আর্কাইভ: ‘সুওয়াল জাওয়াব’ বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব:

বিভাগ:

সুুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল জাওয়াব:

বিভাগ:

সুওয়াল জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ:

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগ

বিভাগ:

সুওয়াল: যামানার তাজদীদী মুখপত্র মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া ছিল না। কিন্তু কয়েকদিন পূর্বে আমাদের এলাকায় এক ওয়াজ মাহফিলে জনৈক বক্তা তার বক্তব্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া না থাকার বিষয়টিকে অস্বীকার করে এবং বলে যে, “ছায়া ছিলনা” সম্পর্কিত বর্ণনাসমূহ নাকি মিথ্যা ও বানোয়াট। নাউযুবিল্লাহ! এখন জানার বিষয় হচ্ছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছায়া না থাকার বিষয়টি যারা অস্বীকার করবে তাদের ব্যাপারে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার কি ফায়ছালা? আর ছায়া ছিল না সংক্রান্ত বর্ণনাসমূহ কোন পর্যায়ের? বিস্তারিতভাবে দলীলসহকার জানিয়ে বাধিত করবেন।

বিভাগ:

সুওয়াল: কামিল শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার নিকট বাইয়াত হওয়াকে কেউ কেউ ফরয বলেন, কেউ কেউ সুন্নত বলেন, আবার অনেককে মুস্তাহাব বলতেও শোনা যায়। প্রকৃতপক্ষে কোনটি সঠিক? দলীল সহকারে জানিয়ে বাধিত করবেন।

বিভাগ:

সুওয়াল: আপনারাই কেবল বলেন যে, ক্বলবী যিকির করা ফরয। এছাড়া কোন ইমাম, খতীব, ওয়ায়িয, মাওলানা, মুফতী, মুহাদ্দিছ, মুফাসসিরে কুরআন তাদের কাউকে তো ক্বলবী যিকির ফরয বলতে শোনা যায় না। যার কারণে তারা নিজেরা যেমন ক্বলবী যিকির করে না তদ্রƒপ তাদের যারা অনুসারী সাধারণ মুসলমান ও মুছল্লীবৃন্দ তারাও ক্বলবী যিকির সম্পর্কে জানে না এবং ক্বলবী যিকির করেও না। এক্ষেত্রে ক্বলবী যিকির যারা করছে না, তাদের আমলের কোন ত্রুটি বা ক্ষতি হবে কিনা? দলীলসহ জানতে ইচ্ছুক।

বিভাগ:

সুওয়াল: উছমান গণী ছালেহী মৌলুভী নামের এক ব্যক্তির বক্তব্য হচ্ছে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কোন দিন সবুজ পাগড়ী পরিধান করেননি এবং সবুজ পাগড়ী সম্পর্কে কোন হাদীছ শরীফও বর্ণিত নেই। উক্ত মৌলভীর বক্তব্য কি সঠিক? দয়া করে জানাবেন।

বিভাগ:

সুওয়াল: সিলেট দরগাহ সংলগ্ন খারিজী মাদরাসা জামিয়া কাসিমুল উলূমের মুহতামিম আবুল কালাম যাকারিয়া ও সুবহানীঘাট ফুলতলী মাসলাকের মাদরাসা ইয়াকুবিয়া কামিল মাদরাসার উপাধ্যক্ষ মুহম্মদ কুতুবুল আলম স্বাক্ষরিত একটি লিখিত ফতওয়া আমার হস্তগত হয়। সেখানে তারা একটি হাদীছ শরীফ ও মা লা বুদ্দা মিনহু কিতাবের বরাত দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছে যে, “ফরয নামাযের দুই সিজদার মধ্যখানে اللهم اغفرلى وارحمنى واجبرنى واهدنى وارزقنى وعافنى وارفعنى এ দোয়াটি সম্পূর্ণটাই পড়া জায়িয। উল্লেখ্য আপনাদের বুঝার সুবিধার্থে তাদের লিখিত ফতওয়াটির ফটোকপি সুওয়ালের সাথে প্রেরণ করা হলো। এখন আমার সুওয়াল হলো-সত্যিই কি ফরয নামাযের দু’ সিজদার মধ্যখানে উক্ত দোয়াটি সম্পূর্ণ পড়া জায়িয? দলীল ভিত্তিক জাওয়াব দিয়ে আমাদের ফরয ইবাদত নামাযকে হিফাযত করবেন বলে আমরা আশাবাদী।