আর্কাইভ: ‘মতামত’ বিভাগ

বিভাগ:

বাংলাদেশের সমুদ্রের তলদেশে রয়েছে ইউরোনিয়ামসহ মহামূল্যবান খনিজ সম্পদ।সঠিক উপায়ে উত্তোলন ও রফতানী করলে ইনশাআল্লাহ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের সেরা ধনী দেশ। দুষ্প্রাপ্য ও বহুমূল্যবান এসব খনিজ সম্পদগুলো কাজে লাগাতে সরকারকে গ্রহণ করতে হবে সমন্বিত পরিকল্পনা।

বিভাগ:

কতিপয় সুবিধাবাদী লোকের উন্নয়ন দেশের উন্নয়ন নয়।মধ্যবিত্তরা দরিদ্র হচ্ছে এবং দরিদ্ররা আরো অতি দরিদ্রে পরিণত হচ্ছে। বাংলাদেশে ধনীরা শুধু ধনীই হচ্ছে; বৈষম্যের শিকার হচ্ছে জনগণ।সরকারের উচিত- মুষ্টিমেয় কিছু লোকের উন্নয়নে বিভোর না থেকে জনসাধারণের সর্বোচ্চ উন্নয়ন করা।

বিভাগ:

ভারতীয় কুঋণে সরকার একের পর এক প্রকল্প হাতে নিলেও সেগুলোর সিকিভাগও বাস্তবায়ন হচ্ছেনা। উপরন্তু প্রকল্পগুলোর ব্যয় বেড়ে দেশের অর্থনীতি চরমভাবে ক্ষতি হচ্ছে। ভারত বাংলাদেশের স্বার্থে নয় বরং তাদের স্বার্থে বাংলাদেশে কুখ্যাত প্রকল্পে ঋণ দিচ্ছে সরকার যদি দেশের স্বার্থ রক্ষায় সক্রিয় না হয় তাহলে জনগণকেই সোচ্চার হয়ে নিজেদের অধিকার আদায় করতে হবে।

বিভাগ:

বাংলাদেশে জিএমও ফুড প্রচলনের সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে-৪

বিভাগ:

দেশের প্যারেন্ট লাইন বীজের ৯১ ভাগই আমদানিনির্ভর। কৃষকদের কাছে আসছে নিম্নমানের বীজ। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ৭১টি ও কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ১০৮টি উন্নতজাতের হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। যার দ্বারা বীজের আমদানি নির্ভরতা বিলুপ্ত করা সম্ভব। সরকারের উচিত হবে- অবিলম্বে দেশের উদ্ভাবিত বীজসমূহ প্রান্তিক পর্যায়ে সম্প্রসারিত করা এবং বাজেট বরাদ্দ করে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও সমৃদ্ধ বীজভান্ডার গড়ে তোলা ও সংরক্ষন করা।

বিভাগ:

যথাযথ সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে বছরে ৫৫ লাখ মেট্রিক টন সবজি উৎপাদন সম্ভব। সবজির মান উন্নয়ন ও রফতানীতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করলে আয় হবে লাখো কোটি টাকারও উপরে।সরকার ইচ্ছে করলে এক সবজি খাত দিয়েই দেশের অর্থনীতির চাকা পুরোদমে সচল করতে পারে।

বিভাগ:

মরণঘাতী ও দেশধ্বংসী জিএমও ফুডের গোল্ডেন রাইস বাংলাদেশে বিস্তারের ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এতে করে দেশীয় কৃষি ধ্বংস হবে ও পরাধীন হবে কৃষকসমাজ; জিএমও ফুডের বিষাক্ততায় বিষাক্ত হয়ে জাতি হবে বিকলাঙ্গ। সরকারের উচিত- অবিলম্বে জিএমও ফুডের প্রবেশ বাংলাদেশে নিষিদ্ধ করা। আর জনগণের উচিৎ- এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে রুখে দেয়া।

বিভাগ:

‘ঋণ করে ঘি খাচ্ছিনা’ বললেও বাস্তবে মহা ঋণের ফাঁদে পড়তে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সরকারের মাথাব্যাথা নেই, জনগণেরও খোঁজ খবর নেই। এখনই সতর্ক না হলে শ্রীলঙ্কার মতোই অনেক কিছু হারাতে হতে পারে বাংলাদেশকে।

বিভাগ:

দেশে শিক্ষা তথা উচ্চ শিক্ষার একদিকে মান কমছে অপরদিকে বাণিজ্য বাড়ছে। স্বাধীনতার পরে এরকম নিম্নমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা ও ষড়যন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রীর নজীর নেই। গভীর ষড়যন্ত্র করে শিক্ষাখাতে জাতিকে ৫০ বছর পিছিয়ে দেয়া হয়েছে। ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানদের শিক্ষাখাতের ষড়যন্ত্রের ক্ষত পূরণ করার জন্য সচেতন হয়ে সক্রিয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

বিভাগ:

আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে সিকিমে অবৈধ বাঁধ নির্মাণ ও পশ্চিমবঙ্গে অবৈধ সেচ প্রকল্প চালু করে বাংলাদেশকে তিস্তার পানি থেকে বঞ্চিত করছে ভারত। হুমকির মুখে পড়েছে তিস্তা নির্ভর কৃষি ব্যবস্থা। সরকারের উচিত- নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বর্জন করে ভারতের এই পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর নীতি প্রয়োগ করা।

বিভাগ:

মরণঘাতী ও দেশধ্বংসী জিএমও ফুডের গোল্ডেন রাইস বাংলাদেশে বিস্তারের ভয়াবহ ষড়যন্ত্র চলছে। এতে করে দেশীয় কৃষি ধ্বংস হবে ও পরাধীন হবে কৃষকসমাজ; জিএমও ফুডের বিষাক্ততায় বিষাক্ত হয়ে জাতি হবে বিকলাঙ্গ। সরকারের উচিত- গোল্ডেন রাইসের অনুমোদন তো নয়ই বরং তা এদেশে নিষিদ্ধ করা। আর জনগণের উচিৎ- এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করে রুখে দেয়া।

বিভাগ:

এখনো সামরিক শক্তিতে শীর্ষে মুসলিম দেশগুলো! কিন্তু তার প্রভাব এবং প্রয়োগ কোথায়?

বিভাগ:

‘রহমতুল্লিল আলামীন’ লক্বব মুবারক সম্পর্কে কুফরীর অপবাদ দিয়ে চরম জাহিল, গণ্ড মূর্খ, রাজাকার জামাতীদের কিনা গোলাম ও দালাল, ভন্ড, প্রতারক এনায়েতুল্লাহ ওরফে লা’নাতুল্লাহ নিজেকেই কাফির হিসেবে সাব্যস্ত করলো- কোনো মুসলমান নামধারী ব্যক্তি কুফরী করলে, তাকে মুরতাদ বলা হয়। তিন দিনের মধ্যে তওবা না করলে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে রাজাকার জামাতীদের দালাল সমস্ত মুরতাদের সম্মানিত শর‘য়ী শাস্তি কার্যকর করা-১

বিভাগ:

এমপিদের বর্তমান দুর্নীতিসহ সাবেক এমপিদের অতীত দুর্নীতির ভয়াবহ ক্ষতিগ্রস্থতার বিচার কবে হবে? কীভাবে হবে? জনগণ সচেতনই বা কবে হবে? বিচারই বা কবে চাবে? তাদের নামে মিথ্যার সংযুক্তি হতে কবে মুক্তি পাবে?

বিভাগ:

খাদ্যের সব খাতে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও ভোগ্যপণ্যের দাম ৭০ শতাংশ বেশি। ভোগ্যপণ্যের বাজার জিম্মি হয়ে আছে গুটিকয়েক মহলের হাতে। দেশের ২১ কোটি মানুষ ভোগ্যপণ্যের অতিমূল্যে মহাশোষণের শিকার। মাথাপিছু আয় তথাকথিত বাড়লেও ক্রয়ক্ষমতা ক্রমশ কমছে জনগনের। জনগণকে সুফল না দিয়ে উন্নয়নের প্রচারণা মহাপ্রতারণা।

বিভাগ:

ভারতীয় জুয়ার আসর আইপিএল জুয়ায় শিশু কিশোর থেকে শুরু করে ভিক্ষুক-দিনমজুর পর্যন্ত বুদ হচ্ছে। দেশের শত শত কোটি টাকা পাচার হচ্ছে বিদেশে। ভারতীয় জুয়াড়ীদের কিছু ডিলার বাংলাদেশে এই জুয়ার বিস্তৃতি ঘটাচ্ছে। সরকারের উচিত- এই জুয়ার বিরুদ্ধে শক্ত আইন প্রণয়ন করে হারাম ও আত্মঘাতী সংস্কৃতি জুয়ার মূল্যোৎপাটন করা।

বিভাগ:

গত ছয় বছরে মুল এডিপির আকার বেড়েছে ২১৪ শতাংশ, চলতি বছরেও বাড়ছে এডিপির আকার। বিপরীতে দেশের জনগনের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের কোন পরিকল্প নাই নেই। বস্তুবাদী উন্নয়ন কাঠামোর কারণে পকেট ভরছে গুটিকয়েক দুর্নীতিবাজ-লোপাটকারীদের। দেশের মানবসম্পদের উন্নয়ন না করে বস্তুগত উন্নয়ন করা প্রতারণা মাত্র।

বিভাগ:

ভারত থেকে আসা নিম্নমানের বীজে হুমকিতে দেশের কৃষিব্যবস্থা। নিম্নমানের বীজে ফলন বিপর্যয়ের পাশাপাশি ছড়াচ্ছে নব্য নানা ফসলী রোগ। ভারতীয় নিম্নমানের বীজ আমদানি নিষিদ্ধ না করা হলে ধ্বংস হবে কৃষি ও কৃষক।

বিভাগ:

পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তার ক্ষতিকে সরকার পাত্তাই দিচ্ছেনা। সারাবিশ্ব যেখানে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বর্জন করছে সরকার সেখানে পারমাণবিক যুগে যাওয়ার কথা বলছে। ফলে দ্বিতীয় ফুকুশিমার ঝুঁকিতে বাংলাদেশ। সরকার নীরব থাকলে জনগণকেই সোচ্চার হতে হবে।

বিভাগ:

‘রহমতুল্লিল আলামীন’ লক্বব মুবারক সম্পর্কে কুফরীর অপবাদ দিয়ে চরম জাহিল, গণ্ডমূর্খ, রাজাকার জামাতীদের কিনা গোলাম ও দালাল, ভন্ড, প্রতারক এনায়েতুল্লাহ ওরফে লা’নাতুল্লাহ নিজেকেই কাফির হিসেবে সাব্যস্ত করলো- কোনো মুসলমান নামধারী ব্যক্তি কুফরী করলে, তাকে মুরতাদ বলা হয়। তিন দিনের মধ্যে তওবা না করলে, সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। রাষ্ট্রদ্বীন ইসলামের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে রাজাকার জামাতীদের দালাল সমস্ত মুরতাদের সম্মানিত শর‘য়ী শাস্তি কার্যকর করা-২

বিভাগ:

চাঁদ দেখার আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করেই ইয়াহুদী বংশবদ সউদী ওহাবী সরকার চাঁদের তারিখ হেরফের করে যাচ্ছে, তাই চাঁদ তালাশ করতে সরকারের আধুনিক যন্ত্র কেনার সিদ্ধান্ত : একটি ধোঁকাবাজী বৈ কিছুই নয়

বিভাগ:

চাঁদ দেখতে আধুনিক যন্ত্র কিনবে সরকার একটি লোক দেখানো বাগাড়ম্বরপূর্ণ সিদ্ধান্ত

বিভাগ:

‘ছহিবে কুন ফাইয়াকূন’ লক্বব মুবারক সম্পর্কে এক চরম জাহিল, গণ্ড মূর্খ, মিথ্যাবাদী, উলামায়ে সূ’, ধোঁকাবাজ এবং প্রতারকের জিহালতী, মূর্খতা, মিথ্যাচার, ধোঁকা, প্রতারণা ও অপব্যাখ্যার দলীলভিত্তিক দাঁতভাঙ্গা জবাব-১

বিভাগ:

সামরিক খাতে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।  দেশীয় সক্ষমতায় দেশেই তৈরী হচ্ছে উন্নত অস্ত্র ও যুদ্ধ জাহাজ; বাড়ছে অস্ত্র উৎপাদন। উপযুক্ত সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ হতে পারে বিশ্বের শীর্ষ অস্ত্র রফতানিকারক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।

বিভাগ:

বিশ্বের প্রায় দেশেই নরমাল ডেলিভারিতে উৎসাহিত করা হলেও বাংলাদেশে বাড়ছে সিজারিয়ান পদ্ধতি। কমে যাচ্ছে দেশের মায়েদের সন্তান জন্মদানের সক্ষমতা; সিজার ব্যবসার মাধ্যমে মুনাফা লুটে ফুলে ফেঁপে উঠছে একটি মহল। সরকার এখনই সচেতন না হলে অদূর ভবিষ্যতে দেশে কর্মক্ষম  মানুষের যোগান শূন্যের কোঠায় নেমে আসবে।

বিভাগ:

রাজধানীর বায়ুতে বাড়ছে সিসা ও নিকেল। বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে ২৯ হাজার কোটির প্রস্তাব করা হলেও রাজধানীবাসী দৈহিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে মহাক্ষতিকর বায়ু দূষণ রোধে সরকারের ভ্রুক্ষেপ নেই। রাজধানীর জনজট স্থানান্তর বা রাজধানীর বিকেন্দ্রীকরণ করলেই কেবল দূষণমুক্ত নিরাপদ রাজধানী নিশ্চিত হবে।

বিভাগ:

৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলামবিমুখ মিডিয়া কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য নয় বাংলাদেশে মিডিয়াগুলো ইহুদীদের অদৃশ্য ইশারায় দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে বাংলাদেশের মুসলমানদের উচিত- দেশের সব মিডিয়া বর্জন করে আলাদাভাবে সম্মানিত ইসলামী মিডিয়া গঠন করা

বিভাগ:

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রতি যত্ন শীল না হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিপন্ন বলে আওয়াজ উঠবে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার দোহাই দানকারীরা সুযোগ নিবে। ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরোধিতা করে কোনো মঞ্চ বা রাষ্ট্রযন্ত্র টিকে থাকতে পারবে না।

বিভাগ:

যেদেশে জনগণকে সব ক্ষমতার উৎস ধরা হয়, সেদেশের জনগণ থেকে ভেজালশূন্যতা আশা করা যায় না। সেদেশে সর্বত্রই ভেজাল, এমনকি মশলাতেও ভেজাল পাওয়া যাবে- এটাই স্বাভাবিক। গণতান্ত্রিক আইন দ্বারা ভেজাল রোধ করা সম্ভব নয়।

বিভাগ:

পশ্চিমাদের ঘৃণ্য জুয়ার সংস্কৃতি ঢোকানো হচ্ছে বাংলাদেশে। খোদ রাজধানীতেই পরিচালিত হচ্ছে শতাধিক ক্যাসিনো। দেশের শত শত কোটি টাকা পাচার হচ্ছে বিদেশে। সরকারের উচিত জুয়ার বিরুদ্ধে শক্ত আইন প্রণয়ন করে দেশে ক্যাসিনো ব্যবসার মূল্যোৎপাটন করা।