আর্কাইভ: ‘মতামত’ বিভাগ

বিভাগ:

ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রভৃতি প্রকল্প দিয়ে যানজট নিরসন ও যানচলাচল নির্বিঘ্নে করা সম্ভব নয়। রাজধানীর বিকেন্দ্রীকরণই মূলত সমস্যার সমাধান। বিকেন্দ্রীকরণে সরকারের সঠিক পদক্ষেপ কাম্য।

বিভাগ:

নারীরা এখন প্রকাশ্যে সিগারেট থেকে সব ধরণের মাদক সেবন ও বিকি-কিনিতে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গেছে। রক্ষা পেতে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক ইখতিয়ার করার বিকল্প নেই ‘ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’- এ কথাটি কমবেশি সবারই জানা। তারপরও অনেকে ধূমপান করেই চলেছে। ইদানীং মেয়েদের প্রকাশ্যে ধূমপানের দৃশ্য অস্বাভাবিকহারে বেড়ে গেছে।

বিভাগ:

মতামত বিভাগ

বিভাগ:

প্রসঙ্গ: ইসরাইলি পণ্য বর্জনের আহ্বান জানিয়েছে তুরস্ক। ইসরাইলের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক অবরোধসহ কঠোর সামরিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা মুসলিম বিশ্বের এখন ফরযের উপর ফরয।

বিভাগ:

সুদ পরিশোধেই ব্যয় হবে বাজেটের ১১ শতাংশ। প্রত্যেক বছর বাজেটের আকার বাড়লেও এর সুফল পাচ্ছে না দেশ ও দেশের জনগণ। জনগণের উচিত সরকারকে বাধ্য করা- ঋণের ধারা থেকে সরে এসে অভ্যন্তরীণ অর্থ-সম্পদের দিকে গুরুত্ব দিয়ে বাজেটকে গণমুখী করার জন্য।

বিভাগ:

বাংলাদেশে জিএমও ফুড প্রচলনের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে-২

বিভাগ:

পর্যবেক্ষক ও সমালোচক মহলের মতে- ভারতের কাছে দেশের স্বার্থ বিলিয়ে দেয়ার নিকৃষ্টতম উদাহরণ রামপালে কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র। মাত্র ১৫ ভাগ বিনিয়োগ করে ভারত মালিকানা পাবে ৫০ ভাগ। আর ধ্বংস হবে এদেশের সুন্দরবন। সুন্দরবনকে ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে (২)

বিভাগ:

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মতোই রূপপুরের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ভয়াবহ। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে কিন্তু রূপপুর অজ্ঞতার আঁধারেই রয়ে গেছে? বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিষয়টি বিশেষভাবে আমলে নিতে হবে। প্রয়োজনে সচেতন জনগণকেই প্রতিহত করতে হবে (২)

বিভাগ:

পবিত্র যাকাত আদায় না করার ভয়াবহ কঠিন অবস্থা! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম দুয়া মুবারক উনার উসীলায় অতি দরিদ্র এবং এক নিঃস্ব ব্যক্তি ছা’লাবা ইবনে হাতিব অঢেল সম্পদের মালিক হওয়ার পর পবিত্র যাকাত অস্বীকার তথা আদায় না করার কারণে কুখ্যাত মুনাফিক এবং চির জাহান্নামীতে পরিণত হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ!

বিভাগ:

দেশের সমুদ্রসীমায় ৪০ ট্রিলিয়ন গ্যাস থাকলেও বিদেশ থেকে আমদানি করা হচ্ছে উচ্চমূল্যের এলএনজি; একটি স্বার্থান্বেষী মহল গ্যাস অনুসন্ধানকে বাধাগ্রস্থ করছে। অথচ ভারত ও মিয়ানমার তাদের সমুদ্রসীমা থেকে বিপুল পরিমাণ গ্যাস উত্তোলন করছে। দেশীয় কোম্পানী বাপেক্সকে দিয়ে গ্যাস অনুসন্ধান করে কবে সরকার গ্যাসের দেশের জনগণকে গ্যাসের সুফল দিবে?

বিভাগ:

সারাবিশ্ব যখন মরণফাঁদ পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বর্জন করছে তখন পরিবেশ ও অর্থনীতিকে চরম হুমকির মুখে রেখে বাংলাদেশে তৈরী হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। ১ লক্ষ ১ হাজার কোটি টাকার ঋণে সুদ দিতে হবে ৭৮ হাজার কোটি টাকা। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নামে- দেশের কাঁধে বিশাল ব্যয়ের বোঝা চাপানো যাবে না। দেশবাসীকে ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেয়া যাবে না।

বিভাগ:

বাংলাদেশে জিএমও ফুড প্রচলনের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে-৩

বিভাগ:

প্রসঙ্গ: পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমান এবং রাষ্ট্রযন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা শুধু পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানের উপরই আঘাত করে, আর অন্য ধর্মের পৃষ্ঠপোষকতা করে। এ বৈষম্য মুসলমান আর কতদিন বরদাশত করবে?

বিভাগ:

৫ম থেকে বাংলাদেশ এবার ভারতের ৪র্থ রেমিটেন্স আহরণকারী দেশ। ১২ লাখ ভারতীয় প্রতিবছর দেশ থেকে ৮৫ হাজার কোটি টাকা পাচার করছে; বিপরীতে দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার মধ্যে ৪ কোটিই বেকার। অবৈধ ভারতীয়দের বিরুদ্ধে শক্ত জোরদার মনিটরিং এবং শক্ত আইনি পদক্ষেপ নিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ভারতের কাছে নতজানু ও বিপর্যস্থ হওয়া থেকে রক্ষা করতে হবে।

বিভাগ:

অপরিকল্পিত নগরায়নের ফলে স্থায়ী বিপর্যয়ের মুখে রাজধানী ঢাকা। বিকেন্দ্রীকরণ একমাত্র সমাধান জানার পরও সরকার গ্রহণ করছে নানা ব্যর্থ কর্মপরিকল্পনা; ক্ষতি হচ্ছে লাখ লাখ কোটি টাকা। সরকারের কাণ্ডজ্ঞান উদয় হবে কবে?

বিভাগ:

নদীপথ সংস্কারে ড্রেজিং নিয়ে সরকারের নানা প্রতিশ্রুতির কোনো বাস্তবায়ন নেই। ড্রেজিংয়ের নানা প্রকল্প সরকারীভাবে গ্রহণ করা হলেও সেগুলো দুর্নীতিতে পর্যদুস্থ। নদীপথের বিষয়ে সরকারের উদাসীনতা প্রতিশ্রুতির বিপরীতে চাই যথাযথ পূরণ।

বিভাগ:

বাংলাদেশের সমুদ্রের তলদেশে রয়েছে ইউরোনিয়ামসহ মহামূল্যবান খনিজ সম্পদ।সঠিক উপায়ে উত্তোলন ও রফতানী করলে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের সেরা ধনী দেশ। দুষ্প্রাপ্য ও বহুমূল্যবান এসব খনিজ সম্পদগুলো কাজে লাগাতে সরকারকে গ্রহণ করতে হবে সমন্বিত পরিকল্পনা।

বিভাগ:

কতিপয় সুবিধাবাদী লোকের উন্নয়ন দেশের উন্নয়ন নয়।মধ্যবিত্তরা দরিদ্র হচ্ছে এবং দরিদ্ররা আরো অতি দরিদ্রে পরিণত হচ্ছে। বাংলাদেশে ধনীরা শুধু ধনীই হচ্ছে; বৈষম্যের শিকার হচ্ছে জনগণ।সরকারের উচিত- মুষ্টিমেয় কিছু লোকের উন্নয়নে বিভোর না থেকে জনসাধারণের সর্বোচ্চ উন্নয়ন করা।

বিভাগ:

ভারতীয় কুঋণে সরকার একের পর এক প্রকল্প হাতে নিলেও সেগুলোর সিকিভাগও বাস্তবায়ন হচ্ছেনা। উপরন্তু প্রকল্পগুলোর ব্যয় বেড়ে দেশের অর্থনীতি চরমভাবে ক্ষতি হচ্ছে। ভারত বাংলাদেশের স্বার্থে নয় বরং তাদের স্বার্থে বাংলাদেশে কুখ্যাত প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে সরকার যদি দেশের স্বার্থ রক্ষায় সক্রিয় না হয় তাহলে জনগণকেই সোচ্চার হয়ে নিজেদের অধিকার আদায় করতে হবে।

বিভাগ:

বাংলাদেশে জিএমও ফুড প্রচলনের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে-৪

বিভাগ:

দেশের প্যারেন্ট লাইন বীজের ৯১ ভাগই আমদানিনির্ভর। কৃষকদের কাছে আসছে নিম্নমানের বীজ। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ৭১টি ও কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ১০৮টি উন্নতজাতের হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। যার দ্বারা বীজের আমদানি নির্ভরতা বিলুপ্ত করা সম্ভব। সরকারের উচিত হবে- অবিলম্বে দেশের উদ্ভাবিত বীজসমূহ প্রান্তিক পর্যায়ে সম্প্রসারিত করা এবং বাজেট বরাদ্দ করে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও সমৃদ্ধ বীজভান্ডার গড়ে তোলা ও সংরক্ষন করা।

বিভাগ:

যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বছরে ৫৫ লাখ মেট্রিক টন সবজি উৎপাদন সম্ভব। সবজির মান উন্নয়ন ও রফতানীতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করলে আয় হবে লাখো কোটি টাকারও উপরে।সরকার ইচ্ছে করলে এক সবজি খাত দিয়েই দেশের অর্থনীতির চাকা পুরোদমে সচল করতে পারে।

বিভাগ:

মরণঘাতী ও দেশধ্বংসী জিএমও ফুডের গোল্ডেন রাইস বাংলাদেশে বিস্তারের ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এতে করে দেশীয় কৃষি ধ্বংস হবে ও পরাধীন হবে কৃষকসমাজ; জিএমও ফুডের বিষাক্ততায় বিষাক্ত হয়ে জাতি হবে বিকলাঙ্গ। সরকারের উচিত- অবিলম্বে জিএমও ফুডের প্রবেশ বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা। আর জনগণের উচিৎ- এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে রুখে দেয়া।

বিভাগ:

‘ঋণ করে ঘি খাচ্ছিনা’ বললেও বাস্তবে মহা ঋণের ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকারের মাথাব্যাথা নেই, জনগণেরও খোঁজ খবর নেই। এখনই সতর্ক না হলে শ্রীলঙ্কার মতোই অনেক কিছু হারাতে হতে পারে বাংলাদেশকে।

বিভাগ:

দেশে শিক্ষা তথা উচ্চ শিক্ষার একদিকে মান কমছে অপরদিকে বাণিজ্য বাড়ছে। স্বাধীনতার পরে এরকম নিম্নমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা ও ষড়যন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রীর নজীর নেই। গভীর ষড়যন্ত্র করে শিক্ষাখাতে জাতিকে ৫০ বছর পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের শিক্ষাখাতের ষড়যন্ত্রের ক্ষত পূরণ করার জন্য সচেতন হয়ে সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

বিভাগ:

আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে সিকিমে অবৈধ বাঁধ নির্মাণ ও পশ্চিমবঙ্গে অবৈধ সেচ প্রকল্প চালু করে বাংলাদেশকে তিস্তার পানি থেকে বঞ্চিত করছে ভারত। হুমকির মুখে পড়েছে তিস্তা নির্ভর কৃষি ব্যবস্থা। সরকারের উচিত- নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বর্জন করে ভারতের এই পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর নীতি প্রয়োগ করা।

বিভাগ:

মরণঘাতী ও দেশধ্বংসী জিএমও ফুডের গোল্ডেন রাইস বাংলাদেশে বিস্তারের ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এতে করে দেশীয় কৃষি ধ্বংস হবে ও পরাধীন হবে কৃষকসমাজ; জিএমও ফুডের বিষাক্ততায় বিষাক্ত হয়ে জাতি হবে বিকলাঙ্গ। সরকারের উচিত- গোল্ডেন রাইসের অনুমোদন তো নয়ই বরং তা এদেশে নিষিদ্ধ করা। আর জনগণের উচিৎ- এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে রুখে দেয়া।

বিভাগ:

এখনো সামরিক শক্তিতে শীর্ষে মুসলিম দেশগুলো! কিন্তু তার প্রভাব এবং প্রয়োগ কোথায়?

বিভাগ:

‘রহমতুল্লিল আলামীন’ লক্বব মুবারক সম্পর্কে কুফরীর অপবাদ দিয়ে চরম জাহিল, গণ্ড মূর্খ, রাজাকার জামাতীদের কিনা গোলাম ও দালাল, ভন্ড, প্রতারক এনায়েতুল্লাহ ওরফে লা’নাতুল্লাহ নিজেকেই কাফির হিসেবে সাব্যস্ত করলো- কোনো মুসলমান নামধারী ব্যক্তি কুফরী করলে, তাকে মুরতাদ বলা হয়। তিন দিনের মধ্যে তওবা না করলে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে রাজাকার জামাতীদের দালাল সমস্ত মুরতাদের সম্মানিত শর‘য়ী শাস্তি কার্যকর করা-১

বিভাগ:

এমপিদের বর্তমান দুর্নীতিসহ সাবেক এমপিদের অতীত দুর্নীতির ভয়াবহ ক্ষতিগ্রস্থতার বিচার কবে হবে? কীভাবে হবে? জনগণ সচেতনই বা কবে হবে? বিচারই বা কবে চাবে? তাদের নামে মিথ্যার সংযুক্তি হতে কবে মুক্তি পাবে?