অতি সাম্প্রতি পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত আওয়ামী লীগের দ্বীন ইসলামপছন্দ প্রচারণা। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পক্ষে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার চেতনা। ‘আওয়ামী কর্মীরাই বেশি মুসুল্লী, আওয়ামী লীগই পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার ও প্রসারে সচেষ্ট, আওয়ামী লীগই যুগে যুগে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সেবা করেছে’- প্রধানমন্ত্রীর এসব ঘোষণা; প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রশংসা’এবং ‘সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অবমাননা বরদাশতের বাইরে’- প্রধামন্ত্রীর এ দৃঢ় অভিব্যক্তির পাশাপশি আওয়ামী মন্ত্রী এমপি বিবৃত ‘আওয়ামী লীগ পবিত্র দ্বীন ইসলামবান্ধব’- ইত্যাকার সংবাদ কথকতা। (১)

সংখ্যা: ২৪৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

আওয়ামী লীগ ও লতিফ কাজ্জাবীকে চিঠি দিচ্ছে ইসি:

পবিত্র দ্বীন ইসলাম নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে মন্ত্রিত্ব ও দল থেকে বহিষ্কৃত লতিফ কাজ্জাবীকে শেষ পর্যন্ত সংসদ সদস্য পদও হারাতে হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্টদের দেয়া বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এটা স্পষ্ট হচ্ছে।

‘আওয়ামী লীগ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মর্যাদা রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ’:

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, “শেখ হাসিনা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে দেশ পরিচালনায় দায়িত্ব লাভের পর থেকে ধর্মীয় মূল্যবোধ ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগ সকল ধর্মের স্বাধীনতা যেমন বিশ্বাস করে, ঠিক তেমনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও আলেম-ওলামাদের মান-মর্যাদা রক্ষায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”

গত ১৫ অক্টোবর-২০১৪ ইয়ামুল আরবিয়া বা বুধবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

হাছান মাহমুদ বলেন, “স্বাধীনতা লাভের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। জাতীয় পর্যায়ে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পালন এবং উনার উপলক্ষে ছুটিসহ পবিত্র শবে ক্বদর, পবিত্র শবে বরাত উনাদের উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণা, বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী কূটনৈতিক তৎপরতায় বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর স্বল্পতম সময়ে ইসলামী ঐক্য সংস্থা’র (ওআইসি) সদস্যপদ লাভ, সম্মেলনে যোগদান ও মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়।”

তিনি বলেন, “বঙ্গবন্ধুই প্রথম রাশিয়াতে মুসলমান পাঠিয়েছিলেন। পবিত্র হজ্জ পালনে বঙ্গবন্ধুই প্রথম সরকারি অনুদানের ব্যবস্থা নিয়েছিলেন। মসজিদ সম্প্রসারণ ও ইসলামিক অনুষ্ঠানের জন্য জমি বরাদ্দ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন সরকার মাদরাসা বোর্ড গঠন ও আইন করে মদ, জুয়া, লটারি, হাউজি, ঘোড়দৌঁড় প্রভৃতি পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিকতা বিরোধী অসামাজিক কার্যকলাপ নিষিদ্ধ এবং শাস্তির বিধান করেছিলেন।” (সূত্র: http:/ww/w.natunbarta.com)

ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত সহ্য করা হবে না -প্রধানমন্ত্রী:

২০১৩ সালের মার্চ মাসে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের মুলতুবি সভার শুরুতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত হানা কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। যারাই ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।” তিনি আরো বলেন, “ফেসবুক, ব্লগ, টুইটসহ যেসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানা হচ্ছে সেগুলো চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিচ্ছে। এটা সরকারের দায়িত্ব এজন্য কোনো দল বা গোষ্ঠীকে আন্দোলন সংগ্রাম করা ও কর্মসূচি দেয়ার প্রয়োজন নেই। একজন মুসলমান হিসেবে এটা আমি উপলব্ধি করতে পারি।” (সূত্র : কালেরকণ্ঠ)

লতিফ গর্হিত কাজ করেছে -প্রধানমন্ত্রী:

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আমাদের একজন মন্ত্রী (মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবী), এখনতো সে প্রাক্তন মন্ত্রী; যেভাবে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করেছে, এ ধরনের কটূক্তি মেনে নেয়া সম্ভব নয়। আমি জানি না সে কেন এ কথা বলেছে। তবে সে যেটা বলেছে সেটা গর্হিত অপরাধ।”

১২ অক্টোবর (২০১৪) আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন। লতিফ কাজ্জাবীর বিরুদ্ধে দলীয় ব্যবস্থা নেয়ার মূল এজেন্ডা নিয়েই গণভবনে সন্ধ্যায় এ বৈঠক শুরু হয়।

মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবী এমন সময় এ মন্তব্য করে যখন রাষ্ট্রপতি, সেনাপ্রধান, ক্যাবিনেট সেক্রেটারিসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা পবিত্র হজ্জ পালনে পবিত্র মক্কা শরীফে ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দলের কেউ এমন মানসিকতা পোষণ করুক তা আমরা চাই না। আওয়ামী লীগের লোকজনই বেশি ধর্ম-কর্ম পালন করে।”

শেখ হাসিনা বলেন, “সে যখন এ ধরনের মন্তব্য করেছে তখন আমি দেশের বাইরে ছিলাম। আমার নির্দেশে অপসারণের ফাইল তৈরি করা ছিল। কালকে (১১ অক্টোবর-২০১৪) বসে সই করেছি। আজ (১২ অক্টোবর-২০১৪) গিয়েছিলাম প্রেসিডেন্টের কাছে। সেখানে প্রেসিডেন্টের সইয়ের পর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।” (সূত্র: নতুন সময়.কম)

আ’লীগের লোকজনই বেশি ধার্মিক -শেখ হাসিনা:

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ও পবিত্র হজ্জ সম্পর্কে অবমাননাকর বক্তব্য দেয়ার কারণে মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীর অব্যাহতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘মুরতাদ লতিফ কাজ্জাবীর বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়। আমাদের দলের কেউ এমন মানসিকতা পোষণ করুক তা আমরা চাই না। আওয়ামী লীগের লোকজনই বেশি ধর্ম-কর্ম পালন করে।’

শেখ হাসিনা বলেন, মুরতাদ লতিফ গর্হিত কাজ করেছে। তার বক্তব্যে মুসলমানেরা মনে আঘাত পেয়েছেন। এটা গ্রহণযোগ্য নয়। এজন্য তাকে মন্ত্রিসভা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।’ (সূত্র: বাংলা মেইল ২৪.কম)

সম্মানিত দ্বীন ইসলাম প্রচারে শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষরা এদেশে এসেছিল:

আরব দেশে থেকে শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম প্রচার করার জন্য বাংলাদেশে এসেছিল বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। ১৩ অক্টোবর (২০১৪) দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচার বীর উত্তম খাজা নিজামুদ্দিন মিলনায়তনে স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ তথ্য তুলে ধরেন।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষরা ধর্মপ্রাণ মুসলমান ছিলেন। তিনিও ধর্মপ্রাণ মুসলমান। কেউ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে কথা বললে তার বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে কুণ্ঠাবোধ করেন না তিনি। তার দল সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মান মর্যাদা ঠিক রাখতেও বদ্ধপরিকর। (সূত্র: হ্যালো টুডে.কম)

বঙ্গবন্ধু মদ-জুয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন:

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার প্রচারে সচেষ্ট ছিলেন। তার আমলেই এদেশে ইসলামিক ফাউন্ডেশন চালু করা হয়, ওআইসি’র সদস্যপদ লাভ করে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ যাতে সঠিকভাবে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বুঝতে পারে সেজন্য আওয়ামী লীগ সবসময় চেষ্টা করে যাচ্ছে। (সূত্র : নিউজসেভের ২৪. কম)

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে কেউ কটূক্তি করুন এটা আমরা কখনোই বরদাশত করবো না -শেখ হাসিনা:

১৬ আগস্ট (২০১৪) রাজধানীর আশকোনায় হজ্জক্যাম্পে পবিত্র হজ্জ কাফেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, “ইতোমধ্যে শুনেছি- নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে নিয়ে একটি ফিল্ম তৈরি করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই।”

হজ্জক্যাম্পের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জীবনী মুবারক নিয়ে কেউ কোনো রকম বদনাম করুক- সেটা কখনোই কোনো মুসলমান বরদাশত করতে পারে না। এটা আমরা কখনো বরদাশত করব না। কাজেই এটা বন্ধ করতে হবে।” (সূত্র: বিডি টুডে নিউজ. কম)

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্রতা রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন -জনগণের প্রতি প্রধানমন্ত্রী:

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পবিত্রতা রক্ষায় এবং এর মূল বার্তা ও শিক্ষা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’।

গত ৪ অক্টোবর রাতে গণভবনে বাংলাদেশ জামায়াতুল মোদারেসিন এর প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কথা বলেন।

সুদখোর ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই -শেখ হাসিনা:

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সুদখোর, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আর সুদখোরদের দিয়ে দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করা যায় না; বরং দারিদ্র্যকে লালন-পালন করা যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে উজ্জীবিত সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহের জোট বাঙালি সংস্কৃতি মঞ্চের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন। (সূত্র: বিডিনিউজ. ওয়ার্ডপ্রেস. কম)

সুন্দরী নারীদের বিলবোর্ড দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ -যোগাযোগমন্ত্রী:

ডিজিটাল বিলর্বোডের কারণে অনেক সময় চালকদের দৃষ্টিভ্রম হয় দাবি করে যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, “বিভিন্ন পণ্যের বিলবোর্ডে সুন্দরী নারীদের ছবি দেয়া হচ্ছে। তারাও (গাড়িচালক) তো মানুষ। রাস্তা দিয়ে চলার সময় চালকদের সেদিকে নজর যাচ্ছে। ফলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে।”

রাজধানীর মহাখালীর বাস টার্মিনালে আয়োজিত এক সেমিনার ও প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন। (সূত্র: নতুন বার্তা. কম)

পবিত্র দ্বীন ইসলামই নারীর অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে -প্রধানমন্ত্রী:

পবিত্র দ্বীন ইসলামই নারীর অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উম্মুল মু’মিনীন হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম তিনি প্রথম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে গ্রহণ করে নারীর অধিকারের পথ সুগম করে দিয়েছেন।

৮ মার্চ সকালে বঙ্গবন্ধু সম্মেলন কেন্দ্রের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। (সূত্র: দেশের বার্তা. কম)

-আল্লামা মুহম্মদ আরিফুর রহমান

 

 

 

 

 

 

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬০

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-৯

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-২৮

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৯ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

 মতিভ্রমদুষ্ট মুক্তিযোদ্ধা রাজাকার হতে পারে; কিন্তু রাজাকার কখনও মুক্তিযোদ্ধা হতে পারে না।  যেমনটি ইসলামের ইতিহাসে পরবর্তিতে অনেকেই ছাহাবী হয়েছেন।  অনেকে অনেক জিহাদও করেছেন। কিন্তু বদরী ছাহাবী তিনশ’ তের জনই।  ক্বিয়ামত পর্যন্ত আর কেউ বদরী ছাহাবী হতে পারবে না। সে মর্যাদা পাবে না।  অপরদিকে স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরা স্বাধীনতার সুফল পেতে পারে না।  স্বাধীন বাংলাদেশে কোনো স্থানে তারা সমাবেশের অনুমতি পেতে পারে না।  মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করে মুক্তিযোদ্ধা সংশ্লিষ্ট কোন অনুষ্ঠান করা, ইসলামের     দৃষ্টিতে বড় ধরনের প্রতারণা, মিথ্যা ও মহা বেঈমানী ও চরম মুনাফিকী।  মুক্তিযোদ্ধার নামে কোনো অনুষ্ঠান করতে চাইলে জামাতীদের আগে প্রকাশ্যে     তওবা করতে হবে।  তার আগ পর্যন্ত রাজাকার জামাতীদের কোনো ধরনের সমাবেশ করার অনুমতি       দেয়া সরকারের উচিত নয়। মুক্তিযোদ্ধা কেনার হাটের অনুমতি দেয়া উচিত নয়।  মুক্তিযোদ্ধা কেনার প্রক্রিয়াও বরদাশত করা উচিত নয়। কারণ তা সংবিধানে     সম্মত নয় এবং ইসলাম সঙ্গত তো নয় আদৌ।