সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম উনার পৃথিবীর ইতিহাসে নযীরবিহীন এক অনন্য বেমেছাল অভুতপূর্ব চির বিস্ময়কর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাজদীদ মুবারক

সংখ্যা: ২৭০তম সংখ্যা | বিভাগ:

যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَلَلْاٰخِرَةُ خَيْرٌ لَّكَ مِنَ الْاُوْلـٰى

অর্থ: “(আমার মাহবূব হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আপনার পরকাল ইহকাল অপেক্ষা উত্তম।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা দ্বুহা শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)

এ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার আরো একখানা বিশেষ অর্থ মুবারক হচ্ছেন, “নিশ্চয়ই আপনার সম্মানিত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক প্রথম যামানা অপেক্ষা আখিরী যামানায় বা শেষ যামানায় আরো উত্তমভাবে প্রকাশ পাবেন।” সুবহানাল্লাহ!

বর্তমানে এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবতা পরিপূর্ণভাবে ফুটে উঠেছেন। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একক ও অদ্বিতীয় হাক্বীক্বী ক্বায়িম মাক্বাম হচ্ছেন আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! তিনি যেরূপ সর্বোত্তমভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক প্রকাশ করে যাচ্ছেন, পৃথিবীর ইতিহাসে আর কেউ কখনও এরূপ সর্বোত্তমভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক প্রকাশ করেননি। সুবহানাল্লাহ! মূলত, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল হাক্বীক্বী সম্মানিত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক প্রকাশে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহহার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সর্বোত্তম মহাসম্মানিত এলাহী হাদিয়া মুবারক। সুবহানাল্লাহ!

যিনি খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ.

অর্থ: “আর (আমার মাহবূব হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার সম্মানিত যিকির মুবারক, সম্মানিত আলোচনা মুবারক, শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক বুলন্দ থেকে বুলন্দতর করেছি।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলাম নাশ্রহ্ শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৪)

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া যত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক রয়েছেন, সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!

মহান আল্লাহ পাক তিনি خَالِقٌমহান আল্লাহ পাক তিনি ‘খালিক্ব’ (সৃষ্টিকর্তা) হিসেবে আহাদ তথা একক। আর যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি خَالِقٌ ‘খালিক্ব’ (সৃষ্টিকর্তা) নন হিসেবে একক অর্থাৎمَـخْلُوْقٌ    ‘মাখলূক্ব’ (সৃষ্টি) হিসেবে আহাদ তথা একক। সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন  اَحَدٌ ‘আহাদ’ আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন اَحْمَدُ ‘আহমদ’। এই সম্মানিত ও পবিত্র اَحْمَدُ ‘আহমদ’ লফ্য বা শব্দ মুবারক উনার মধ্যে ‘মীম’ হচ্ছেন মাখলূকাতের পর্দা (আবরণ)। অন্যথায় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও হচ্ছেন اَحَدٌ ‘আহাদ’ তথা একক। সুবহানাল্লাহ!

এ কারণে যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

لَا تَـجْعَلُوْا دُعَآءَ الرَّسُوْلِ بَيْنَكُمْ كَدُعَآءِ بَعْضِكُمْ بَعْضًا

অর্থ: “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করে থাকো, সেভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ্বাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্বোধন মুবারক করোনা।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা নূর শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৩)

তাই আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম তিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦াতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে ইতিহাসে নযীর বিহীন এক অনন্য বেমেছাল অভুতপূর্ব চির বিস্ময়কর মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাজদীদ মুবারক প্রকাশ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

পরবর্তী পৃষ্ঠায় সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সম্মানিত সম্বোধন মুবারক করার বিষয়ে কতিপয় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লফ্য বা পরিভাষা মুবারক উল্লেখ করা হলো-

 

 

ক্রমিক নং পূর্বে যা বলা হতো বর্তমানে যা বলতে হবে –  (আরবী) বাংলা উচ্চারণ
1 রবী‘উল আউওয়াল শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ\

سَيِّدُ سَيِّدِ الشُّهُوْرِ الْاَعْظَمِ

সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূর/ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম
2 ইছনাইনিল ‘আযীম শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَيَّامِ  
3 ছানী ‘আশার অর্থাৎ ১২ই শরীফ سَيِّدُ سَيِّدِ الْاَعْدَادِ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম
4 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র প্রাণ মুবারক نُوْرُ الْاَمْرِ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ
5 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিসম মুবারক نُوْرُ الْـمُجَسَّمِ  
6 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অঙ্গ-প্রতঙ্গ মুবারক نُوْرُ الرِّسَالَةِ নূরুল আম্র
7 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মাথা মুবারক نُوْرُ الْـهُدٰى নূরুল মুজাসসাম
8 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চুল মুবারক نُوْرُ الْفَتْحِ নূরুর রিসালাহ্
9 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কপাল মুবারক نُوْرُ الْـمَلَاحَةِ নূরুল হুদা
10 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ভ্রু মুবারক نُوْرُ التَّنْوِيْرِ নূরুল ফাত্হ
11 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চক্ষু মুবারক نُوْرُ الْـمُنَوَّرِ\نُوْرُ الْـمُنَوِّرِ নূরুল মালাহাহ্
12 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র অশ্রু মুবারক نُوْرُ الْـمَحَبَّةِ নূরুত তানউইর
13 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কান মুবারক نُوْرُ الْـحَيَاءِ নূরুল মুনাওওয়ার/ নূরুল মুনাওওইর
14 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নাক মুবারক نُوْرٌ عَلـٰى نُوْرٍ ‎ নূরুল মুহব্বত
15 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র  গাল মুবারক نُوْرُ الْاَنْوَارِ নূরুল হায়া’
16 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দাঁত মুবারক نُوْرُ اللهِ নূরুন ‘আলা নূর
17 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র যবান মুবারক نُوْرُ السَّلَامِ নূরুল আনওয়ার
18 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাবাস্সুম মুবারক (মুচকি হাসি মুবারক) نُوْرُ التَّقْرِيْرِ নূরুল্লাহ্
19 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাবাস্সুম মুবারক থেকে একটু বেশি نُوْرُ الشَّهَادَةِ নূরুস সালাম
20 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র থুথু মুবারক نُوْرُ الْبَركَةِ নূরুত তাক্বরীর
21 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফুঁ মুবারক نُوْرُ الصَّحَّةِ নূরুশ শাহাদাত
22 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঠোঁট মুবারক نُوْرُ الْـحَمْرَاءِ নূরুল বারাকাত
23 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র দাড়ি মুবারক نُوْرُ النِّعْمَةِ ‎ নূরুছ ছহ্হাহ্
24 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র জিস্ম মুবারক উনার পশম মুবারক نُوْرُ الصَّفَاءِ নূরুল হাম্রা’
25 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র চেহারা মুবারক نُوْرُ الرَّحْـمَةِ নূরুন নি‘য়ামাহ
26 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র গলা মুবারক نُوْرُ النَّزَاهَةِ নূরুছ ছফা’
27 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘাড় মুবারক نُوْرُ النُّبُوَّةِ নূরুর রহ্মাত
28 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পেট মুবারক نُوْرُ الْوَرَعِ নূরুন নাযাহাহ্
29 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পিঠ মুবারক نُوْرُ الْاَطْهَرِ নূরুন নুবুওওয়াহ্
30 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সীনা মুবারক نُوْرُ الْعِلْمِ নূরুল ওয়ারা’
31 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কোল মুবারক نُوْرُالْاَزْهَرِ নূরুল আত্বহার
32 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রক্ত মুবারক نُوْرُ النَّجَاةِ নূরুল ইল্ম
33 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ছোট ইস্তিঞ্জা মুবারক نُوْرُ الشِّفَاءِ নূরুল আযহার
34 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বড় ইস্তিঞ্জা মুবারক نُوْرُ الْغَيْبِ নূরুন নাজাত
35 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাত মুবারক نُوْرُ الْـمَغْفِرَةِ নূরুশ শিফা’
36 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র আঙ্গুল মুবারক نُوْرُ الشَّقِّ নূরুল গইব
37 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ঘাম মুবারক نُوْرُ الطِّيْبِ নূরুল মাগফিরহ্
38 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নখ মুবারক نُوْرُ اللِّبَاسِ নূরুশ শক্ব
39 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র পা মুবারক نُوْرُ الدَّرَجَةِ নূরুত ত্বীব
40 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র না’লাইন শরীফ نُوْرُ الْفَخْرِ নূরুল লিবাস
41 স্পর্শকৃত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ধুলা-বালি মুবারক نُوْرُ الشَّرَافَةِ নূরুদ দারাজাহ্
42 মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র লিবাস মুবারক نُوْرُ التَّقْوٰى নূরুল ফখ্র

 

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম