কী ব্রিটেন? কী উগান্ডা? কী কম্বোডিয়া? কী বাংলাদেশ? সবস্থানেই ঘটছে বেপর্দাজনিত ঘোর বিপত্তি। কিন্তু রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশে পর্দার প্রচলনে কিসের এত আপত্তি?

সংখ্যা: ১৯৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

কুরআন শরীফ-এ গোটা মানব জাতিকে শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যে আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তোমরা উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন নাস সালাম উনাদের কাছে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এটা তোমাদের অন্তরের অধিকতর পবিত্রতার কারণ।”

মূলত এ আয়াত শরীফ-এর নুযূল খাছ। কিন্তু হুকুম আম। আমভাবে প্রত্যেক মুসলমানকে পর্দা পালনের আবশ্যকতা এতে বর্ণিত হয়েছে এবং বেপর্দা হলে তাতে অন্তরের রোগ বাড়বে সেটা স্পষ্ট করে বলা হয়েছে।

আর সারা বিশ্বের ঘটনা প্রবাহে যুগ যুগ ধরে তাই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। যা বিধর্মীরাও অবগত। বেপর্দার কারণে তাদের সামাজিক অবস্থাও বিপর্যস্থ। কিন্তু তাদের গণমাধ্যমগুলো খুব কমই তা প্রকাশ করে। প্রসঙ্গত নিম্নে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলো:

ব্রিটেনে কর্মজীবী নারীদের

মিনিস্কার্ট পরা নিষিদ্ধ

গত ১লা আগস্ট থেকে ব্রিটেনে অফিসে কর্মরত মেয়েদের মিনিস্কার্ট পরে কাজে আসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশেষ করে যাদেরকে সরাসরি কাস্টমারদের সাথে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ করতে হয় তাদেরকে শিশু ও পরিবারের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের স্বার্থে শালীন পোশাক পরতে হবে। ডেইলি মেইলে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাউদাম্পটন সিটি কাউন্সিলের শিশু সেবা দপ্তরে কর্মরত প্রায় ৪শ স্টাফকে অফিসিয়াল ড্রেস সম্পর্কিত একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, যেহেতু তারা বাচ্চাদের নিয়ে কাজ করেন সেহেতু কাজের ধরন ও ক্ষেত্রের কথা বিবেচনা করে তাদের শালীন পোশাক পরিধান করা উচিত। কাউন্সিলের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা স্মারকলিপিতে বলেন, যেসব মেয়েরা মিনিস্কার্ট পরে অফিসে আসবেন তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হবে। পুরুষদের ড্রেস কোড বলা হয়েছে- কলার বিশিষ্ট পোলো শার্ট ও সুতি পাজামা। মেয়েরাও পাজামা বা সাধারণ যে কোন পোশাক পরতে পারবে তবে তা অবশ্যই গ্রহণযোগ্য সাইজের হতে হবে। কিন্তু মিনি স্কার্ট কোনক্রমেই গ্রহণযোগ্য হবে না বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।

বলাবাহুল্য, ব্রিটেনের অফিসিয়াল অর্ডারটি অফিসিয়ালভাবে কৌশল খাটিয়ে করা হলেও আসলে মিনি স্কার্ট বা বেপর্দাও অশালীন পোশাকের জন্য যে বিপত্তি ঘটে সে বিষয়টি এমনিতেই সবাই অনুধাবন করতে পারছেন।

উল্লেখ্য,  এক জরীপে দেখা গেছে, প্রতি ৪ বৃটিশ নারীর একজন তার পুরুষ সঙ্গীর দ্বারা শারিরীক নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বৃটেনে প্রতি সপ্তাহে ২ জন নারী খুন হচ্ছে এবং শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে খুনের সময় হতভাগ্য নারীর শিশুসন্তান খুনের ঘটনা প্রত্যক্ষ করছে। ইংল্যান্ডের লাইচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত এক জরীপে দেখা গেছে, প্রতি ৫ বৃটিশ নারীর একজন জীবনের কোন না কোন সময়ে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে।

বলাবাহুল্য মিনিস্কার্ট তথা বেপর্দা পোশাক পুরুষকে উত্তেজিত করে। যা যৌন কেলেঙ্কারী ঘটাতে উত্তেজিত করে।

বলাবাহুল্য, নারী-পুরুষের সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ পাক। তিনিই তাদের প্রকৃতি তৈরিকারী। তাই মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ করেন, “হে রসূল! (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আপনি মু’মিন পুরুষদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানকে হিফাযত করে। এটা তাদের জন্য পবিত্রতার কারণ, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাক তারা যা করে সে সম্পর্কে  খবর রাখেন। এবং আপনি মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারাও যেন তাদের দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানকে হিফাযত করে এবং তাদের সৌন্দর্যকে প্রকাশ না করে। (সূরা নূর/৩০, ৩১)

উল্লেখ্য, অবাধ্য নারীর স্বভাবই যে নিজের সৌন্দর্য প্রকাশ করা তা আল্লাহ পাক তিনি সম্যক অবগত। সেজন্য পনেরশ’ বছর পূর্বেই এ কারণেই গোটা নারী জাতিকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাবে আরো বলেন, “তোমরা গৃহাভ্যন্তরে অবস্থান করবে, মূর্খতা যুগের অনুরূপ নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না।” (সূরা আহযাব: আয়াত শরীফ ৩২-৩৫)

উল্লেখ্য, বেপর্দা হওয়া তথা মূর্খতা যুগের ন্যায় সৌন্দর্য প্রকাশে শুধু ব্রিটিশদেরই বিপত্তি হয়নি। পৃথিবীর সবারই বিপত্তি হচ্ছে। পূর্বেই বলা হয়েছে ইহুদী গণমাধ্যম তার ২/১টি মাত্র প্রকাশ করছে। এ নিয়ে সম্প্রতি উগান্ডায় সংবাদ শিরোনাম হয়েছে-

উগান্ডার মিনি স্কার্ট সমস্যা

মিনি স্কার্ট পরে চলাফেরা করাটা রাস্তায় নগ্ন হয়ে চলাফেরার মতোই। এ কারণে গাড়ি চালকদের মনোযোগ নষ্ট হচ্ছে এবং বিভিন্ন দুর্ঘটনা ঘটছে। তাই উগান্ডার নৈতিকতা বিষয়ক মন্ত্রী দেশে মিনি স্কার্ট পরা নিষিদ্ধ করার পক্ষে।

মন্ত্রী সাবা বুটুরো রাজধানী কাম্পালায় সাংবাদিকদের মিনি স্কার্টের নেতিবাচক দিক তুলে ধরে বলেন, আমাদের জনগণ মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ায় বিভিন্ন দুর্ঘটনার জন্ম দিচ্ছে। রাস্তায় নগ্ন কাউকে দেখলে এমনকি গাড়ি চালানোর সময়ও মানুষ তাদের দিকে মনোযোগী হয়।

মিনি স্কার্ট পরাকে অশোভনীয় গণ্য করে উগান্ডার আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচনার দাবি করেন বুটুরো।

তিনি আরো বলেন, সবাই নগ্ন হয়ে চলাফেরা করায় মা ও মেয়ের মধ্যে তফাৎ বুঝতে পারাটাই দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।

তবে, অনেকে বুটুরোর কথাকে সমর্থন করেছেন। শ্যারন নামের এক মহিলা জানান, শর্ট ড্রেস পরাটা আমি ভালো চোখে দেখি না। নারী হিসেবে আফ্রিকার মর্যাদা ধরে রাখতে আমাদের শ্লীল ড্রেস পরা উচিত।

এ বছরের শুরুতে কাম্পালার মেইকারেরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানটিতে নারীদের ড্রেস কোড প্রবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়।

উল্লেখ্য, মিনিস্কার্ট পড়া তথা নগ্নতা বা বেপর্দা বিরুদ্ধ চেতনা আজ বিস্তার আজ লাভ করেছে। আজ আয়ারল্যান্ডের পাদ্রীদের বিকৃত চরিত্রহীনতার খবর একের পর এক প্রকাশ পাচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক কথা হল যে আয়ারল্যান্ডের বেপর্দা এত বেশি যে সেখানকার মেয়েরা নগ্নই থাকে বলা যায়। আয়ারল্যান্ডে পড়–য়া এক বাংলাদেশী ছাত্র বিষয়টি ইন্টারনেটে প্রকাশ করেছেন এভাবে-

“যেহেতু আমি ট্রিনিটির ছাত্র, তাই আইরিশ মেয়ে দেখার যেটুকু সুযোগ হয় তার প্রায় সবই ট্রিনিটির মেয়ে।

এই ট্রিনিটির মেয়েদের আরেক বিশেষত্ব হচ্ছে তাদের মিনি স্কার্টগুলো, যেগুলোকে মিনি কেন বলা হয় এবং মাইক্রো কেন বলা হয় না, এটা আইরিশ পার্লামেন্টে যদি সাধারন প্রশ্ন হিসেবে উত্থাপিত হয়, তবে আমার মতে সেটা যৌক্তিকই হবে। একটা ছোট্ট উদাহরন দিচ্ছি। স্টুডেন্ট ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ইলেকশনের সময় এক প্রার্থী তার সমর্থকদের জন্য বিশেষ টি-শার্ট বানিয়ে ছিল যেটা পড়ে ছেলে-মেয়েরা রাস্তায় প্রচারনা করছিল। তাদের মাঝে একটা মেয়ে ছিল যে মিনি স্কার্ট (আপাতত, একটু পরে একে মাইক্রো বলে আপনিও স্বীকার করবেন) পরে ছিল। মেয়েটা তার টপস্ এর উপরে টি-শার্টটা পড়লো এবং সাথে সাথে তার মিনি স্কার্টটা গায়েব হয়ে গেল। বুদ্ধিমান পাঠকের সেই মেয়ের মিনি স্কার্টের দৈঘ্য কল্পনা করে নিতে আর অসুবিধা হবার কথা নয়। এতো শুধু এটা বিচ্ছিন্ন উদাহরন। এরকম শতশত উদাহরন প্রতিদিন চোখের সামনে ঘোরাঘোরি করছে। তার উপর সামার আগত। পরওয়ারদিগারই ভালো বলতে পারবেন আদৌ এই বস্তু তাদের শরীরে থাকবে কিনা মে মাসে। (নাঊযুবিল্লাহ)

বলাবাহুল্য, আয়ারল্যান্ডে এরূপ বেপর্দা-বেহায়াপনার জন্যই আজকে তাদের খোদ ধর্মযাজকরাও তার প্রভাব এড়াতে পারছে না। তারা তখন বিকৃত রুচি চরিতার্থ করছে। এতে করে অবশ্য খ্রিস্ট ধর্মের অসারতা ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব ও পর্দার মাহাত্ম্যই প্রমাণিত হচ্ছে এবং যার সমঝদার তারা এর থেকে শিক্ষাও নিচ্ছেন। তারা আগাচ্ছেন পর্দার দিকে। প্রসঙ্গত এক খবরে জানা যায়,

কম্বোডিয়া: ছোট স্কার্ট পরা বিষয়ে প্রচারণা

কম্বোডিয়ায় গত ২৮শে মার্চ প্রায় ১০০ জন শিক্ষক আর ছাত্র একটা র‌্যালি করেছেন ছাত্রীদের ছোট স্কার্ট পরা বন্ধের জন্য। প্রচারণায় আরো লোক হবে আশা করা হয়েছিল যদি নমপেনের রাস্তা দিয়ে মিছিল করার এদের মূল পরিকল্পনা সিটি হল মন্জুর করত। তারপরেও প্রচারণার আয়োজক খেমার শিক্ষক এসোসিয়েশনের পরিচালক সিয়াং বুনহিয়াং উপস্থিত সবাইকে বাহবা জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, ছাত্রী আর তাদের বাবা মার কাছে এই বার্তা পৌঁছাতে সাহায্য করতে যে ছাত্রীদের যেন তারা থামায় ছোট স্কার্ট পরা থেকে। তার মতে খেমার সংস্কৃতি রক্ষায় আর ছাত্রীদের জোরালোভাবে পশ্চিমা সংস্কৃতি গ্রহণে নিরুৎসাহিত করতে এই অনুরোধ অবদান রাখবে।

উল্লেখ্য, এ ধারবাহিকতায় এ প্রশ্ন খুব জোরালোভাবে আরোপিত হয় বাংলাদেশের মুসলমানরা পাশ্চাত্যের অশ্লীল সংস্কৃতি বিরোধী প্রচারণায় ও প্রচেষ্ঠায় কবে নামবে?

অথচ বাংলাদেশে কী আজ পাশ্চাত্য সংস্কৃতির কুপ্রভাব কী কম?

ব্যাপকতা কী কম? ভয়বাহতা কী কম?

বাংলাদেশে আজ বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার বদৌলতে অশ্লীল সিডি, ব্লু ফিল্ম এখন শুধু যুব সমাজের হাতের নাগালে নয় বরং দুধের বাচ্চাদের কাছে এসে গেছে। ইন্টারনেট ও মোবাইলের সহজলভ্যতা জাতিকে যতটা এগিয়ে দিয়েছে আদর্শিকভাবে পিছিয়েছে তার চেয়ে বহু গুণ। বিভিন্ন অশ্লীল নাটক ও সিনেমা উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের হাতে-কলমে অশ্লীলতা শিক্ষা দিচ্ছে। এরাই উৎসাহিত হয়ে উঠছে টিজিং-এ। অবলীলায় তারা জড়িয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন যৌন কেলেঙ্কারীমূলক কাজে। ধর্ষণ, বলৎকার, পরকীয়ার হার অকল্পনীয়ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এইসব উচ্ছৃংখল চরিত্রহীন যুবকদের কাছ থেকে কোন পরিবারের সদস্যরাই নিরাপদ নয়। প্রতিবাদ করলে হয়তো এসিড মারছে অর্থাৎ শারীরিকভাবে আঘাত করছে অথবা হত্যা করছে। মোবাইলে ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে খুব সহজেই তারা ব্লু ফিল্ম ডাউনলোড করতে পারছে এবং সেই শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করার জন্য পাগলপারা হয়ে উঠছে। কোমলমতি মেয়েদেরকে প্রেমের ছলনা দিয়ে বাগে আনছে ও তাদের অজান্তেই তাদেরকে দিয়ে ব্লু ফিল্ম বানিয়ে বাজারে ছাড়ছে। এ নিয়ে দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত-এ লেখালেখি হয়েছে অনেক। কিন্তু সরকারের টনক নড়বে কবে?

-মুহম্মদ আলম মৃধা

মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্র যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক) মহোদয়-এর প্রতি- খোলা চিঠি বিষয়: ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান গ্রহণকারী একমাত্র দরবার শরীফ, মুক্তিযুদ্ধোত্তর সময় থেকেই জামাত-শিবিরের তীব্র বিরোধিতা ও দমনকারী, * গত দু’দশক ধরে জঙ্গি কওমী, ধর্মব্যবসায়ী তথা জামাত-জোটের বিরুদ্ধে দীপ্ত অবস্থান গ্রহণকারী, ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কালো তালিকাভুক্তি করায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বুদ্ধিজীবী মহল, সুশীল সমাজ, ধর্মপ্রাণ মানুষ হতবাক ও বিস্মিত এবং বিশেষভাবে মর্মাহত। * পাশাপাশি সংবাদপত্রে প্রকাশিত ৩৪টি জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নাম না থাকলেও তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। * পক্ষান্তরে বাকি ২২টি জঙ্গি সংগঠনের দীর্ঘদিনের সক্রিয়তা থাকলেও তাদেরকে বাদ দিয়ে গত শুক্রবার মাত্র ১২টি কালো তালিকাভুক্ত করায় সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা রিপোর্ট নিয়ে বিশেষ জোরালো প্রশ্ন উঠেছে। এমনকি ২৬শে এপ্রিল-২০০৯ রোববারের ‘দৈনিক আমাদের সময়’ পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছে যে, ‘বগুড়ার হিযবুল্লাহর নাম নেই কেন?’ অথচ তা একটি চিহ্নিত অস্ত্রধারী সংগঠন। * অপরদিকে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে জঙ্গি বলা হবে ইতিহাসের সবচাইতে নির্মম অপবাদ এবং মহা মিথ্যাচার আর জামাতী-জঙ্গিদের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠস্বরের প্রতি চরম ও গভীর ষড়যন্ত্র। কারণ, তাতে কওমী, জামাতী ও জঙ্গিরা তথা ধর্মব্যবসায়ীরাই মহা উপকৃত ও শক্তিশালী হবে যেহেতু ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর মতো কেউই ওদের হাক্বীক্বত উন্মোচন করতে পারবে না। * উপরোল্লিখিত সঙ্গতকারণে ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে ‘আল বাইয়্যিনাত’কে কথিত কালো তালিকা থেকে বাদ দেয়া প্রসঙ্গে।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬০

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-৯

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-২৮

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৯ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল