মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতে বেঁচে যাওয়া রেশমার উদ্ধারে মহান আল্লাহ পাক উনার শোকরিয়া করেছেন তথা সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস জ্ঞাপন করেছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেত্রী থেকে সবাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর সে অভিব্যক্তি সাংবিধানিকভাবে উচ্চারিত হতে পারেনা কেন? এটা কী অসহায়ত্ব নয়? সংবিধান সংশোধন নিয়ে তাহলে কী গভীর ষড়যন্ত্র হয়েছে?

সংখ্যা: ২২৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

গত ১২ মে ২০১৩ ঈসায়ী তারিখে অধিকাংশ পত্রিকায় খবরটি লীড নিউজ হয়েছে। ‘গার্মেন্টস কর্মী রেশমার ১৭ দিন পর উদ্ধারের’ বিষয়টি অলৌকিক তথা মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত বলে সবার মাঝে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে।

(১)

রেশমার ভাষায় :

“আমি ভাবি নাই বাঁচমু। বাঁচার জন্য পাগলের মতো করছি। কোনো মানুষের সাড়া পাই নাই। কাঁদতেও পারি নাই। আমার আল্লাহ আমারে বাঁচাইছে। হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে কথাগুলো বলছিলেন রেশমা। আবেগাপ্লুত কণ্ঠে রেশমা  আরো বলেন, এখন কত মানুষ। আর কতক্ষণ আগেও ভাবছি, পৃথিবীর আলো দেখতে পামু না।

কিভাবে এত দিন বেঁচে ছিলেন? রেশমা বলেন, পানি খাইয়া ছিলাম স্যার। একটা বড় বোতল পাইছিলাম। ওইটা একটু একটু কইরা খাইছি, যেন জান শেষ না হইয়া যায়। ওই পানিও এক সময় শেষ হইয়া গ্যাছে। দেওয়ালের পানি খাইছি। পরে আর গন্ধে খাইতে পারি নাই। সাভার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) প্রচ- কড়াকড়ি ও গণমাধ্যমের জটলার ভিড়ে ছোট্ট একটি সাক্ষাৎকারে রেশমা তাঁর ৪০৮ ঘণ্টা বেঁচে থাকার সংগ্রামের কথা এভাবেই জানালেন।

তিনি ধরেই নিয়েছিলেন, আর বাঁচবেন না। তাই মানসিক বিপর্যয় আর কষ্টে নিজের মাথার চুল নিজেই কেটেছেন তিনি। চুল কেটেছেন কেন জানতে চাইলে রেশমা বলেন, ‘আমি তো মনে করছিলাম বাঁচবই না, চুল দিয়া কী হবে। চুলের জন্য নড়তে পারছিলাম না। তাই কাপড় কাটার কাঁচি দিয়া চুল কাটছি।’ ১৭ দিন পর উদ্ধার হয়েছেন শুনে নিজেও বিস্মিত রেশমা। বলেন, ‘১৭ দিন হইছে বুঝি নাই। তবে মনে করছি অনেক দিন হইয়া গ্যাছে। কেউ আমারে আর খুঁজব না। আমি মইরা যাচ্ছি।’ কিভাবে ছিলেন- জানতে চাইলে রেশমা জানান, তিনি তৃতীয় তলায় কাজ করতেন। ভবনধসের পর একটি অংশ দেবে নিচে পড়ে যান তিনি। এর কয়েক দিন পর অন্ধকারে খোঁজাখুঁজি করে একটি ফাঁক পান তিনি। ওই পথ দিয়ে নিচে নামেন। পরে তিনি একটি খোলা ঘর দেখেন। সেখানে কেউ ছিল না। আশপাশ থেকে শুধুই লাশের গন্ধ আসছিল। জায়গাটি এমন অন্ধকার ছিল যে দিন নাকি রাত বোঝা যাচ্ছিল না। বাতাস না থাকায় বারবার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। ছোট একটি ফাঁক দিয়ে বাতাস আসত বলে ধারণা তাঁর। তবে সেই ফাঁকটি তিনি খুঁজে পাননি। এর মধ্যে কয়েকবার অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলেন রেশমা। জ্ঞান ফেরার পর মহান আল্লাহ পাক উনাকে ডেকেছেন।”

(২)

পত্র-পত্রিকার ভাষায় :

“ধ্বংসস্তূপের মধ্যে জীবন নিভে গেছে অনেক আগেই। আর কত! ১৭ দিন পার হয়ে যাচ্ছে। লাশের সংখ্যাও তো কম নয়। হাজার ছাড়িয়েছে অনেক আগেই। এর মধ্যে এখনো কেউ বেঁচে থাকতে পারেন তা যেন কল্পনারও বাইরে। হঠাৎ বিকেলে সেখানে পাওয়া গেল প্রাণের অস্তিত্ব। সত্যি অলৌকিক!

সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়ার ৪১৬ ঘণ্টা পরের এ কাহিনী। ঘড়ির কাঁটায় তখন সাড়ে তিনটা বেজে কয়েক মিনিট। হঠাৎ ‘নারায়ে তাকবির, আল্লাহু আকবার’ ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। উচ্চৈঃস্বরে ঘোষণা করা হয় ‘আল্লাহ আপনি শ্রেষ্ঠ! আপনার ক্ষমতার কোনো তুলনা নেই।’ সবাই হাত তুলে মুনাজাত শুরু করেন। মাইকে ঘোষণা দেয়া হয়। দেশবাসীও যেন রেশমার জন্য দোয়া করেন। ভবনের দোতলায় আটকা ছিলেন রেশমা। শুকনো খাবার ও পানি খেয়ে ছিলেন ১৫ দিন। গত দু’দিন ছিলেন না খেয়ে। এরই মধ্যে আল্লাহ তাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আটকে পড়া রেশমা উদ্ধার হতে না পেরে নিজের চুল নিজেই ছিঁড়েছেন। ভেবেছিলেন এভাবেই হয়তো তার জীবনপ্রদীপ নিভে যাবে। কিন্তু ‘রাখে আল্লাহ মারে কে!’

বিকেল সাড়ে ৩টার ঘটনা। ভবনের দোতলায় চলছিল উদ্ধারকাজ। ভারী যন্ত্রপাতি দিয়ে কাজ করছিলেন উদ্ধারকর্মীরা। সে সময় উদ্ধারকাজে নিয়োজিত মেজর মোয়াজ্জেম সংবাদকর্মীদের উদ্ধারকাজ দেখানোর জন্য নিয়ে যান। রেশমা যে স্থানে আটকে ছিলেন ঠিক তার ওপরে তখন হ্যামার ড্রিল দিয়ে ছাদ কাটা হচ্ছিল। সাংবাদিকেরা দেখতে যাবেন তাই কয়েক মিনিটের জন্য মেশিন বন্ধ রাখতে বলা হয়। সাংবাদিক এস এম নুরুজ্জামান জানান, হঠাৎ করেই তারা কান্নার শব্দ শুনতে পান। এরই মধ্যে সেখানে উপস্থিত সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক ছোট্ট একটু ফাঁক দিয়ে দেখতে পান ভেতরে লাঠি ঘুরানো হচ্ছে। মুহূর্তেই তিনি চিৎকার করে ওঠেন ভেতরে কেউ বেঁচে আছেন বলে। এ সময় আব্দুর রাজ্জাক এক ইঞ্চির মতো ওই ফাঁক দিয়ে জানতে চান ভেতরে কেউ বেঁচে আছেন কি না। রেশমা ভেতর থেকে উত্তর দেন, ‘তিনি বেঁচে আছেন, তার নাম রেশমা।’ তিনি খাবার চান আব্দুর রাজ্জাকের কাছে। ওই চিলতে ফাঁকা দিয়ে রেশমাকে তাৎক্ষণিকভাবে পানি ও অক্সিজেন সরবরাহ করা হয়। তখন বাঁচার আকুতি জানান রেশমা। ভেতরে জীবনের সন্ধান পেয়ে তাৎক্ষণিক ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার বন্ধ করে দেয়া হয়।

ভেতরে এক নারী এখনো বেঁচে আছেন। এ কথা শোনার পর উপস্থিত উদ্ধারকর্মী এবং সাধারণ মানুষ সবাই সমবেত কণ্ঠে ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনিতে চিৎকার করে ওঠেন। এ সময় সেনাবাহিনীর সদস্যরা হ্যান্ডমাইকে ঘোষণা দিতে থাকেন রেশমার জন্য দোয়া করার। সবাই হাত তুলে চোখের পানি ফেলে দোয়া করতে থাকেন রেশমার জন্য। এ দিকে উদ্ধারকর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে ভারী যন্ত্রের পরিবর্তে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে উদ্ধারকাজ শুরু করেন। রড কাটার ব্লেড দিয়ে রড কাটেন। এভাবে পৌনে ৪টায় শুরু হয় উদ্ধার তৎপরতা। এর মধ্যে থেমে থেমে ভেতরে সরবরাহ করা হয় অক্সিজেন, যাতে রেশমার শ্বাসপ্রশ্বাসে কোনো সমস্যা না হয়। রেশমা খেতে চাইলেও হঠাৎ খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন, এ জন্য তাকে খাবার দেয়া হয়নি তাৎক্ষণিক। এভাবে আস্তে আস্তে ছাদ এবং রড কেটে একটি সুড়ঙ্গপথ তৈরি করা হয়। বিকেল ৪টা ২৮ মিনিটে ওই সুরঙ্গ দিয়ে বের করে আনা হয় রেশমাকে। এ সময় নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে পুরো এলাকা মুখরিত হয়ে ওঠে। উদ্ধারকর্মীদের চোখে দেখা যায় আনন্দাশ্রু। উপস্থিত সাধারণ মানুষ এবং মিডিয়াকর্মীদেরও অনেকে আনন্দে কেঁদে ফেলেন। সবাইকে বলতে শোনা যায় এটা নিঃসন্দেহে অলৌকিক। আল্লাহ বাঁচিয়েছেন রেশমাকে। এ দিকে ভেতরে প্রাণের স্পন্দন পাওয়ার পরই সেখানে ডাক্তার, অ্যাম্বুলেন্স সব কিছুই প্রস্তুত করা হয়। উদ্ধারের পর স্ট্রেচারে করে তাকে নেয়া হয় অ্যাম্বুলেন্সে। সেখানেই তার শরীরে পুশ করা হয় স্যালাইন।

অ্যাম্বুলেন্সে উঠিয়ে তাৎক্ষণিক রেশমাকে নেয়া হয় সাভার সিএমএইচএ। সেখানে রেশমা সুস্থ রয়েছেন ও কথা বলেছেন।

রেশমা যে স্থানটিতে আটকে ছিলেন সেটি ছিল একটি দোকান। উদ্ধারকর্মীরা বলেছেন, তারা জানতে চেয়েছিলেন কিভাবে রেশমা আছেন। তখন রেশমা বলেছেন, ওই স্থানটি ধসে পড়েনি। তিনি মাথা উঁচু করেই দাঁড়াতে পেরেছেন। তার আশপাশে গার্মেন্টের অনেক কাপড় পড়ে আছে। তার আশপাশে আর কেউ আছে কি না তা বলতে পারেননি তিনি। বলেছেন, কাউকে তিনি দেখেননি। সেনাবাহিনীর ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, তিনিই প্রথম ওই ফাঁক দিয়ে পাইপ নাড়ানোর দৃশ্য দেখতে পান। এরপর ওই চিলতে ফাঁক দিয়ে ভেতরে এক নারীকে দেখতে পেয়ে তাৎক্ষণিক সবাইকে বিষয়টি জানান। তিনি বলেন, রেশমা তাকে বলেছেন, তার আশপাশে বেশ কিছু শুকনো খাবার ছিল, যা খেয়ে তিনি বেঁচেছেন। পানিও ছিল। তবে দুই দিন আগেই তা শেষ হয়ে যায়। এরপর তিনি না খাওয়া। রাজ্জাকের সাথে যখন কথা হচ্ছিল তখন প্রথমেই রেশমা তার কাছে খাবার ও পানি চেয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক ডাক্তার উদ্ধারের পরই রেশমা সম্পর্কে বলেন, তিনি সুস্থ আছেন।

জীবনযুদ্ধে জয়ী রেশমাকে জীবিত উদ্ধারের ঘটনায় রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া উদ্ধারকর্মীদের অভিনন্দন জানিয়েছে। তারা মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে শুকরিয়া আদায় করেন।

(৩)

*****

রেশমা উদ্ধারের ঘটনায় দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠী মহান আল্লাহ পাক উনার অপার কুদরতে অভিভূত হয়েছেন। খোদ রেশমা মহান আল্লাহ পাক উনাকে বার বার ডেকেছেন। ১৭ দিন কীভাবে পার হয়েছে উনি বুঝতেই পারেননি। রেশমার কাছে কুদরতীভাবে গড়িয়ে এসেছে বোতলজাত পানি, শুকনা খাবার। সুবহানাল্লাহ!

এদিকে রেশমার উদ্ধারকারী, ঘটনা প্রত্যক্ষকারী সবাই মুহুর্মুহু নারায়ে তাকবীর আল্লাহু আকবার উচ্চারণ করেছেন।

এক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, আমলা, উদ্ধার কর্মী, জনতা কোনো ভেদাভেদ ছিলনা। সবার একটাই উচ্চারণ ধ্বনি ছিলো, ‘নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার’।

এদিকে এ ঘটনায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পীকার, বিরোধীদলীয় নেত্রী সবাই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরতে অভিভূত হয়েছেন। খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক উনার শোকরিয়া জ্ঞাপন করেছেন। সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস পূর্ণমাত্রায় জ্ঞাপন ও প্রকাশ করেছেন।

(৪)

*****

তবে প্রধানমন্ত্রীর অভিব্যক্তি প্রকাশ পেয়েছে আরো বেশি। গত ১২ মে ২০১৩ ঈসায়ী তারিখে আমাদের সময় পত্রিকায় প্রথম কলামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাতে ছাপা হয়েছিল- “আল্লাহ চাইলে আরো জীবিত উদ্ধার হবে।” অর্থাৎ সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আস্থা ও বিশ্বাস সাধারণের তুলনায় অনেক বেশি। পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। সাধারণে ১৭ দিন পর ১ জন উদ্ধারেই অভিভূত হয়েছেন। কিন্তু সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি পূর্ণ আস্থা বিশ্বাসে আধিক্যের কারণে প্রধানমন্ত্রী আরো জীবিত আশা করছেন। বলাবাহুল্য, মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর এ আস্থা ও বিশ্বাসে কেউ বিপরীত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি। বরং দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানগণ খুশি হয়েছেন।

কথা হলো খোদ প্রধানমন্ত্রী সেক্ষেত্রে সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি চরমভাবে আস্থা ও বিশ্বাস জ্ঞাপন করেন, দেশের আপামর জনসাধারণ করেন এবং গোটা দেশের জনগণের অভিব্যক্তিও তাই, সেখানে দেশের সংবিধান থেকে “সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস উঠে যায় কীভাবে?”

কেন প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস ও অনুভূতি ও অভিব্যক্তি সেই সাথে জনগণের অভিব্যক্তি; জনগণ যে সংবিধানের মালিক

সে সংবিধান থাকে না? তবে কী সংবিধান সংশোধন নিয়ে হয়েছে, গভীর কোনো ষড়যন্ত্র?

যে ষড়যন্ত্রের কারণে প্রধানমন্ত্রীর অভিব্যক্তিও থাকে অবদমিত? এ ষড়যন্ত্রের অবসান হওয়া উচিত।

সংবিধানে সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস পুনঃপ্রতিস্থাপন হওয়া দরকার।

 -মুদহম্মদ ওয়ালীউল্লাহ

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৪

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৩

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩২

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২২ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস