়াত বলা গুমরাহী বৈ কিছুই নয়। তাই প্রত্যেক মুসলমান এবং বাংলাদেশসহ সকল দেশের সরকারের উচিত এ দিনের ভাবগাম্ভীর্য রক্ষা করা ও যথাযথ মর্যাদার সাথে এ মুবারক দিনটি পালন করা ও পালনের সর্বপ্রকার ব্যবস্থা গ্রহণসহ সরকারি ছুটি নির্ধারণ করা। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুসলমানগণ! মহান আল্লাহ পাক জুমুয়ার দিনকে ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করেছেন।’ আমেরিকা-ইউরোপের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে যারা ‘রোববার’কে ছুটির দিন করার কথা বলছে তাদের একথা শুদ্ধ নয়। কেননা বাংলাদেশে যখন দিন আমেরিকা-ইউরোপে তখন রাত। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদেরকে দিনে ঘুমাতে হবে এবং রাতে কাজ করতে হবে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে সারা বৎসরই আমাদের সাথে তাদের সময়ের পার্থক্য থেকেই যাচ্ছে। তাহলে ছুটির দিন পরিবর্তনের কী গুরুত্ব থাকতে  পারে? মুসলমান দেশবাসী ‘জুমুয়া বা ‘শুক্রবার’ দিনের পরিবর্তে ‘রোববার’কে ছুটির দিন হিসেবে কখনোই গ্রহণ করবে না বা মেনে নিবে না। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মধ্যেই রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে মুহব্বত  করলো সে আমাকেই মুহব্বত করলো।’ নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মুবারক সুন্নত অনুসরণের মধ্যেই মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উভয়ের রেযামন্দি নিহিত। তাই কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এ সুন্নত পালনের এত তাগিদ দেয়া হয়েছে। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- শতকরা পঁচানব্বই ভাগ মুসলমানের এই দেশে মাত্র পাঁচভাগ বিধর্মীদের সব ধর্মীয় দিনে সরকারি ছুটি না দিয়ে ঐচ্ছিক ছুটি দেয়া উচিত। বুদ্ধ পূর্ণিমার ক্ষেত্রেও তাই করা উচিত পাশাপাশি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষঙ্গের দিনগুলোতে সরকারি ছুটি বাড়ানো উচিত।দ

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- পহেলা বৈশাখের তথাকথিত সংস্কৃতির বিরুদ্ধ চেতনায় উজ্জীবিত হওয়া এবং তার বিরুদ্ধে বলা মুসলমানের জন্য ফরজ-ওয়াজিব ও সাংবিধানিক অধিকার। সরকারের জন্যও পহেলা বৈশাখের নামে বেলেল্লাপনা রোধ করা সাংবিধানিক কর্তব্য। রাজাকার, আল বাদর, জঙ্গিবাদী, মৌলবাদী, ধর্মব্যবসায়ীরা তাদের ইল্্ম ও আমালী আদর্শ দ্বারা পহেলা বৈশাখের সংস্কৃতি রুখতে ব্যর্থ হয়েছে।

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- ১০ই মুর্হরম কারবালার প্রান্তরে সাইয়্যিদুশ্ শুহাদা সাইয়্যিদুশ্ শাবাবী আহলিল জান্নাহ হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মুবারক শাহাদাতকে কেন্দ্র করে বিশিষ্ট ছাহাবী কাতিবে ওহী হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে দোষারোপ করাটা সম্পূর্ণরূপে কুফরীর শামিল

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আমি উনাদের (নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণের) প্রতি ওহী পাঠাতাম। আশুরা উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা বলে থাকে যে, ‘আল্লাহ পাক-উনার নবী হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম দাওয়াতের কাজ বন্ধ করে ভুল করেছেন, যার ফলে তিনি গযবস্বরূপ মাছের পেটে প্রবেশ করেছেন।’ নাঊযুবিল্লাহ! আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের দৃষ্টিতে তাদের এ বক্তব্য ও আক্বীদা সম্পূর্ণভাবেই কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এরূপ কুফরী আক্বীদা থেকে তওবা করা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, তিনি চান আহলে বাইতগণকে পবিত্র করার মতো পবিত্র করতে। আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আমার আহলে বাইতগণকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য। মুহররমুল হারাম মাস আহলে বাইত ও আওলাদে রসূলগণকে মুহব্বত করার মাস তাই প্রত্যেকের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে- এ মাসে আহলে বাইত ও আওলাদে রসূলগণ- উনাদের মুহব্বত করে মহান আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-উনার খাছ রেজামন্দি হাছিল করা-

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই তোমরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রুরূপে পাবে ইহুদীদেরকে।” গোটা বিশ্ববাসীর গভীর নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ সত্ত্বেও গাজায় নৃশংস ও ইতিহাসের জঘন্য হত্যাকা- চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইল। জাতিসংঘ আশ্রয় শিবির, স্কুলে এমনকি মসজিদেও চলছে ইসরাইলের পৈচাশিক হত্যাকাণ্ড জাতিসংঘের আহ্বানকেও তোয়াক্কা করছে না ইসরাইল। এরপরও জাতিসংঘসহ পাশ্চাত্য বিশ্ব- ইসরাইলকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করছে না এবং যুদ্ধ বন্ধের জন্য শক্ত চাপ প্রয়োগ করছেনা। অথচ লাদেনের মত মুনাফিকদের কারণে গোটা মুসলমানজাতিকেই জঙ্গি-সন্ত্রাসী বলে প্রচার করতে তারা খুবই তৎপর।

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আল্লাহ পাক তোমাদেরকে তোমাদের আওলাদ বা সন্তান সম্পর্কে আদেশ করেন একজন ছেলের অংশ দু’জন মেয়ের অংশের সমান। উত্তরাধিকারের এ আয়াত শরীফ অস্বীকার করে ছেলে ও মেয়ের অধিকার সমান করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার অর্থ হচ্ছে আল্লাহ পাক, কুরআন শরীফ ও ইসলামকে সরাসরি অস্বীকার করা যা কাট্টা নাজায়িয, হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। যা কোন মুসলমান কখনো মেনে নিতে পারে না।

বিভাগ:

দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- আমেরিকা, ইউরোপ, চীনে বন্যা, বরফ, তুষারপাত এবং চীন ও হাইতির ভূমিকম্প মূলত কাফিরদের উপর গযবের কিছু নমুনা মাত্র। তবে স্মরণকালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পরও হাইতিতে মসজিদগুলো অক্ষুণ্ন থাকা আল্লাহ পাক-উনার কুদরতের নিদর্শন। তাই কাফির-মুশরিকদের কর্তব্য হলো মুসলমানদের উপর সব ধরনের নির্যাতন বন্ধ করা। নচেৎ তাদেরকে আরো ভয়াবহ গযবে পতিত হতে হবে। এখন তারা ডাস্টবিন থেকে খাবার সংগ্রহ করতে পারলেও অদূর ভবিষ্যতে ডাস্টবিনেও খাবার খুঁজে পাবে না। মুসলমানদের উপর নির্যাতনের ফলস্বরূপ তাদের জন্য অপেক্ষা করছে অবর্ণনীয়, মারাত্মক দুর্ভিক্ষ তথা আরো ভয়াবহ অনেক আযাব-গযব। নাঊযুবিল্লাহ!

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, যার হাত ও যবান থেকে মানুষ নিরাপদ নয় সে মুসলমান নয়। ইসলামের নামধারী রাজনৈতিক দলগুলো শুধু ধর্মব্যবসায়ী আর রাজাকার তথা যুদ্ধাপরাধীই নয়; হাক্বীক্বতে তারাই জঙ্গিবাদের জনক ও পৃষ্ঠপোষক। জঙ্গিদের পঞ্চাশভাগ জামাতী, পয়ত্রিশভাগ ক্বওমী-দেওবন্দী আর পনের ভাগ সালাফী, লামাযহাবী। মাসিক আল বাইয়্যিনাত ও দৈনিক আল ইহসান-এর বহু সংখ্যায় এদের জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে এবং হচ্ছে। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী

বিভাগ:

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম-উনার মুবারক সংযোজন:- কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ পুরুষ ও মহিলা সবাইকে পর্দার খিলাফ করতে নিষেধ করা হয়েছে। পর্দা মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার, অর্থাৎ ফরয আমল যা মহিলাদের সম্মান ও ব্যক্তিত্বের প্রতীক। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ও ইতালির প্রধানমন্ত্রীসহ সকল অমুসলিমরা বিদ্বেষবশত পর্দার বিরোধিতা করছে। অথচ ইসলামের বিরোধিতা করার কোন অধিকার তাদের নেই। কারণ মুসলমানরা পৃথিবীর কোথাও অমুসলিমদেরকে তাদের স্ব স্ব ধর্ম পালনে বাধা দিচ্ছে না। তাই বাংলাদেশ ও বিশ্বের সকল মুসলিম সরকারসহ পৃথিবীর ২৫৫ কোটিরও বেশি মুসলমানের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে পর্দা বিরোধী বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করা। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী

বিভাগ:

মন্ত্রী-এমপিদের ব্যাপক ক্ষমতা, অঢেল সুযোগ-সুবিধা প্রদানের পরও তাদেরকে প্রধানমন্ত্রী সৎ থাকার জন্য শাসন ও নির্দেশ-  আর তার বিপরীতে প্রান্তিক কৃষক, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, গরিব জনগণ তাদের নূন্যতম প্রয়োজন পূরণ   সততার বিস্তারে অধিক ফলপ্রসূ ও প্রজ্ঞাপূর্ণ।

বিভাগ:

ব্যানার হেডিং

বিভাগ:

দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেড লাইন তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক সংযোজন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরিপূর্ণরূপে দাখিল হয়ে যাও। আর শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয়ই শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ অর্থাৎ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করোনা বাংলাদেশের ৯৭ ভাগ লোক মুসলমান এবং রাষ্ট্র দ্বীন হচ্ছে ‘পবিত্র ইসলাম’। তাই সংবিধানসহ সরকার, প্রশাসন, আদালত, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, মাদরাসা, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ সর্বত্র ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনাকেই প্রাধান্য দিতে হবে। যেমনিভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি হওয়ার কারণে ‘বাংলা ভাষাকে’ প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।

বিভাগ:

দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেড লাইন তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক সংযোজন মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মানুষের মধ্যে কিছু লোক রয়েছে, যারা ‘লাহওয়াল হাদীছ’ বা সঙ্গীত সামগ্রী খরিদ করে থাকে।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘গান-বাজনা বা সঙ্গীত অন্তরে মুনাফিকী পয়দা করে।’ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে সর্বপ্রকার সঙ্গীত যেমন- নবীতত্ত্ব, মুর্শিদী, জারী, কাওয়ালী, পল্লীগীতি, নজরুলগীতি, রবীন্দ্রসঙ্গীত, লালনগীতি, ভাওয়ালী, ভক্তিমূলক, আধুনিক গান, ছায়াছবির গান, ব্যান্ডসঙ্গীত ইত্যাদি সর্বপ্রকার গানই লেখা, গাওয়া ও শোনা হারাম এবং কবীরা গুনাহ। জায়িয বলা বা মনে করা কুফরী।